চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি অবৈধ জাহাজভাঙা কারখানায় সব স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়ে খালি জায়গায় দুই হাজার গাছের চারা লাগানো হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজা কাসেমের মালিকানাধীন ‘কোহিনূর স্টিল’ নামে জাহাজভাঙা কারখানায় দ্বিতীয় দফা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে সেখানে সব স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনেরা জানান, চিলমারী উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের শাহের আলী খন্দকারের ছেলে মুকুল খন্দকার পাশের উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ইউনিয়নের বড়াইবাড়ি এলাকার আহাম্মদ খন্দকারের বাড়িতে গাছ কাটতে যান। কাটার একপর্যায়ে একটি গাছ উল্টে তাঁর ওপর পড়ে।
শতবর্ষী একটি গাছের গোড়ায় আগুন লেগে অভ্যন্তর পুড়তে পুড়তে ধোঁয়া বের হতে শুরু করল ডালের ছিদ্র গলে। এদিকে খবর ছড়িয়ে পড়ল গাছের গোড়ায় ‘অলৌকিক’ আগুন, ডাল দিয়ে বের হচ্ছে ধোঁয়া। উৎসুক জনতা তা দেখতে ভিড় জমাল। কিন্তু আগুন নেভাল না। ততক্ষণে পুড়ে গেছে গাছটির ভেতরের অনেকখানি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে কয়েক ঘণ্টা
প্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।