আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, গত শনিবার ইসরায়েলজুড়ে একদিনব্যাপী ধর্মঘট ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে সাধারণ জনগণ ও বিরোধীরা। এর একদিন পর এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জিম্মিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে এবং আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা পোষণ করে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখা হয়।
জিম্মি ও নিখোঁজ পরিবারের ফোরাম—নামক সংগঠন আয়োজিত সমাবেশের মূল মঞ্চে জিম্মি পরিবারের সদস্যরা আবেগঘন বক্তব্য দেন। রম ব্রাসলভস্কির পিতা ওফির ব্রাসলভস্কি বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগে আমরা রম জীবিত আছে বলে ইঙ্গিত পেয়েছি। রম ক্ষুধার্ত, নির্যাতিত এবং ভীত। জিম্মিরা—জীবিত বা মৃত—সময়ের সঙ্গে লড়াই করছে। এই যুদ্ধ থামাতে হবে, উপেক্ষা বন্ধ করতে হবে।’
আরেক জিম্মি মাতান জাংগাউকের মা আইনাভ জাংগাউক বলেন, ‘আমার হৃদয় মাতানের জন্য পুড়ছে। আমরা এবং পুরো জাতি সব জিম্মির মুক্তির জন্য আওয়াজ তুলছি। আমরা চাই একটি সমন্বিত ও তাৎক্ষণিক চুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি। আমাদের সন্তানেরা ফিরে না আসা পর্যন্ত এই দাবি জানাতে থাকব।’
ওমরি মিরান নামে আরেক জিম্মির স্ত্রী লিশায় মিরান-লাভি ইসরায়েলি জনগণ ও আন্তর্জাতিক নেতাদের প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেন, ‘আজকের প্রতিটি পদক্ষেপ জিম্মি, তাদের পরিবার এবং আমাদের জনগণের জন্য নতুন লাইফলাইন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, আপনাকে বলছি—ইসরায়েলি জনগণ তাদের (জিম্মিদের) বাড়িতে চায়। বিশ্বও তাদের চায়। অনুগ্রহ করে এটি বাস্তবায়ন করুন।’
হামাসের হাতে থাকা একজন জিম্মি দ্রর ওর। তাঁর ভাই এলাদ ওর বলেন, ‘কিডন্যাপ হওয়া আমার তিন ভাগনে ২০২৩ সালের চুক্তিতে মুক্তি পেয়েছে। আজ ইসরায়েলিরা আমাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছে এটি কোনো সাধারণ দিন নয়। ধর্মঘট সত্যটাকে সামনে এনেছে—ইসরায়েলিরা জিম্মিদের ঘরে ফেরা দেখতে চায় এবং আমরা গাজা দখলের পরিকল্পনার বিরোধী।’
লিয়র রুদায়েফের ছেলে নাদাভ রুদায়েফ বলেন, ‘সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো—বেঁচে থাকা জিম্মিদের গাজার নরক থেকে উদ্ধার করা। তাদের সময় শেষ হয়ে আসছে।’ ইনবার হায়ম্যানের খালা হানা কাহেন বলেন, ‘তোমার মা তোমাকে আলিঙ্গন করার অপেক্ষায় আছে।’
সমাবেশ শেষে ফোরাম ঘোষণা করে, ‘ইসরায়েল অন হোল্ড’ কার্যক্রম শেষ হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে শত শত কর্মসূচিতে এক মিলিয়নেরও বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছে।’ ফোরাম জিম্মি পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে ইসরায়েলি জনগণকে ‘ধন্যবাদ!’ জানিয়েছে।
ইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, গত শনিবার ইসরায়েলজুড়ে একদিনব্যাপী ধর্মঘট ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে সাধারণ জনগণ ও বিরোধীরা। এর একদিন পর এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জিম্মিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে এবং আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা পোষণ করে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখা হয়।
জিম্মি ও নিখোঁজ পরিবারের ফোরাম—নামক সংগঠন আয়োজিত সমাবেশের মূল মঞ্চে জিম্মি পরিবারের সদস্যরা আবেগঘন বক্তব্য দেন। রম ব্রাসলভস্কির পিতা ওফির ব্রাসলভস্কি বলেন, ‘দুই সপ্তাহ আগে আমরা রম জীবিত আছে বলে ইঙ্গিত পেয়েছি। রম ক্ষুধার্ত, নির্যাতিত এবং ভীত। জিম্মিরা—জীবিত বা মৃত—সময়ের সঙ্গে লড়াই করছে। এই যুদ্ধ থামাতে হবে, উপেক্ষা বন্ধ করতে হবে।’
আরেক জিম্মি মাতান জাংগাউকের মা আইনাভ জাংগাউক বলেন, ‘আমার হৃদয় মাতানের জন্য পুড়ছে। আমরা এবং পুরো জাতি সব জিম্মির মুক্তির জন্য আওয়াজ তুলছি। আমরা চাই একটি সমন্বিত ও তাৎক্ষণিক চুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি। আমাদের সন্তানেরা ফিরে না আসা পর্যন্ত এই দাবি জানাতে থাকব।’
ওমরি মিরান নামে আরেক জিম্মির স্ত্রী লিশায় মিরান-লাভি ইসরায়েলি জনগণ ও আন্তর্জাতিক নেতাদের প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেন, ‘আজকের প্রতিটি পদক্ষেপ জিম্মি, তাদের পরিবার এবং আমাদের জনগণের জন্য নতুন লাইফলাইন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, আপনাকে বলছি—ইসরায়েলি জনগণ তাদের (জিম্মিদের) বাড়িতে চায়। বিশ্বও তাদের চায়। অনুগ্রহ করে এটি বাস্তবায়ন করুন।’
হামাসের হাতে থাকা একজন জিম্মি দ্রর ওর। তাঁর ভাই এলাদ ওর বলেন, ‘কিডন্যাপ হওয়া আমার তিন ভাগনে ২০২৩ সালের চুক্তিতে মুক্তি পেয়েছে। আজ ইসরায়েলিরা আমাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছে এটি কোনো সাধারণ দিন নয়। ধর্মঘট সত্যটাকে সামনে এনেছে—ইসরায়েলিরা জিম্মিদের ঘরে ফেরা দেখতে চায় এবং আমরা গাজা দখলের পরিকল্পনার বিরোধী।’
লিয়র রুদায়েফের ছেলে নাদাভ রুদায়েফ বলেন, ‘সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো—বেঁচে থাকা জিম্মিদের গাজার নরক থেকে উদ্ধার করা। তাদের সময় শেষ হয়ে আসছে।’ ইনবার হায়ম্যানের খালা হানা কাহেন বলেন, ‘তোমার মা তোমাকে আলিঙ্গন করার অপেক্ষায় আছে।’
সমাবেশ শেষে ফোরাম ঘোষণা করে, ‘ইসরায়েল অন হোল্ড’ কার্যক্রম শেষ হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে শত শত কর্মসূচিতে এক মিলিয়নেরও বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছে।’ ফোরাম জিম্মি পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে ইসরায়েলি জনগণকে ‘ধন্যবাদ!’ জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
১ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগে