সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যাঁরা জেরিন খানকে অনুসরণ করেন, তাঁরা তাঁর মাখন কোমল ত্বকের প্রেমে একবারের জন্যও পড়েননি, এ কথা বললে ভুল হবে। এমন উজ্জ্বল আর পেলব ত্বক তো আর রাতারাতি পাননি এই তারকা, নিশ্চয়ই মেহনত করতে হয়েছে। কিন্তু জেরিন খানের ভাষ্য, ত্বকের যত্ন নেওয়ার ব্যাপারে নাকি অনেকটাই অলস তিনি।
নিত্যদিন পরার জন্য হোক বা উৎসবে; ফ্যাশনে এখন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় পোশাকটির নাম কো-অর্ড সেট। এটি সম্প্রতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, ব্যাপারটা কিন্তু মোটেও তা নয়। আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের ট্রেন্ডি আউটফিট ছিল এ পোশাক।
বুধবার ভারতীয় সময় রাত এগারোটা নাগাদ কানের লাল গালিচায় ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন উপস্থিত হয়েছিলেন। সে সময় তিনি পরেছিলেন একটি আইভরিরঙা বেনারসি শাড়ি। সঙ্গে লাল চুনির কয়েক ছড়া মালা আর খোলা চুলে মাঝামাঝি সিঁথি কেটে পরেছিলেন চওড়া সিঁদুর। এতখানি চওড়া সিঁদুরে কি এর আগে কানে উপস্থিত ছিলেন ঐশ্বরিয়া?
সাজতে ভালোবাসেন যাঁরা, গরমকালকে তাঁরা তোয়াক্কাই করেন না! তেতে ওঠা গ্রীষ্মও তাঁদের কাছে দারুণ সময় রংচঙে পোশাক পরার জন্য। ট্রেন্ড সেটাররা শীতকালকে ফ্যাশনেবল মানেন যেমন, তেমনি গরমকালও তাঁদের জন্য ধরাবাঁধা স্টাইল থেকে বেরোনোর মোক্ষম সময়। নান্দনিকতা, স্বাচ্ছন্দ্য ও পরিমিতিবোধ রেখেই ছক থেকে বেরিয়ে...
বারান্দায় বসার জন্য চেয়ার কিনেছিলেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহার আর ঘষে পরিষ্কার করতে করতে চেয়ারের রঙের বারোটা বেজে গেছে। যেহেতু ভেঙে যায়নি, তাই ফেলতেও মায়া হচ্ছে, তাই তো? চাইলে পুরোনো এই চেয়ারকে নতুন কোনো কাজে লাগাতে পারেন। কীভাবে?
অনেকে দু-এক দিন পরপর অফিসে শাড়ি পরে যান। আর বিশেষ দিনগুলোয় পরার জন্য শাড়িপ্রেমীরা যেন একটু বেশিই সচেতন থাকেন। যদি এই ভরা গ্রীষ্মে অফিসের পর কোনো অনুষ্ঠানে যেতেই হয়, তাহলে গ্রীষ্মের সঙ্গে মানায় এমন শাড়িই বেছে নিন। শাড়িতে নতুন কিছু একটা রাখুন, যাকে এখন আমরা বলি ভ্যালু অ্যাড করা। এই নতুনত্ব বা ভ্যালু
শেষের কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেতকী, মানে কেটি মিত্রকে নিয়ে বলেছেন, ‘জীবনের আদ্যলীলায় কেটির কালো চোখের ভাবটি ছিল স্নিগ্ধ, প্রথম বয়সে ঠোঁট দুটিতে সরল মাধুর্য ছিল।’ আর পরবর্তী বয়সে? সেই সরল ঠোঁটকে খানিকটা অতিরঞ্জিত করতেই বাড়তি প্রসাধন ব্যবহার করত সে। কোমর ছাড়িয়ে যাওয়া চুলে সে চালিয়ে দিয়েছিল কাঁচি..
আজ ৪ মে, কিংবদন্তি তারকা অড্রে হেপবার্নের জন্মদিন। অড্রে কেবল একজন চলচ্চিত্র তারকাই নন, তিনি ছিলেন সৌন্দর্য ও শৈলীর জীবন্ত প্রতিমা। তাঁর চপলতা, কোমলতা ও সহজাত সৌন্দর্য আজও সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। এই সৌন্দর্যের জন্য কী করতেন তিনি? খুব বেশি কিছু নয়, বেশ কয়েকটি ভালো অভ্যাসই তাঁকে এত
তারুণ্যের পোশাক ডেনিম। একটা সময় মূলত পুরুষের পোশাক হয়ে থাকলেও এটি ক্রমেই ‘ইউনিসেক্স’ হয়ে উঠেছে। অর্থাৎ নারী-পুরুষনির্বিশেষে এখন ডেনিমের পোশাক পরে। আর সে জন্যই সম্ভবত ডেনিম দিয়ে তৈরি পোশাকে বৈচিত্র্য এসেছে। এখন প্যান্ট, জ্যাকেট, কটি ও শার্টের বাইরে বানানো হচ্ছে নানা ডিজাইনের স্কার্ট, ড্রেস, ব্লাউজ...
গরমকাল পুরুষদের জন্য কালস্বরূপ! হ্যাঁ, সত্য়ি বলছি। গরমে পুরুষেরা অনেক বেশিই ঘামেন। বলতে দ্বিধা নেই, অধিকাংশ পুরুষ স্রেফ সচেতনতার অভাবে গরমে অস্বস্তিতে ভোগেন। এখন আর সেই সময় নেই যে, এক কাপড়ে বেরিয়ে গিয়ে সেই রাতে বাড়ি ফিরবেন। গ্রীষ্মকালে সূর্যের দাপট এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
শিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
বৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
ঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন...
চলছে চেরি ব্লসম বা সাকুরা ঋতু। চেরি ফুলের জাপানিজ নাম সাকুরা। মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত ফোটে এই ফুল। জাপানের সংস্কৃতিতে তো বটেই, পৃথিবীর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছে এই চেরি ব্লসম।
ঈদুল ফিতর চলে গেলেও কিন্তু উৎসবের ভাইব রয়ে গেছে। কারণ আর কিছুই নয়, কয়েক দিন পরই বাংলা নববর্ষ। বাংলা সনের প্রথম দিন মানেই সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানো আর খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখে কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।