চলছে চেরি ব্লসম বা সাকুরা ঋতু। চেরি ফুলের জাপানিজ নাম সাকুরা। মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত ফোটে এই ফুল। জাপানের সংস্কৃতিতে তো বটেই, পৃথিবীর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছে এই চেরি ব্লসম।
ঈদুল ফিতর চলে গেলেও কিন্তু উৎসবের ভাইব রয়ে গেছে। কারণ আর কিছুই নয়, কয়েক দিন পরই বাংলা নববর্ষ। বাংলা সনের প্রথম দিন মানেই সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানো আর খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখে কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
দাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
এই গরমে চুল খোলা রাখা দুঃসাহসই বলা চলে। এতে ঘেমে নেয়ে অবস্থা তো খারাপ হয়ই, ধুলোবালিতে চুলের ক্ষতিও হয়। তবে ঈদ বলে কথা। গরম হোক আর ঠান্ডা এ সময় চাই স্টাইলিশ লুক।
আগামীকাল ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস। রোজা চলছে বলে ছুটির এই দিনে হয়ত সেজেগুজে ঘুরতে বের না হতে পারেন, তবে ঈদের আগে বাড়িতে বড় পরিসরের ইফতারের আয়োজন তো থাকতেই পারে। বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজন ঈদে বাড়ি যাওয়ার আগে হয়ত এই ছুটির দিনেই...
এবার পোশাক নিয়ে খানিক দ্বিধায় রয়েছে মানুষ। একদিকে চৈত্রের গরম, অন্যদিকে উৎসবে পোশাকের আয়োজন জাঁকালো না হলে আবার জমবে না। রংও থাকতে হবে উজ্জ্বল। আবার থাকতে হবে আরামে। এ তো আসলেই উভয়সংকট।
ঈদের পোশাক কেনা হয়ে গেছে? এবার চিন্তা ঈদের সাজ নিয়ে। এর মধ্য়েই কি ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট স্ক্রল করা শুরু করে দিয়েছেন কীভাবে সাজবেন তারই রেফারেন্স খুঁজতে? এই সুযোগে জানিয়ে রাখি, ঈদে যদি আনারকলি কিনে থাকেন, তাহলে সাজতে পারেন বলিউড তারকা ক্যাটরিনার মতো।
ঘরে ঘরে ঈদের জোগাড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। ঈদের পোশাকে একদিকে যেমন উৎসবের আমেজ থাকা চাই, পাশাপাশি প্রয়োজন আরামও। যাঁরা ঈদে শুধু সালোয়ার-কামিজ পরবেন বলে ভেবে রেখেছেন, তাঁরা আরও আগে থেকেই ভাবতে বসেছেন, গরমের এই ঈদে কী ধরনের কাপড় ও কারুকাজের পোশাকটিই আদর্শ হবে।
ঈদ মানেই ঝলমলে নতুন পোশাকে নিজেদের সাজিয়ে নেওয়া। ঈদুল ফিতরের আবহ বা প্রস্তুতি সাধারণত শুরু হয়ে যায় রমজানের প্রথম দিন থেকে। বিশেষ করে পরিবারের কে কেমন পোশাক পরবে তা নিয়েই ভাবনা–চিন্তা চলতে থাকে।
ঈদের আর বেশি দিন বাকি নেই। ভরা চৈত্র মাসেই যখন উৎসব, তখন সাজসজ্জা, পোশাক-আশাক নিয়ে বাড়তি ভাবনা থাকবেই। ঈদ মানে তো নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানোই শুধু নয়, অতিথি আপ্য়ায়নে রান্নাঘরেই কেটে যায় অনেকটা সময়। তার ওপর এখনই যে গরম, তাতে সামনের দিনগুলোয় তরতাজা থাকা নিয়ে কপালে ভাঁজ তো পড়ারই কথা...
এই গরমে আবার লেয়ারিং? এই প্রশ্ন মনে নিয়েই যাঁরা লেখাটি পড়তে শুরু করেছেন, তাঁদের বলছি, হ্যাঁ, ভুল কিছু বলা হচ্ছে না। সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে যদি ওড়না গায়ে জড়ানো যায়, তাহলে ওড়নার পরিবর্তে সহজে সামলে নিয়ে স্টাইলিংয়ের কাজ করা যায় এমন একটি বিকল্প হচ্ছে কটি। একটি কটি দিয়েই নানাভাবে লেয়ারিং ও স্টাইলিং করা...
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট ফুসকুড়ি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, যে ধাতু দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়েছে, তাতে আপনার অ্যালার্জি আছে।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
প্রাচীন রোমের মানুষ কাজ করার সময় কোমরবন্ধনীর সঙ্গে বেঁধে রাখতেন একখণ্ড কাপড়। নাম ছিল সুডারিয়াম। মূলত কাজ করার সময় ঘাম মোছার জন্য ব্যবহার করা হতো কাপড়ের এই খণ্ড, আমাদের গামছার মতো। কারও কারও মতে, রোমের মানুষেরও আগে মিসরের রানি নেফারতিতি হাতে বোনা একখণ্ড কাপড় মাথায় জড়াতেন।
‘পোশাকে সাদার সঙ্গে কালোর মিলন মানেই নিখুঁত সম্প্রীতি।’ এমন একটি কথা বলেছিলেন ফরাসি ফ্যাশন ডিজাইনার কোকো শ্যানেল। পোশাকে সাদা ও কালোর প্রসঙ্গ আসার কারণ নিশ্চয় বুঝতে বাকি নেই। আর কদিন পর একুশে ফেব্রুয়ারি। মানুষের রুচি, পছন্দ এবং গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ...
ইউটিউবে ‘ইশক ভিশক রিবাউন্ড’ চলচ্চিত্রে দর্শন রাভালের গাওয়া ‘সোনি সোনি’ গানটি এখন পর্যন্ত কত মিলিয়ন ভিউ পেয়েছে, তার হিসেব পরে। আগে রোহিত সারাফের কথায় আসি। হালের হার্টথ্রব এই গানটির জন্যই যেন হাজারো তরুণীর মন কেড়ে নিয়েছেন তিনি। ঘোর লাগা
ভালোবাসার অন্য নাম জামদানি—এটা না বললেও চলে এ দেশের মানুষকে। এই এক বস্ত্র নিয়ে কত আলোচনা, কত লেখালেখি আর তর্কবিতর্ক, তার কোনো হিসাব নেই। আসছে ভালোবাসা দিবসে তাই অঙ্গে জড়িয়ে থাক জামদানি।