আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের জেইতুন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা ছয় দিনের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণের মুখে হাজার হাজার মানুষ গাজা সিটি ছেড়ে পালাচ্ছে। স্থানীয় হামাস-নিয়ন্ত্রিত পৌরসভা জানিয়েছে, পরিস্থিতি এখন ‘বিপর্যয়কর’। গাজার সিভিল ডিফেন্স সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের এমন হামলায় গতকাল শনিবার অন্তত ৪০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা দক্ষিণ গাজায় মানুষ সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলোকে আবারও তাঁবু আনার অনুমতি দেবে। ইসরায়েলের লক্ষ্য এক মিলিয়নের বেশি মানুষকে গাজা সিটি থেকে জোর করে দক্ষিণ অংশের ক্যাম্পে পাঠানো। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ইতিমধ্যে এ পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়েছে।
গাজার পৌরসভা জানিয়েছে, জেইতুনের প্রায় ৫০ হাজার অধিবাসীর অধিকাংশই খাদ্য ও পানির অভাবে ভুগছে। স্থানীয় বাসিন্দা ঘাসসান কাশকো সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিমান হামলা আর ট্যাংকের গোলার শব্দে বিস্ফোরণ থামেই না। আমরা ঘুমের স্বাদ ভুলে গেছি।’ হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটির পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে বড়ধরনের অভিযান চালাচ্ছে।
দীর্ঘ প্রায় দুই বছরের হামলায় গাজা সিটির ৮০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারটি মাত্র হাসপাতাল সক্রিয় থাকলেও ওষুধ ও সরঞ্জামের ঘাটতির কারণে সেগুলো ২০ শতাংশেরও কম সক্ষমতায় চলছে। জাতিসংঘ বলছে, পুরো গাজায় ইতিমধ্যে ১৯ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত, যা মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ। অপুষ্টির কারণে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। শুধু গতকালই অপুষ্টিতে মারা গেছে আরও ১১ জন, যার মধ্যে একটি শিশু। এ নিয়ে অপুষ্টিজনিত কারণে গাজায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫১-এ, এর মধ্যে ১০৮টি শিশু।
আজ বিবিসি জানিয়েছে, চিকিৎসার জন্য ইতালিতে নেওয়া ২০ বছর বয়সী মারাহ আবু জুহরি গত শুক্রবার মারা গেছেন। প্রবল অপুষ্টিতে ভুগতে থাকা গাজার এ তরুণী ইতালির পিসা শহরের একটি হাসপাতালে পৌঁছানোর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান।
এদিকে সরকারের গাজা দখল পরিকল্পনার বিরুদ্ধে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলের ভেতরে। দেশটিতে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আজ সাধারণ ধর্মঘট চলছে। জিম্মিদের পরিবারসহ হাজারো মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছে। তেল আবিব ও জেরুজালেমে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে, সড়ক অবরোধে জনজীবনও স্থবির।
এক বিক্ষোভকারী বলেছেন, সময় এসেছে যুদ্ধ শেষ করার, জিম্মিদের মুক্ত করার এবং ইসরায়েলকে স্থিতিশীলতার পথে ফেরানোর।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের জেইতুন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা ছয় দিনের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণের মুখে হাজার হাজার মানুষ গাজা সিটি ছেড়ে পালাচ্ছে। স্থানীয় হামাস-নিয়ন্ত্রিত পৌরসভা জানিয়েছে, পরিস্থিতি এখন ‘বিপর্যয়কর’। গাজার সিভিল ডিফেন্স সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের এমন হামলায় গতকাল শনিবার অন্তত ৪০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা দক্ষিণ গাজায় মানুষ সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলোকে আবারও তাঁবু আনার অনুমতি দেবে। ইসরায়েলের লক্ষ্য এক মিলিয়নের বেশি মানুষকে গাজা সিটি থেকে জোর করে দক্ষিণ অংশের ক্যাম্পে পাঠানো। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ইতিমধ্যে এ পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়েছে।
গাজার পৌরসভা জানিয়েছে, জেইতুনের প্রায় ৫০ হাজার অধিবাসীর অধিকাংশই খাদ্য ও পানির অভাবে ভুগছে। স্থানীয় বাসিন্দা ঘাসসান কাশকো সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিমান হামলা আর ট্যাংকের গোলার শব্দে বিস্ফোরণ থামেই না। আমরা ঘুমের স্বাদ ভুলে গেছি।’ হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটির পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে বড়ধরনের অভিযান চালাচ্ছে।
দীর্ঘ প্রায় দুই বছরের হামলায় গাজা সিটির ৮০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারটি মাত্র হাসপাতাল সক্রিয় থাকলেও ওষুধ ও সরঞ্জামের ঘাটতির কারণে সেগুলো ২০ শতাংশেরও কম সক্ষমতায় চলছে। জাতিসংঘ বলছে, পুরো গাজায় ইতিমধ্যে ১৯ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত, যা মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ। অপুষ্টির কারণে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। শুধু গতকালই অপুষ্টিতে মারা গেছে আরও ১১ জন, যার মধ্যে একটি শিশু। এ নিয়ে অপুষ্টিজনিত কারণে গাজায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫১-এ, এর মধ্যে ১০৮টি শিশু।
আজ বিবিসি জানিয়েছে, চিকিৎসার জন্য ইতালিতে নেওয়া ২০ বছর বয়সী মারাহ আবু জুহরি গত শুক্রবার মারা গেছেন। প্রবল অপুষ্টিতে ভুগতে থাকা গাজার এ তরুণী ইতালির পিসা শহরের একটি হাসপাতালে পৌঁছানোর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান।
এদিকে সরকারের গাজা দখল পরিকল্পনার বিরুদ্ধে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলের ভেতরে। দেশটিতে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আজ সাধারণ ধর্মঘট চলছে। জিম্মিদের পরিবারসহ হাজারো মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছে। তেল আবিব ও জেরুজালেমে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে, সড়ক অবরোধে জনজীবনও স্থবির।
এক বিক্ষোভকারী বলেছেন, সময় এসেছে যুদ্ধ শেষ করার, জিম্মিদের মুক্ত করার এবং ইসরায়েলকে স্থিতিশীলতার পথে ফেরানোর।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৫ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে