হাত বাড়ালেই আম, তবু কেউ ছোঁয় না, ছিঁড়ে ফেলে না। চুরি যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। আমের মৌসুমে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে এ দৃশ্য অতি চেনা। অথচ চুরির ভয়ে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার তুলসীপুরের ডিলারের বাড়ির একটি আমগাছ বরই ডাল দিয়ে ঘেরাও দিয়ে রাখা হয়েছে!
নজরুলসংগীতের আঙিনায় যাঁরা অহর্নিশ ঘুরে বেড়ান, তাঁদের জানতে বাকি নেই, সংগীতের এই সম্ভারে প্রেমের নানান গানে কবি প্রিয়দর্শিনীর রূপ ও সাজের বর্ণনা দিয়েছেন। বিদ্রোহী হলেও কবি তো! ফলে কল্পনা ছিল তাঁর আকাশছোঁয়া।
মা দিবস প্রতিষ্ঠা করার লড়াই যেমন ছিল কঠিন, তেমনি একে বাণিজ্যিকীকরণের হাত থেকে বাঁচানোটাও ছিল এক কঠিন লড়াইয়ের অংশ। আনা মেরি জার্ভিসকে একই সঙ্গে দুটি যুদ্ধ করতে হয়েছিল তাঁর জীবদ্দশায়।
অফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়...
ফ্যাশনে নিরীক্ষার বছর ২০২৫
বলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
সপ্তম শতকের আরব বেদুইন কবি কায়েস ইবনে আল-মুলাওয়াহ ও তাঁর প্রেমিকা লাইলি বিনতে মাহদির প্রেমকাহিনি ‘লাইলি ও মজনু’। এটি বিশ্বের অন্যতম করুণ ও বিখ্যাত প্রেমগাথা হিসেবে পরিচিত। গল্পটি আরব উপদ্বীপে উদ্ভূত হয়ে বিভিন্ন যুগে নানা সংস্কৃতিতে ছড়িয়ে পড়েছে।
সানগ্লাস পরা যাঁদের অভ্যাস, তাঁরা রঙিন এই চশমা ছাড়া যেন বাইরে বের হতে পারেন না! আর গরমকাল হলে তো কথাই নেই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখ রক্ষা করতে সানগ্লাস ব্যবহার জরুরি। তবে শুধু ব্র্যান্ড কিংবা মানে ভালো সানগ্লাস কিনে পরে ফেললেই তো হয় না।
ঈদের মৌসুমে দাওয়াত থাকবেই। কিন্তু দাওয়াতে সেজেগুজে ফুল আর মিষ্টি নিয়ে হাজির হলেই চলে না; কিছু বিষয়ে সচেতন থাকাটাও জরুরি। দাওয়াতে যাওয়ারও কিছু আদবকেতা রয়েছে। জেনে নিতে পারেন দাওয়াতে গেলে কী করা দরকার, কী করা ঠিক নয়।
প্রথমেই মেনে নিতে হবে একপেশে ভালোবাসা একটা অস্বস্তিকর অনুভূতি। এটি কষ্ট দেবে এবং এক ধরণের মানসিক অস্থিরতার মধ্যে নিয়ে যাবে। এই অস্বস্তিকর অনুভূতি আর অস্থিরতা থেকে বেড়িয়ে আসতে একটু শোক পালন করতেই হবে। তবে সেই শোকের স্থায়িত্ব বেশি হতে দেওয়া যাবে না।
ধুলো জমা প্রকৃতির ক্লান্ত ভাব কাটার সময় এসে গেছে। ভোরের হালকা শীতল বাতাসে ভর করেছে সোনারোদের একটুখানি উষ্ণতা। নরম উষ্ণতা গায়ে মেখে গলা সাধবে কোকিল। গাছে গাছে ফুটবে ফুল উড়বে রঙিন প্রজাপতি আর মৌমাছি। বলবে, ‘কে কোথায় আছ, বসন্ত যে এসে গেছে!’
কাছে এলেই প্রেমের ছন্দ কেটে যায়। নির্মম এই কথা কী করে বললাম, তাই ভেবে হয়তো বিস্মিত হচ্ছেন। শত মানুষের ভিড়েও যাঁর কণ্ঠ ঠিক কানে এসে লাগে, দৃষ্টির বাইরেও চোখে লেগে থাকে যাঁর ঘোর লাগা চোখ; তাঁকে আবার কাছে পেতে মন না চায়! এখানে অধিকাংশের উল্টো পথে দাঁড়িয়ে জানান যদি দিই, তবে বলতে হবে—হ্যাঁ, প্রেম যত...
প্রথমবারের মতো ভ্যালেন্টাইনস ডেটে যাওয়ার অনুভূতি রোমাঞ্চকর। এ সময় রেস্টুরেন্ট, পোশাক কিংবা মেনু নির্বাচন—সবকিছুতেই যেন একধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করে। কিন্তু আগে থেকে পরিকল্পনা করলে প্রথম ডেট স্মরণীয় ও উপভোগ্য হয়ে উঠতে পারে।
চীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
কিপটেমি আর সচেতনভাবে খরচ করার মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। অনেকে যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা পছন্দ করেন। এটা দেখে আশপাশের লোকজন তাঁকে কিপটে বলে তকমা দেন। সচেতনভাবে কেনাকাটা করা শুধু অর্থ সঞ্চয়ে সহায়ক নয়; বরং এটি পরিবেশ সুরক্ষিত রাখতে এবং আরও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে...
শখের জিনিসের পেছনে অনেক সময় বেহিসাবি টাকা খরচ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে অন্য খাতে ঝামেলায় পড়তে হয়। তবে কি শখের জিনিস কেনা বাদ যাবে? না, শখের জিনিসও থাকবে। তবে টাকা অপচয় রোধ করতে কিছুটা কৌশলী হতে হবে।
বছর শেষে ছুটির মৌসুম এলেই, একা বা সিঙ্গেল ব্যক্তিদের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। পরিবার ও বন্ধুদের প্রশ্ন, একা পার্টিতে যাওয়ার দ্বিধা এবং সামাজিক চাপ—এসব কারণে অনেকেই ছুটির দিনগুলোতে চাপ অনুভব করেন। বিশেষত, নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই চাপটা বেশি মনে হয়। কারণ এই দুই মাসে শীতকালীন ছুটি...
নব্বই দশকে বেড়ে ওঠা চারজন টগবগে তরুণ তৈরি করেছিলেন ফ্যাশন হাউস রঙ। সৌমিক দাস জানান, প্রথম অবস্থায় রঙ গড়তে প্রধান কারিগর ৪ জন হলেও অনেকের অবদান এতে সংযুক্ত ছিল, যারা রঙ বাংলাদেশের প্রিয় বন্ধু-স্বজন।