মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এলোমেলো ও লাগামহীন শুল্কারোপের কারণে বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির বাজার খ্যাত আসিয়ানের দেশগুলো বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে। ট্রাম্পের শুল্কের খড়্গ নেমে এসেছে চীনের ওপরও। এই অবস্থায় চীন ও আসিয়ান পরস্পরের পাশে দাঁড়ানোর সংকল্প নিয়েছে। আর তাই পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই আসিয়ান সদস্য...
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কসহ বাণিজ্য ও বিনিয়োগসংশ্লিষ্ট জটিলতা দূর করতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা। একই সঙ্গে তাঁরা আসন্ন বাজেট যেন ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব হয়, সেই প্রত্যাশাও জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
চলমান এই বাণিজ্যযুদ্ধে কোন দেশ প্রথম পিছু হটবে, তা বিশ্লেষণ করার জন্য মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীন কী কী আমদানি করে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সিএনএন দেখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প হিসেবে চীন কীভাবে অন্য দেশ থেকে এসব পণ্য আমদানি করে তাদের চাহিদা পূরণ করতে
এক সপ্তাহ দর-কষাকষি ও সরকারের সঙ্গে বৈঠকের পর অবশেষে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৪ টাকা বাড়িয়েছেন ভোজ্যতেল মিলমালিকেরা। এর ফলে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম এখন ১৮৯ টাকা, যা আগে ১৭৫ টাকা ছিল।
বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
করপোরেট কর ও আয়কর আর কমানোর সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান। তিনি বলেন, ‘কর বেশি কমালে সরকারের রাজস্ব আদায় কমে যাবে। তাতে দেশ চালানো কঠিন হবে। সেই বাস্তবতায় কর বেশি কমাতে পারব না। তবে চেষ্টা থাকবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ৯০ দিনের জন্য বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলেও এই সিদ্ধান্তকে সাময়িক স্বস্তি হিসেবে দেখছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এই সময়ের মধ্যে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্তরে কীভাবে এগোনো যাবে, সেটির একটি সুস্পষ্ট কৌশলপত্র তৈরি করা জরুরি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ ক্যাম্পেইন এগিয়ে নিতে বিশ্বের দেশগুলোর ওপর বিশাল শুল্ক আরোপ করেছিলেন। যদিও পরে সেই শুল্ক তিনি ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন। কিন্তু চীনের ওপর তিনি শুল্ক বাড়িয়েই চলেছেন। জবাবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় কাছাকাছি পরিমাণে
পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার জোর দিয়ে বলেছেন, তাঁর শুল্ক নীতি ‘সত্যিই ভালো করছে।’ যদিও বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য যুদ্ধের মধ্যে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বৃদ্ধি করেছে। এই বিষয়টি বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য যুদ্ধের পাশাপাশি মন্দার আশঙ্কাও বাড়িয়ে
অটোমোবাইল শিল্পে ট্রাম্পের এই ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক গত ৩ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছে। এরই মধ্যে এই শিল্পের ওপর বেশ আঘাত হেনেছে এই শুল্ক আরোপ। কারণ, গাড়ির যন্ত্রাংশ বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আসে। মেক্সিকো ও কানাডায় তৈরি গাড়িগুলোকেও এই শুল্কের আওতায় আনা হয়েছে। তবে যেসব গাড়ি নির্মাতা যুক্তরাষ্ট্র...
হোয়াইট হাউস বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ চীনের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক বৃদ্ধির চাপ অব্যাহত রেখেছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র অন্য বহু দেশের ওপর আরোপিত ‘পাল্টা’ শুল্ক স্থগিত করলেও চীনের ক্ষেত্রে শুল্ক বহাল রেখেছে...
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘শাস্তিমূলক শুল্ক’ এড়াতে ভিয়েতনাম এবার চীনের ব্যবসায় কঠোর নজরদারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনামের ভূখণ্ড ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো চীনা পণ্যের ওপর নজর রাখবে সরকার। শুধু তা-ই নয়, চীনমুখী সংবেদনশীল রপ্তানির ক্ষেত্রেও নিয়ন্ত্রণ জোরদার করার প্রস্তুতি নিচ্ছে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানিতে পাল্টা শুল্কের নামে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করায় বিপাকে পড়েছিলেন দেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলেছেন, বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো আঘাত হানা এ শুল্কহার কার্যকর হলে বিপুল রপ্তানি পণ্যের দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিত।