দক্ষিণের সিনেমা

সিকুয়েলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তামিল নির্মাতা সি প্রেম কুমার। তাঁর প্রথম সিনেমা ‘৯৬’ ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছিল ২০১৮ সালে। সাত বছর পর সিনেমাটির দ্বিতীয় পর্ব নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রেম কুমার। এরই মধ্যে চিত্রনাট্য লেখার কাজ শেষ হয়েছে।

‘যারা চলে গেছেন তাঁদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২০ লাখ রুপি, আর যারা আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের জন্য ২ লাখ রুপি করে দেওয়া হবে। আমি জানি, এই অর্থ যথেষ্ঠ নয়। তবুও এই মুহূর্তে আমার দায়িত্ব হলো আমার প্রিয়জনদের পাশে দাঁড়ানো।’

২৩ সেপ্টেম্বর ভারতের ৭১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অনুষ্ঠানে মোহনলালকে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত করা হবে। গত বছর এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে।

জুঁই ফুলের কারণে জনপ্রিয় মালয়ালম অভিনেত্রী নভ্যা নায়ারকে গুনতে হল ১ হাজার ৯৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা দাঁড়ায় দেড় লাখ টাকার বেশি।

সোনা চোরাচালানের গল্পকে কেন্দ্র করে এগিয়েছে কুলি সিনেমার গল্প। ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গত ১৪ আগস্ট মুক্তি পায় সিনেমাটি। এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে এই সিনেমা প্রায় ৫১৫ কোটি রুপির ব্যবসা করেছে।

ধীরে ধীরে ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও ছড়িয়ে পড়ছে সু ফ্রম সো। মাত্র ৪ কোটি রুপি বাজেটে তৈরি সিনেমাটি ১২ দিনে আয় করেছে ৫০ কোটির বেশি। অর্জন করেছে এ বছরের সবচেয়ে ব্যবসাসফল ভারতীয় সিনেমার খেতাব।

বিজয় সেতুপতির বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি কিছু গুরুতর অভিযোগ এনেছেন রম্য মোহন নামের এক নারী। বিষয়টি নিয়ে প্রথমে চুপচাপ ছিলেন বিজয়।‌ অবশেষে মুখ খুললেন অভিনেতা।

মালয়ালাম সিনেমার জনপ্রিয় তারকা ফাহাদ ফাসিল অনাড়ম্বর জীবনযাপনের জন্য পরিচিত। দেশজুড়ে বিশাল সংখ্যক ভক্ত রয়েছে। কিন্তু ‘আবেশম’ খ্যাত এই অভিনেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে থাকেন। এমনকি, তাঁর ব্যক্তিগত স্মার্টফোনও নেই। সম্প্রতি একটি কিপ্যাড যুক্ত ফোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে তাঁকে।

১৯৭৮ সালে তেলুগু সিনেমা ‘প্রণাম খারিদু’ দিয়ে বড়পর্দায় অভিষেক। খলনায়কের চরিত্রে তিনি বেশি জনপ্রিয়তা পান। তবে কমেডি ও ইমোশনাল চরিত্রেও সমান জনপ্রিয়তা পান কোটা শ্রীনিবাস।

‘এএ২২*এ৬’ সিনেমায় দ্বৈত চরিত্রে অভিনয়ের কথা ছিল আল্লু অর্জুনের। পরবর্তী সময়ে অভিনেতা নিজেই চারটি চরিত্রে অভিনয় করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। দাদা, বাবা আর দুই ছেলে— মোট চারটি চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে।

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে এখন থেকে আর কোনো ব্যাকবেঞ্চার থাকবে না। সব শিক্ষার্থী বসবে ফার্স্ট বেঞ্চে। কীভাবে? সে উপায় দেখিয়ে দিয়েছেন পরিচালক তাঁর স্থানার্থী শ্রীকুট্টনে। সিনেমাটি দেখে সে মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে কেরালার বিভিন্ন স্কুলে।