রোকন উদ্দিন, ঢাকা
বাজারে স্বস্তি ফেরাতে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর শুল্ক প্রত্যাহার, টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান, কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দেওয়া হলেও ভোক্তার স্বস্তি মিলছে না। চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম কমেনি। উল্টো আলু, ভোজ্যতেল, আটা, কিছু সবজি, কাঁচা মরিচ, ব্রয়লার মুরগিসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ১০-১৫, ছোলায় ৫-১০ টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক সপ্তাহে ফার্মের মুরগির ডিম, আদা ও সরু চাল ছাড়া ১১টি পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভোজ্যতেল, ছোলা, আলু, ফার্মের মুরগি, আটা, পাম তেল ও ধনেপাতা।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার বাজার সংস্কারের কোনো পরিকল্পনা না নেওয়ায় শৃঙ্খলা ফিরছে না। সরকারি উদ্যোগগুলোও কাজে আসছে না। তাঁরা বাজারব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, শুল্ক কমানোর পর এর সুবিধা একটি পক্ষ নিয়ে নিচ্ছে, ভোক্তারা পাচ্ছেন না। শুল্ক সুবিধা কারা নিয়ে যাচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে এটি কঠোর মনিটরিংয়ে রাখতে হবে। সরকার এখন শুধু খুচরা পর্যায়ে তদারকি করছে। কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা—এই তিন স্তরেই তদারকি করতে হবে, যা হচ্ছে না।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা, মালিবাগ, মুগদা ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চালের দাম আর না বাড়লেও কমেনি। অথচ চালের দাম কমাতে গত অক্টোবরে দুই দফায় শুল্ক সাড়ে ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। এতে কেজিতে আমদানি খরচ কমেছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও খুলে দেওয়া হয় আমদানির দুয়ার। কিন্তু ১ টাকাও কমেনি চালের দাম।
রাজধানীর বাজারে মানভেদে নাজিরশাইল, কাটারি, জিরাশাইলসহ সরু চাল বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭৫-৮২ টাকায়। বিআর-২৮ ও ২৯, মিনিকেট, পাইজামসহ মাঝারি মানের চাল কিনতে হচ্ছে ৬৫-৭০ এবং গুটি, স্বর্ণা, চায়না ইরিসহ মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২-৫৮ টাকায়। টিসিবির হিসাবে, এখন চালের দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭-১৩ শতাংশ বেশি।
মুগদা বাজারের মরিয়ম রাইস স্টোরের বিক্রেতা মো. আলমগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালের দাম কমেনি। এর একটা কারণ হতে পারে, দাম কমে যাওয়ার আশঙ্কায় খুচরা বিক্রেতারা সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। বাজার পরিস্থিতি বলছে, আগামী সপ্তাহ থেকে দাম কমতে পারে।
বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১২০ ও দেশিটা বিক্রি হচ্ছে আগের মতো ১৫০ টাকায়, যা গত মাসের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি। বুধবার পেঁয়াজ আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করা হলেও বাজারে প্রভাব নেই। আদা, রসুন, শুকনা মরিচসহ অন্যান্য মসলা পণ্যও বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামে।
বাজারে আবার বাড়ছে আলুর দাম। ৬০-৬৫ টাকা কেজির আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বাড়ছে। আরও বাড়তে পারে।
মালিবাগ কাঁচাবাজারের ক্রেতা রিকশাচালক আল আমিন বলেন, মাছ-মাংস কেনা সম্ভব নয়। চাল, ডাল, আলু, সবজি খেতে হয়। কিন্তু এগুলোর দাম বাড়লে বেশি কষ্ট হয় তাঁদের। এখন সেই কষ্টে পড়েছেন।
কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেন বলেন, এখন কৃষকেরা বীজের জন্য আলু সংগ্রহ করায় বাজারে সরবরাহ কমে গেছে। গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম না হলে এ সংকট হতো না। দেশে গত মৌসুমে ৯০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে ৭০ লাখ টন উৎপাদন হয়েছে।
সেপ্টেম্বরে আলুর আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ এবং ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে আমদানি উন্মুক্ত করে দেয় সরকার।
খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৩-১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৫৮-১৬০ টাকা। বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৭-১৭০, গত সপ্তাহে ছিল ১৬৫-১৭০ টাকা। ছোলার দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকায়।
প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ১০ টাকা বেড়ে ১৯০-২০০ টাকায় উঠেছে। বেগুন, করলা, পটোল, ঢ্যাঁড়স, টমেটোসহ সব ধরনের সবজি বিক্রি হচ্ছে আগের মতো বাড়তি দামে। গড়ে ৬০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি। শীতের সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৪০-৭০ টাকায়। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে আবার ২০০ টাকায় উঠেছে।
তবে এত অস্বস্তির মধ্যে কিছুটা স্বস্তি গরিবের আমিষ হিসেবে পরিচিত ফার্মের ডিমের দাম কিছু কমায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা। সেগুনবাগিচা বাজারের ডিম বিক্রেতা নূর-ই-আলম বলেন, সরকারের উদ্যোগে ডিম সিন্ডিকেটের দাপট কমেছে। ফার্ম থেকে ডিম সরাসরি তেজগাঁওসহ বিভিন্ন বাজারে আসছে। এতে দাম কম পড়ছে।
বাজারে স্বস্তি ফেরাতে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর শুল্ক প্রত্যাহার, টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান, কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দেওয়া হলেও ভোক্তার স্বস্তি মিলছে না। চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম কমেনি। উল্টো আলু, ভোজ্যতেল, আটা, কিছু সবজি, কাঁচা মরিচ, ব্রয়লার মুরগিসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ১০-১৫, ছোলায় ৫-১০ টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক সপ্তাহে ফার্মের মুরগির ডিম, আদা ও সরু চাল ছাড়া ১১টি পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভোজ্যতেল, ছোলা, আলু, ফার্মের মুরগি, আটা, পাম তেল ও ধনেপাতা।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার বাজার সংস্কারের কোনো পরিকল্পনা না নেওয়ায় শৃঙ্খলা ফিরছে না। সরকারি উদ্যোগগুলোও কাজে আসছে না। তাঁরা বাজারব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, শুল্ক কমানোর পর এর সুবিধা একটি পক্ষ নিয়ে নিচ্ছে, ভোক্তারা পাচ্ছেন না। শুল্ক সুবিধা কারা নিয়ে যাচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে এটি কঠোর মনিটরিংয়ে রাখতে হবে। সরকার এখন শুধু খুচরা পর্যায়ে তদারকি করছে। কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা—এই তিন স্তরেই তদারকি করতে হবে, যা হচ্ছে না।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা, মালিবাগ, মুগদা ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চালের দাম আর না বাড়লেও কমেনি। অথচ চালের দাম কমাতে গত অক্টোবরে দুই দফায় শুল্ক সাড়ে ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। এতে কেজিতে আমদানি খরচ কমেছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও খুলে দেওয়া হয় আমদানির দুয়ার। কিন্তু ১ টাকাও কমেনি চালের দাম।
রাজধানীর বাজারে মানভেদে নাজিরশাইল, কাটারি, জিরাশাইলসহ সরু চাল বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭৫-৮২ টাকায়। বিআর-২৮ ও ২৯, মিনিকেট, পাইজামসহ মাঝারি মানের চাল কিনতে হচ্ছে ৬৫-৭০ এবং গুটি, স্বর্ণা, চায়না ইরিসহ মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২-৫৮ টাকায়। টিসিবির হিসাবে, এখন চালের দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭-১৩ শতাংশ বেশি।
মুগদা বাজারের মরিয়ম রাইস স্টোরের বিক্রেতা মো. আলমগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালের দাম কমেনি। এর একটা কারণ হতে পারে, দাম কমে যাওয়ার আশঙ্কায় খুচরা বিক্রেতারা সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। বাজার পরিস্থিতি বলছে, আগামী সপ্তাহ থেকে দাম কমতে পারে।
বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১২০ ও দেশিটা বিক্রি হচ্ছে আগের মতো ১৫০ টাকায়, যা গত মাসের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি। বুধবার পেঁয়াজ আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করা হলেও বাজারে প্রভাব নেই। আদা, রসুন, শুকনা মরিচসহ অন্যান্য মসলা পণ্যও বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামে।
বাজারে আবার বাড়ছে আলুর দাম। ৬০-৬৫ টাকা কেজির আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বাড়ছে। আরও বাড়তে পারে।
মালিবাগ কাঁচাবাজারের ক্রেতা রিকশাচালক আল আমিন বলেন, মাছ-মাংস কেনা সম্ভব নয়। চাল, ডাল, আলু, সবজি খেতে হয়। কিন্তু এগুলোর দাম বাড়লে বেশি কষ্ট হয় তাঁদের। এখন সেই কষ্টে পড়েছেন।
কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেন বলেন, এখন কৃষকেরা বীজের জন্য আলু সংগ্রহ করায় বাজারে সরবরাহ কমে গেছে। গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম না হলে এ সংকট হতো না। দেশে গত মৌসুমে ৯০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে ৭০ লাখ টন উৎপাদন হয়েছে।
সেপ্টেম্বরে আলুর আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ এবং ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে আমদানি উন্মুক্ত করে দেয় সরকার।
খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৩-১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৫৮-১৬০ টাকা। বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৭-১৭০, গত সপ্তাহে ছিল ১৬৫-১৭০ টাকা। ছোলার দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকায়।
প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ১০ টাকা বেড়ে ১৯০-২০০ টাকায় উঠেছে। বেগুন, করলা, পটোল, ঢ্যাঁড়স, টমেটোসহ সব ধরনের সবজি বিক্রি হচ্ছে আগের মতো বাড়তি দামে। গড়ে ৬০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি। শীতের সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৪০-৭০ টাকায়। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে আবার ২০০ টাকায় উঠেছে।
তবে এত অস্বস্তির মধ্যে কিছুটা স্বস্তি গরিবের আমিষ হিসেবে পরিচিত ফার্মের ডিমের দাম কিছু কমায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা। সেগুনবাগিচা বাজারের ডিম বিক্রেতা নূর-ই-আলম বলেন, সরকারের উদ্যোগে ডিম সিন্ডিকেটের দাপট কমেছে। ফার্ম থেকে ডিম সরাসরি তেজগাঁওসহ বিভিন্ন বাজারে আসছে। এতে দাম কম পড়ছে।
জীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
২ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৫ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগে