চুয়াডাঙ্গায় পৃথক দুটি হত্যা মামলায় তিন আসামির ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আকবর আলী শেখ এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মারুফ সারোয়ার বাবু বলেন, এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
ভারতের কেরালার বাসিন্দা ৩৪ বছর বয়সী নিমিশা ২০০৮ সালে ইয়েমেনে নার্স হিসেবে কাজ শুরু করেন। পরে স্থানীয় আইন মেনে একটি ক্লিনিক চালাতে গিয়ে তিনি তালাল আব্দো মাহদি নামে এক ব্যক্তিকে ব্যবসায়িক অংশীদার করেন।
স্ত্রী হত্যার দায়ে মো. কামাল হোসেন (৪২) নামের একজনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বান্দরবান জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত বিচারক অরুন পাল এই রায় দেন। একই সঙ্গে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেন আদালত।
২০১৪ সালে স্থানীয় নাগরিক তালাল আবদো মাহদির সঙ্গে যৌথভাবে ক্লিনিকের ব্যবসা শুরু করেন নিমিশা। কারণ, ইয়েমেনে বিদেশিদের একা ব্যবসা করার অনুমতি নেই। কিন্তু তাঁদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ধীরে ধীরে তিক্ততায় রূপ নেয়।