আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলের গাজা উপত্যকায় চলমান আগ্রাসনে মৃতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রোববার জানিয়েছে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ হাজার ৯৪৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৬ জনের বেশি।
গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৪৭ জনের মরদেহ বিভিন্ন হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২২৬ জন। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ধ্বংসস্তূপে ও সড়কে আরও বহু মরদেহ পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা সেখানে পৌঁছাতে পারছেন না।
ইসরায়েলের অবরোধ ও সীমান্ত বন্ধের কারণে গাজায় ভয়াবহ মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও সাতজন মারা গেছেন। এদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ক্ষুধা ও অনাহারে মারা গেছেন ২৫৮ জন, এর মধ্যে ১১০ জন শিশু। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলছে, পুরো গাজায় ২৪ লাখ মানুষের জীবন এখন খাদ্য ও ওষুধের তীব্র সংকটে হুমকির মুখে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যে জানা গেছে, শনিবার সাহায্য সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৩২ জনের বেশি। এর ফলে ২৭ মে থেকে এখন পর্যন্ত মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ হারালেন এক হাজার ৯৩৮ জন। আহত হয়েছেন ১৪ হাজার ৪২০ জনের বেশি।
এ বছরের জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি কার্যকর হয়েছিল। কিন্তু ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে ইসরায়েলি সেনারা গাজায় বোমা ও স্থল আক্রমণ শুরু করে। ওই সময় থেকে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার ৪০০ জন, আহত হয়েছেন আরও ৪৩ হাজার ৮৪৫ জন।
গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা চলছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে)।
জাতিসংঘের মহাসচিব ও একাধিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা বারবার গাজায় যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সাহায্যের প্রবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল এখনো সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে। এর ফলে জরুরি খাদ্য ও ওষুধ গাজার ভেতরে পৌঁছাতে পারছে না।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করে বলেছে, গাজা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। হাসপাতালগুলোতে বিদ্যুৎ ও ওষুধের অভাবে চিকিৎসা প্রায় ভেঙে পড়েছে। অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়হীন অবস্থায় বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, “মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। শুধু বোমা নয়, ক্ষুধা ও চিকিৎসার অভাবেও মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য একটি বড় পরীক্ষা।”
ইসরায়েলের গাজা উপত্যকায় চলমান আগ্রাসনে মৃতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রোববার জানিয়েছে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ হাজার ৯৪৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৬ জনের বেশি।
গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৪৭ জনের মরদেহ বিভিন্ন হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২২৬ জন। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ধ্বংসস্তূপে ও সড়কে আরও বহু মরদেহ পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা সেখানে পৌঁছাতে পারছেন না।
ইসরায়েলের অবরোধ ও সীমান্ত বন্ধের কারণে গাজায় ভয়াবহ মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও সাতজন মারা গেছেন। এদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ক্ষুধা ও অনাহারে মারা গেছেন ২৫৮ জন, এর মধ্যে ১১০ জন শিশু। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলছে, পুরো গাজায় ২৪ লাখ মানুষের জীবন এখন খাদ্য ও ওষুধের তীব্র সংকটে হুমকির মুখে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যে জানা গেছে, শনিবার সাহায্য সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৩২ জনের বেশি। এর ফলে ২৭ মে থেকে এখন পর্যন্ত মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ হারালেন এক হাজার ৯৩৮ জন। আহত হয়েছেন ১৪ হাজার ৪২০ জনের বেশি।
এ বছরের জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি কার্যকর হয়েছিল। কিন্তু ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে ইসরায়েলি সেনারা গাজায় বোমা ও স্থল আক্রমণ শুরু করে। ওই সময় থেকে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার ৪০০ জন, আহত হয়েছেন আরও ৪৩ হাজার ৮৪৫ জন।
গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা চলছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে)।
জাতিসংঘের মহাসচিব ও একাধিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা বারবার গাজায় যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সাহায্যের প্রবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল এখনো সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে। এর ফলে জরুরি খাদ্য ও ওষুধ গাজার ভেতরে পৌঁছাতে পারছে না।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করে বলেছে, গাজা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। হাসপাতালগুলোতে বিদ্যুৎ ও ওষুধের অভাবে চিকিৎসা প্রায় ভেঙে পড়েছে। অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়হীন অবস্থায় বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, “মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। শুধু বোমা নয়, ক্ষুধা ও চিকিৎসার অভাবেও মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য একটি বড় পরীক্ষা।”
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, ভারত-পাকিস্তানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র প্রতিদিন নিবিড় নজর রাখছে। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজে সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন। এ সময় তিনি, ভারত-পাকিস্তানের সর্বশেষ যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড...
১ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের ব্রুকলিনে এক রেস্তোরাঁয় বন্দুকধারীদের গুলিতে তিনজন নিহত ও অন্তত নয়জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার ভোরে ক্রাউন হাইটস এলাকার ফ্র্যাঙ্কলিন অ্যাভিনিউতে ‘টেস্ট অব দ্য সিটি লাউঞ্জ’-এ এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে