মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
ছাদে দু-একটি গাছ লাগাতে কে না পছন্দ করেন। তবে বাদ সাধে গাছের বিভিন্ন রকম সমস্যা। বর্ষাকালে অনেকের বাগানের গাছ মরে যায়। লাগাতার বৃষ্টি হলে এই সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকে। যদিও বৃষ্টির পানি গাছের জন্য ভালো। এই পানিতে অক্সিজেন বেশি থাকে বলে গাছের বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়। এ ছাড়া কিছু কিছু ভুলের কারণে বৃষ্টির পানিতে গাছের অকালমৃত্যু হয়।
গাছের এই অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী গাছ লাগানোর মাটি তৈরিতে ভুল করা কিংবা চারা রোপণের সঠিক পাত্র নির্বাচন করতে না পারা। প্রথমত, মাটি তৈরির সময় তাতে কিছু পরিমাণ কোকো পিট মেশাতে হবে। গাছের পাত্রটির নিচে ফুটো করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। সঠিকভাবে এই দুটি কাজ করা না হলে গোড়ায় পানি জমে গাছ মরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
কোকো পিটে মাটি হালকা হয়, যা ছাদের জন্য ভালো। আবার এতে সামান্য পুষ্টি উপাদানও আছে। কোকো পিট পানি শুষে নিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখে। ফলে গাছ ভালো থাকে।
অনেকে গাছ লাগানোর সময় টব বা ড্রাম ভর্তি করে মাটি দেয়। তবে এই প্রক্রিয়া ভুল। টবে বা ড্রামে কিছুটা জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে সার, পানি ইত্যাদি দেওয়ার জন্য। গাছের গোড়া মাটি দিয়ে সামান্য উঁচু করে দিলে পানি জমার সুযোগ কম থাকে। পাত্রের পানি নিষ্কাশন না হলে পাশ দিয়ে কয়েকটি ফুটো করে দিন। পাত্রটি ইট বা অন্য কিছুর ওপর রাখুন। সুচালো কিছু দিয়ে পাত্রের একেবারে কিনারে খুঁচিয়েও দিতে পারেন।
বর্ষাকালে গাছে ছত্রাকের আক্রমণ হয়। এ জন্য ম্যানসার, মেটারিল ইত্যাদি ছত্রাকনাশক এক লিটার পানিতে দুই গ্রাম গুলে গাছে স্প্রে করা যেতে পারে। গাছের গোড়া একদম শুকিয়ে না গেলে পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ মাটি ভেজা থাকবে, তবে স্যাঁতসেঁতে নয়।
অতিবৃষ্টিতে গাছের মুকুল ঝরে পড়তে পারে। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। গাছ তার সক্ষমতা অনুযায়ী ফলন দেবে। গাছে ফল থাকলে সামান্য খাবার দেওয়া যেতে পারে। এই যেমন এনপিকে ১৯-১৯-১৯ কিংবা ২০-২০-২০। এগুলো গাছের গোড়া থেকে দূরে অল্প করে দিতে হবে। মাটি খুঁচিয়ে দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
বর্ষা শেষে ফলের সব গাছ প্রুনিং করতে হবে। ছাদের গাছ ঝোপালো রেখে ফলন তুলে নিতে হয়। অবশ্য গ্রাফটিং জানা থাকলে তা-ও করতে পারেন। গ্রাফটিং করা চারা অন্যদের উপহার দেওয়া যায়।
চেষ্টা করে দেখুন না, বর্ষাকালে একটি গাছও আর মরে যাওয়ার সুযোগ নেই।
ছাদে দু-একটি গাছ লাগাতে কে না পছন্দ করেন। তবে বাদ সাধে গাছের বিভিন্ন রকম সমস্যা। বর্ষাকালে অনেকের বাগানের গাছ মরে যায়। লাগাতার বৃষ্টি হলে এই সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকে। যদিও বৃষ্টির পানি গাছের জন্য ভালো। এই পানিতে অক্সিজেন বেশি থাকে বলে গাছের বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়। এ ছাড়া কিছু কিছু ভুলের কারণে বৃষ্টির পানিতে গাছের অকালমৃত্যু হয়।
গাছের এই অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী গাছ লাগানোর মাটি তৈরিতে ভুল করা কিংবা চারা রোপণের সঠিক পাত্র নির্বাচন করতে না পারা। প্রথমত, মাটি তৈরির সময় তাতে কিছু পরিমাণ কোকো পিট মেশাতে হবে। গাছের পাত্রটির নিচে ফুটো করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। সঠিকভাবে এই দুটি কাজ করা না হলে গোড়ায় পানি জমে গাছ মরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
কোকো পিটে মাটি হালকা হয়, যা ছাদের জন্য ভালো। আবার এতে সামান্য পুষ্টি উপাদানও আছে। কোকো পিট পানি শুষে নিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখে। ফলে গাছ ভালো থাকে।
অনেকে গাছ লাগানোর সময় টব বা ড্রাম ভর্তি করে মাটি দেয়। তবে এই প্রক্রিয়া ভুল। টবে বা ড্রামে কিছুটা জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে সার, পানি ইত্যাদি দেওয়ার জন্য। গাছের গোড়া মাটি দিয়ে সামান্য উঁচু করে দিলে পানি জমার সুযোগ কম থাকে। পাত্রের পানি নিষ্কাশন না হলে পাশ দিয়ে কয়েকটি ফুটো করে দিন। পাত্রটি ইট বা অন্য কিছুর ওপর রাখুন। সুচালো কিছু দিয়ে পাত্রের একেবারে কিনারে খুঁচিয়েও দিতে পারেন।
বর্ষাকালে গাছে ছত্রাকের আক্রমণ হয়। এ জন্য ম্যানসার, মেটারিল ইত্যাদি ছত্রাকনাশক এক লিটার পানিতে দুই গ্রাম গুলে গাছে স্প্রে করা যেতে পারে। গাছের গোড়া একদম শুকিয়ে না গেলে পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ মাটি ভেজা থাকবে, তবে স্যাঁতসেঁতে নয়।
অতিবৃষ্টিতে গাছের মুকুল ঝরে পড়তে পারে। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। গাছ তার সক্ষমতা অনুযায়ী ফলন দেবে। গাছে ফল থাকলে সামান্য খাবার দেওয়া যেতে পারে। এই যেমন এনপিকে ১৯-১৯-১৯ কিংবা ২০-২০-২০। এগুলো গাছের গোড়া থেকে দূরে অল্প করে দিতে হবে। মাটি খুঁচিয়ে দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
বর্ষা শেষে ফলের সব গাছ প্রুনিং করতে হবে। ছাদের গাছ ঝোপালো রেখে ফলন তুলে নিতে হয়। অবশ্য গ্রাফটিং জানা থাকলে তা-ও করতে পারেন। গ্রাফটিং করা চারা অন্যদের উপহার দেওয়া যায়।
চেষ্টা করে দেখুন না, বর্ষাকালে একটি গাছও আর মরে যাওয়ার সুযোগ নেই।
নামের মিল থাকলেও তিনি বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেন নন। তাঁর পুরো নাম সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়। ইদানীং নিশ্চয় তাঁর নাম আপনার সামনে চলে আসছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে। খেয়াল করেছেন নিশ্চয়। তিনি এখন বেশ আলোচনায় আছেন নেট দুনিয়ায়।
৩০ মিনিট আগেযাদের বাড়িতে বারান্দার সংখ্যা কম বা থাকলেও বারান্দায় বৃষ্টির ছাট আসে, তাদের এই ভেজা কাপড় শুকানোর কষ্টটা অনেক বেশি। ফলে অধিকাংশই ঘরের ভেতর দড়ি টাঙিয়ে ফ্যানের বাতাসে কাপড় শুকাতে দেন। এভাবে জামাকাপড় শুকালে একটা স্যাঁতসেঁতে ভাব থেকে যায়। আর ভেজা গন্ধের আর্দ্র পোশাক পরলে ত্বকে ছত্রাকের সংক্রমণ হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবিমানে ভ্রমণ সাধারণত নিরাপদ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কয়েকটি বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলোতে অবতরণ বা উড্ডয়ন যে কাউকে দমবন্ধ করা অভিজ্ঞতা দিতে পারে। স্বল্পদৈর্ঘ্যের রানওয়ে, পাহাড় ইত্যাদি কারণে সেই বিমানবন্দরগুলো বিপজ্জনক; বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ পাওয়া বৈমানিকেরাই সেসব বিমানবন্দরে বিমান উড্ডয়ন বা অবতরণ করাতে পারে
১ দিন আগেসাম্প্রতিক বছরগুলোতে মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশে নিকাব, বোরকা ইত্যাদি পোশাক জনপরিসরে নিষিদ্ধ করার প্রবণতা দেখা গেছে। এই পদক্ষেপগুলো ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয় পরিচয় জোরদারের কৌশলের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যদিও এ বিষয়ে সমালোচনা রয়েছে।
১ দিন আগে