বিশ্বের দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনীতির যুগে একাধিক ভাষা জানা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্ট ও কর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে হলে ভাষাজ্ঞান অপরিহার্য। শুধু তা-ই নয়, ভাষা জানলে নিজেকে আন্তর্জাতিক চাকরির বাজারে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে পারবেন।
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু বেশি পরিশ্রমে সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়, এর সঙ্গে দরকার স্মার্ট পদ্ধতির অনুসরণ। কার্যকর সফল্য পেতে একজন শিক্ষার্থী বা পেশাজীবীর জন্য ফোকাস ধরে রেখে কাজ করা, মানসিক চাপ কমানো ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানো জরুরি। অনেক সময় প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহারে আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে...
সবারই দিন ২৪ ঘণ্টার। কিন্তু এই সময়কে কে কতটা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারে, তার ওপরই নির্ভর করে ব্যক্তিগত উন্নতি ও সাফল্য। একজন শিক্ষার্থীর জন্য সময় ব্যবস্থাপনা শুধু প্রয়োজন নয়—এটি একান্ত অপরিহার্য। কারণ, পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা ও আত্ম উন্নয়নের প্রতিটি স্তরে সময়ের চাহিদা ভিন্ন।
পড়াশোনার এমন হাল ছিল যে ক্লাস ফাইভে উঠেও ঠিকঠাক পড়তে লিখতে জানতাম না। হঠাৎ একদিন স্কুল ভিজিটে আসেন এক শিক্ষা অফিসার। তাঁর কাছে মনে হলো আমি ব্রাইট স্টুডেন্ট; ভালো গাইডেনস পেলেই ভালো করতে পারব। তিনি পাশের একটা ভালো স্কুলে কিছুদিন আমাকে পড়ার সুযোগ করে দিলেন। সেটি ছিল জীবন বদলে যাওয়া মুহূর্ত।
বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ জার্মানি। দেশটির একটি ব্যাংকে কাজ করছেন ইকবাল হোসেন তুহিন। জার্মানিতে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার ও সম্ভাবনা জানতে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাদিম মজিদ।
ইন্দ্রা নুই করপোরেট জগতের আলোচিত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। ২০১৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৪ বছর পেপসিকোতে কাজ করেছেন তিনি। ২০১৭ সালে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় ১১তম স্থানে উঠে আসে তাঁর নাম। ২০০৭ সালে তিনি ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক মর্যাদা ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হন।
‘আমি বড় হয়ে কী হব?’ শৈশবের এই প্রশ্নটা কৈশোরে এসে হয়ে ওঠে—‘আমার কী করা উচিত?’ আর যৌবনে পৌঁছে রূপ নেয়—‘আমি কী করছি, আর সেটা ঠিক তো?’ এ যেন আত্মজিজ্ঞাসার এক অবিরাম স্রোত।
লক্ষ্যবিহীন জীবনের পথচলা একরকম দিকহীন জাহাজের মতো, যার শেষ গন্তব্য অনিশ্চিত। বিশেষ করে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণ শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি তার জীবনের ভবিষ্যৎ রূপরেখা তৈরি করে দেয়।
জাপান শুধু প্রযুক্তি বা সৌজন্যর দেশ নয়, তাদের সংস্কৃতিতে লুকিয়ে আছে এমন কিছু বুদ্ধিদীপ্ত অনুশীলন, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ, সুন্দর ও সচেতন করতে পারে। বাড়াতে পারে মনোযোগ ও বুদ্ধিমত্তা।
বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তির ঢেউয়ে ভাসছে। বাংলাদেশও সেই স্রোতের অন্যতম একটি অংশ। প্রযুক্তিনির্ভর এ বিশ্বে তরুণদের হাতে গড়া স্টার্টআপ আজ আর বিলাসিতা নয়, বরং সময়ের দাবি। কিন্তু এই যাত্রা শুরু হবে কখন, কীভাবে আর কেন?
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট পরীক্ষা হয় ৩টি ধাপে। আইনজীবী হওয়ার প্রথম ধাপে ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চার ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়। আর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বশেষ ধাপে ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার (ভাইভা) মুখোম
নতুন কর্মস্থলে যোগদান মানেই একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। এটি যেমন আপনার পেশাগত জীবনের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, তেমনি নিজেকে প্রমাণ করার একটি সুবর্ণ সুযোগ। এই সূচনাপর্বটি যদি যথাযথভাবে কাজে লাগানো যায়, তবে ভবিষ্যতের পথ অনেকটাই সুগম হয়।
তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর যুগে গবেষণার পরিধি যেমন বিস্তৃত হয়েছে, তেমনি গবেষণাকারীদের সহায়তাও বেড়েছে বহুগুণে। একসময় যেখানে গবেষণার জন্য দরকার হতো অসংখ্য বই, পত্রিকা আর দীর্ঘ সময়; সেখানে এখন এক ক্লিকে মিলছে প্রয়োজনীয় উপাত্ত, বিশ্লেষণ, চিত্র ও উপস্থাপনার সফটওয়্যার।
ওয়ার্কশিট হলো একটি একক পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট। সাধারণত মাইক্রোসফট এক্সেল বা অন্য কোনো স্প্রেডশিট প্রোগ্রামে ব্যবহৃত হয়। যেখানে সংখ্যা, টেক্সট, সূত্র ইত্যাদি তথ্য রাখা হয়। আজ আমরা জানব, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য কীভাবে একটি দারুণ ওয়ার্কশিট তৈরি করা যায়। এই আর্টিকেলে আমি উদাহরণগুলো...
বাংলাদেশে মার্কেটিং পেশার গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ই-কমার্স, টেলিকম, এফএমসিজি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং শিল্পে দক্ষ পেশাজীবীদের চাহিদা বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে মার্কেটিংপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য প্রস্তুতির সময়। একাডেমিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক দক্ষতা বাড়ানো জরুরি।
বর্তমান দ্রুতগামী ডিজিটাল বিশ্বে গভীর মনোযোগ দিয়ে কাজ করা যেন এক কঠিন চ্যালেঞ্জ। একের পর এক নোটিফিকেশন, ই-মেইল এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আকর্ষণ আমাদের মনোযোগকে প্রতিনিয়ত ভেঙে দিচ্ছে। তবে ক্যাল নিউপোর্ট তাঁর জনপ্রিয় বই ডিপ ওয়ার্ক-এ দেখিয়েছেন, এই ব্যস্ততার যুগেও..
আমরা সবাই জীবনে বড় কিছু অর্জন করতে চাই। কিন্তু অনেক সময় ধরেই এ বিশাল পরিবর্তনের চিন্তা আমাদের হতাশ করে ফেলে। বি জে ফগ তাঁর ‘Tiny Habits’ বইতে দেখিয়েছেন, ছোট ছোট অভ্যাসই আমাদের দৈনন্দিন জীবন এবং ভবিষ্যৎকে বদলে দিতে পারে।