গাজায় ইসরায়েলের টানা প্রায় দুই বছরের আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬২ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ১৮ হাজার ৮৮৫ জন শিশু। গাজার সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয় মঙ্গলবার এ তথ্য দিয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়িয়ে দেওয়া এ সংখ্যাকে “মানবসভ্যতার জন্য ভয়াবহ কলঙ্ক” বলছেন বিশ্লেষকেরা।
প্রস্তাবে সামরিক অভিযান ৬০ দিনের জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে। এই সময়ে মানবিক সহায়তা প্রবেশের সুযোগ দিয়ে গাজা থেকে পিছু হটবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। একই সময়ের মধ্যে ৫০ জন ইসরায়েলি বন্দীর অর্ধেককে ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে মুক্তি
ইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
মরুকরণ, খরার মতো প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো সৌদি আরবও কৃত্রিম বৃষ্টিপাত বা ক্লাউড সিডিংয়ের পথে হাঁটছে। দ্য সৌদি রিজিওনাল ক্লাউড সিডিং প্রোগ্রামের আওতায় প্রাথমিকভাবে রিয়াদ, কাসিম হাইল, মক্কা, আল-বাহা ও আসির—এই ছয় এলাকায় এই কার্যক্রম শুরু হবে। মূলত পানির উৎস আর বনাঞ্চল