সাব্বির হোসেন

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়। ঠিক এ সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছিল জাপান শত বছর আগেই।
কাকেবো কী?
১৯০৪ সালে এক নারীর হাত ধরে জন্ম নেয় এক ব্যতিক্রমী আর্থিক দর্শন ‘কাকেবো’। শব্দটির অর্থ ‘পরিবারের হিসাবের খাতা’। আজও এটি জাপানিদের অর্থনৈতিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাকেবোর জনক জাপানের প্রথম নারী সাংবাদিক হানি মোতোকো। তিনি বিশ্বাস করতেন, ‘সঞ্চয় কোনো কষ্টের বিষয় নয়; বরং তা একধরনের আনন্দ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও জীবনের ভারসাম্যের প্রতীক।’ মূলত কাকেবোতে নিজের আয়, ব্যয়, সঞ্চয় ও ভাবনাগুলো লিখে রাখা হয়। এই লেখালেখির মধ্য দিয়ে মানুষ নিজের অর্থনৈতিক আচরণকে চেনার সুযোগ পায়।
কাকেবো দর্শনের মূলকথা
কাকেবোর সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, ‘সঞ্চয় খরচের পরের বিষয় নয়; বরং খরচেরই অংশ।’ আমরা সাধারণত খরচ শেষে যা অবশিষ্ট থাকে, সেটিই সঞ্চয় হিসেবে ধরি। কিন্তু কাকেবো বলে প্রথমে সঞ্চয়ের পরিমাণ ঠিক করুন, তারপর খরচের পরিকল্পনা করুন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার মাসিক আয় ২০,০০০ টাকা হয় এবং আপনি ২,০০০ টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেন, তাহলে বেতন হাতে পেয়েই সে টাকা আলাদা করে রাখুন। এখন আপনার হাতে থাকা ১৮,০০০ টাকাই আসল বাজেট।
এই মনস্তাত্ত্বিক ধাপটি ছোট মনে হলেও, এটি বদলে দিতে পারে আপনার অর্থ ব্যবস্থাপনার পুরো ধরন।
কাকেবো অনুসরণের পাঁচটি ধাপ
১. মাসিক আয় ও নির্দিষ্ট ব্যয় লিখে ফেলুন: বাড়িভাড়া, বাজার, বিল, স্কুল ফি, পরিবহন—এসব নির্দিষ্ট ব্যয় তালিকাভুক্ত করুন। এতে বোঝা যাবে, মাসের শুরুতে হাতে কত টাকা অবশিষ্ট থাকবে।
২. সঞ্চয়কে ধরুন ‘আবশ্যিক ব্যয়’ হিসেবে: অনেকে সঞ্চয়কে ঐচ্ছিক মনে করেন; কিন্তু কাকেবো শেখায় সঞ্চয়ও একধরনের প্রয়োজনীয় খরচ। খরচ শুরু করার আগে সঞ্চয়ের টাকা আলাদা করে রাখুন, যেন তা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার না হয়।
৩. প্রতিদিনের খরচ লিখে রাখুন: এটি কাকেবোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। মোবাইল অ্যাপে নয়, কাগজে লিখুন প্রতিদিনের ব্যয়। যেমন ২ আগস্ট: কফি ২০০, বাজার ১,৫০০, বিদ্যুৎ বিল ৮০০ টাকা। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, হাতে লিখলে মস্তিষ্কে বিষয়টি বেশি স্থায়ী হয়। তাই কাকেবোতে হাতে লেখার অভ্যাসই সবচেয়ে কার্যকর।
৪. খরচকে চার শ্রেণিতে ভাগ করুন: কাকেবোতে খরচ চার বিভাগে বিভক্ত—
■ আবশ্যিক খরচ: খাবার, ভাড়া, পরিবহন, বিল ইত্যাদি।
■ ইচ্ছাধীন খরচ: বাইরে খাওয়া, শখের কেনাকাটা, ভ্রমণ।
■ সাংস্কৃতিক খরচ: বই, সিনেমা, কোর্স।
■ অপ্রত্যাশিত বা জরুরি খরচ: চিকিৎসা, উপহার, উৎসব।
এই শ্রেণিবিন্যাসের ফলে বোঝা সহজ হয়, কোথায় টাকাটা বেশি যাচ্ছে, আর কোথায় কমানো সম্ভব।
৫. মাস শেষে হিসাব পর্যালোচনা করুন: মাস শেষে খাতা খুলে দেখুন, লক্ষ্য অনুযায়ী সঞ্চয় হয়েছে কি না।
ধরা যাক, আপনার আয় ২০,০০০ টাকা, সঞ্চয়ের লক্ষ্য ২,০০০; কিন্তু খরচ হয়েছে ২০,২০০ টাকা। অর্থাৎ আপনি ২,২০০ টাকার ঘাটতিতে আছেন। এখন ভাবুন, কোথায় কাটছাঁট করা যায়, কীভাবে পরের মাসে উন্নতি সম্ভব।
কেন এখনো জনপ্রিয় কাকেবো?
আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপ ও ক্রেডিট কার্ডের যুগে বাস করছি। কিন্তু এত প্রযুক্তির মধ্যেও অনেকে সঞ্চয় করতে পারেন না। কারণ প্রযুক্তি হিসাব রাখে; কিন্তু সচেতনতা সৃষ্টি করে না। কাকেবো মানুষকে শেখায় নিজের অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে ভাবতে, লিখতে এবং সংশোধন করতে। এ কারণে শতাব্দী পেরিয়েও কাকেবো শুধু জনপ্রিয় নয়; বরং জাপানে এটি পারিবারিক শিক্ষার অংশ।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ওয়ার্কলাইফ

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়। ঠিক এ সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছিল জাপান শত বছর আগেই।
কাকেবো কী?
১৯০৪ সালে এক নারীর হাত ধরে জন্ম নেয় এক ব্যতিক্রমী আর্থিক দর্শন ‘কাকেবো’। শব্দটির অর্থ ‘পরিবারের হিসাবের খাতা’। আজও এটি জাপানিদের অর্থনৈতিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাকেবোর জনক জাপানের প্রথম নারী সাংবাদিক হানি মোতোকো। তিনি বিশ্বাস করতেন, ‘সঞ্চয় কোনো কষ্টের বিষয় নয়; বরং তা একধরনের আনন্দ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও জীবনের ভারসাম্যের প্রতীক।’ মূলত কাকেবোতে নিজের আয়, ব্যয়, সঞ্চয় ও ভাবনাগুলো লিখে রাখা হয়। এই লেখালেখির মধ্য দিয়ে মানুষ নিজের অর্থনৈতিক আচরণকে চেনার সুযোগ পায়।
কাকেবো দর্শনের মূলকথা
কাকেবোর সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, ‘সঞ্চয় খরচের পরের বিষয় নয়; বরং খরচেরই অংশ।’ আমরা সাধারণত খরচ শেষে যা অবশিষ্ট থাকে, সেটিই সঞ্চয় হিসেবে ধরি। কিন্তু কাকেবো বলে প্রথমে সঞ্চয়ের পরিমাণ ঠিক করুন, তারপর খরচের পরিকল্পনা করুন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার মাসিক আয় ২০,০০০ টাকা হয় এবং আপনি ২,০০০ টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেন, তাহলে বেতন হাতে পেয়েই সে টাকা আলাদা করে রাখুন। এখন আপনার হাতে থাকা ১৮,০০০ টাকাই আসল বাজেট।
এই মনস্তাত্ত্বিক ধাপটি ছোট মনে হলেও, এটি বদলে দিতে পারে আপনার অর্থ ব্যবস্থাপনার পুরো ধরন।
কাকেবো অনুসরণের পাঁচটি ধাপ
১. মাসিক আয় ও নির্দিষ্ট ব্যয় লিখে ফেলুন: বাড়িভাড়া, বাজার, বিল, স্কুল ফি, পরিবহন—এসব নির্দিষ্ট ব্যয় তালিকাভুক্ত করুন। এতে বোঝা যাবে, মাসের শুরুতে হাতে কত টাকা অবশিষ্ট থাকবে।
২. সঞ্চয়কে ধরুন ‘আবশ্যিক ব্যয়’ হিসেবে: অনেকে সঞ্চয়কে ঐচ্ছিক মনে করেন; কিন্তু কাকেবো শেখায় সঞ্চয়ও একধরনের প্রয়োজনীয় খরচ। খরচ শুরু করার আগে সঞ্চয়ের টাকা আলাদা করে রাখুন, যেন তা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার না হয়।
৩. প্রতিদিনের খরচ লিখে রাখুন: এটি কাকেবোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। মোবাইল অ্যাপে নয়, কাগজে লিখুন প্রতিদিনের ব্যয়। যেমন ২ আগস্ট: কফি ২০০, বাজার ১,৫০০, বিদ্যুৎ বিল ৮০০ টাকা। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, হাতে লিখলে মস্তিষ্কে বিষয়টি বেশি স্থায়ী হয়। তাই কাকেবোতে হাতে লেখার অভ্যাসই সবচেয়ে কার্যকর।
৪. খরচকে চার শ্রেণিতে ভাগ করুন: কাকেবোতে খরচ চার বিভাগে বিভক্ত—
■ আবশ্যিক খরচ: খাবার, ভাড়া, পরিবহন, বিল ইত্যাদি।
■ ইচ্ছাধীন খরচ: বাইরে খাওয়া, শখের কেনাকাটা, ভ্রমণ।
■ সাংস্কৃতিক খরচ: বই, সিনেমা, কোর্স।
■ অপ্রত্যাশিত বা জরুরি খরচ: চিকিৎসা, উপহার, উৎসব।
এই শ্রেণিবিন্যাসের ফলে বোঝা সহজ হয়, কোথায় টাকাটা বেশি যাচ্ছে, আর কোথায় কমানো সম্ভব।
৫. মাস শেষে হিসাব পর্যালোচনা করুন: মাস শেষে খাতা খুলে দেখুন, লক্ষ্য অনুযায়ী সঞ্চয় হয়েছে কি না।
ধরা যাক, আপনার আয় ২০,০০০ টাকা, সঞ্চয়ের লক্ষ্য ২,০০০; কিন্তু খরচ হয়েছে ২০,২০০ টাকা। অর্থাৎ আপনি ২,২০০ টাকার ঘাটতিতে আছেন। এখন ভাবুন, কোথায় কাটছাঁট করা যায়, কীভাবে পরের মাসে উন্নতি সম্ভব।
কেন এখনো জনপ্রিয় কাকেবো?
আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপ ও ক্রেডিট কার্ডের যুগে বাস করছি। কিন্তু এত প্রযুক্তির মধ্যেও অনেকে সঞ্চয় করতে পারেন না। কারণ প্রযুক্তি হিসাব রাখে; কিন্তু সচেতনতা সৃষ্টি করে না। কাকেবো মানুষকে শেখায় নিজের অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে ভাবতে, লিখতে এবং সংশোধন করতে। এ কারণে শতাব্দী পেরিয়েও কাকেবো শুধু জনপ্রিয় নয়; বরং জাপানে এটি পারিবারিক শিক্ষার অংশ।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ওয়ার্কলাইফ
সাব্বির হোসেন

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়। ঠিক এ সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছিল জাপান শত বছর আগেই।
কাকেবো কী?
১৯০৪ সালে এক নারীর হাত ধরে জন্ম নেয় এক ব্যতিক্রমী আর্থিক দর্শন ‘কাকেবো’। শব্দটির অর্থ ‘পরিবারের হিসাবের খাতা’। আজও এটি জাপানিদের অর্থনৈতিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাকেবোর জনক জাপানের প্রথম নারী সাংবাদিক হানি মোতোকো। তিনি বিশ্বাস করতেন, ‘সঞ্চয় কোনো কষ্টের বিষয় নয়; বরং তা একধরনের আনন্দ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও জীবনের ভারসাম্যের প্রতীক।’ মূলত কাকেবোতে নিজের আয়, ব্যয়, সঞ্চয় ও ভাবনাগুলো লিখে রাখা হয়। এই লেখালেখির মধ্য দিয়ে মানুষ নিজের অর্থনৈতিক আচরণকে চেনার সুযোগ পায়।
কাকেবো দর্শনের মূলকথা
কাকেবোর সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, ‘সঞ্চয় খরচের পরের বিষয় নয়; বরং খরচেরই অংশ।’ আমরা সাধারণত খরচ শেষে যা অবশিষ্ট থাকে, সেটিই সঞ্চয় হিসেবে ধরি। কিন্তু কাকেবো বলে প্রথমে সঞ্চয়ের পরিমাণ ঠিক করুন, তারপর খরচের পরিকল্পনা করুন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার মাসিক আয় ২০,০০০ টাকা হয় এবং আপনি ২,০০০ টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেন, তাহলে বেতন হাতে পেয়েই সে টাকা আলাদা করে রাখুন। এখন আপনার হাতে থাকা ১৮,০০০ টাকাই আসল বাজেট।
এই মনস্তাত্ত্বিক ধাপটি ছোট মনে হলেও, এটি বদলে দিতে পারে আপনার অর্থ ব্যবস্থাপনার পুরো ধরন।
কাকেবো অনুসরণের পাঁচটি ধাপ
১. মাসিক আয় ও নির্দিষ্ট ব্যয় লিখে ফেলুন: বাড়িভাড়া, বাজার, বিল, স্কুল ফি, পরিবহন—এসব নির্দিষ্ট ব্যয় তালিকাভুক্ত করুন। এতে বোঝা যাবে, মাসের শুরুতে হাতে কত টাকা অবশিষ্ট থাকবে।
২. সঞ্চয়কে ধরুন ‘আবশ্যিক ব্যয়’ হিসেবে: অনেকে সঞ্চয়কে ঐচ্ছিক মনে করেন; কিন্তু কাকেবো শেখায় সঞ্চয়ও একধরনের প্রয়োজনীয় খরচ। খরচ শুরু করার আগে সঞ্চয়ের টাকা আলাদা করে রাখুন, যেন তা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার না হয়।
৩. প্রতিদিনের খরচ লিখে রাখুন: এটি কাকেবোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। মোবাইল অ্যাপে নয়, কাগজে লিখুন প্রতিদিনের ব্যয়। যেমন ২ আগস্ট: কফি ২০০, বাজার ১,৫০০, বিদ্যুৎ বিল ৮০০ টাকা। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, হাতে লিখলে মস্তিষ্কে বিষয়টি বেশি স্থায়ী হয়। তাই কাকেবোতে হাতে লেখার অভ্যাসই সবচেয়ে কার্যকর।
৪. খরচকে চার শ্রেণিতে ভাগ করুন: কাকেবোতে খরচ চার বিভাগে বিভক্ত—
■ আবশ্যিক খরচ: খাবার, ভাড়া, পরিবহন, বিল ইত্যাদি।
■ ইচ্ছাধীন খরচ: বাইরে খাওয়া, শখের কেনাকাটা, ভ্রমণ।
■ সাংস্কৃতিক খরচ: বই, সিনেমা, কোর্স।
■ অপ্রত্যাশিত বা জরুরি খরচ: চিকিৎসা, উপহার, উৎসব।
এই শ্রেণিবিন্যাসের ফলে বোঝা সহজ হয়, কোথায় টাকাটা বেশি যাচ্ছে, আর কোথায় কমানো সম্ভব।
৫. মাস শেষে হিসাব পর্যালোচনা করুন: মাস শেষে খাতা খুলে দেখুন, লক্ষ্য অনুযায়ী সঞ্চয় হয়েছে কি না।
ধরা যাক, আপনার আয় ২০,০০০ টাকা, সঞ্চয়ের লক্ষ্য ২,০০০; কিন্তু খরচ হয়েছে ২০,২০০ টাকা। অর্থাৎ আপনি ২,২০০ টাকার ঘাটতিতে আছেন। এখন ভাবুন, কোথায় কাটছাঁট করা যায়, কীভাবে পরের মাসে উন্নতি সম্ভব।
কেন এখনো জনপ্রিয় কাকেবো?
আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপ ও ক্রেডিট কার্ডের যুগে বাস করছি। কিন্তু এত প্রযুক্তির মধ্যেও অনেকে সঞ্চয় করতে পারেন না। কারণ প্রযুক্তি হিসাব রাখে; কিন্তু সচেতনতা সৃষ্টি করে না। কাকেবো মানুষকে শেখায় নিজের অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে ভাবতে, লিখতে এবং সংশোধন করতে। এ কারণে শতাব্দী পেরিয়েও কাকেবো শুধু জনপ্রিয় নয়; বরং জাপানে এটি পারিবারিক শিক্ষার অংশ।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ওয়ার্কলাইফ

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়। ঠিক এ সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছিল জাপান শত বছর আগেই।
কাকেবো কী?
১৯০৪ সালে এক নারীর হাত ধরে জন্ম নেয় এক ব্যতিক্রমী আর্থিক দর্শন ‘কাকেবো’। শব্দটির অর্থ ‘পরিবারের হিসাবের খাতা’। আজও এটি জাপানিদের অর্থনৈতিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাকেবোর জনক জাপানের প্রথম নারী সাংবাদিক হানি মোতোকো। তিনি বিশ্বাস করতেন, ‘সঞ্চয় কোনো কষ্টের বিষয় নয়; বরং তা একধরনের আনন্দ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও জীবনের ভারসাম্যের প্রতীক।’ মূলত কাকেবোতে নিজের আয়, ব্যয়, সঞ্চয় ও ভাবনাগুলো লিখে রাখা হয়। এই লেখালেখির মধ্য দিয়ে মানুষ নিজের অর্থনৈতিক আচরণকে চেনার সুযোগ পায়।
কাকেবো দর্শনের মূলকথা
কাকেবোর সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, ‘সঞ্চয় খরচের পরের বিষয় নয়; বরং খরচেরই অংশ।’ আমরা সাধারণত খরচ শেষে যা অবশিষ্ট থাকে, সেটিই সঞ্চয় হিসেবে ধরি। কিন্তু কাকেবো বলে প্রথমে সঞ্চয়ের পরিমাণ ঠিক করুন, তারপর খরচের পরিকল্পনা করুন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার মাসিক আয় ২০,০০০ টাকা হয় এবং আপনি ২,০০০ টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেন, তাহলে বেতন হাতে পেয়েই সে টাকা আলাদা করে রাখুন। এখন আপনার হাতে থাকা ১৮,০০০ টাকাই আসল বাজেট।
এই মনস্তাত্ত্বিক ধাপটি ছোট মনে হলেও, এটি বদলে দিতে পারে আপনার অর্থ ব্যবস্থাপনার পুরো ধরন।
কাকেবো অনুসরণের পাঁচটি ধাপ
১. মাসিক আয় ও নির্দিষ্ট ব্যয় লিখে ফেলুন: বাড়িভাড়া, বাজার, বিল, স্কুল ফি, পরিবহন—এসব নির্দিষ্ট ব্যয় তালিকাভুক্ত করুন। এতে বোঝা যাবে, মাসের শুরুতে হাতে কত টাকা অবশিষ্ট থাকবে।
২. সঞ্চয়কে ধরুন ‘আবশ্যিক ব্যয়’ হিসেবে: অনেকে সঞ্চয়কে ঐচ্ছিক মনে করেন; কিন্তু কাকেবো শেখায় সঞ্চয়ও একধরনের প্রয়োজনীয় খরচ। খরচ শুরু করার আগে সঞ্চয়ের টাকা আলাদা করে রাখুন, যেন তা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার না হয়।
৩. প্রতিদিনের খরচ লিখে রাখুন: এটি কাকেবোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। মোবাইল অ্যাপে নয়, কাগজে লিখুন প্রতিদিনের ব্যয়। যেমন ২ আগস্ট: কফি ২০০, বাজার ১,৫০০, বিদ্যুৎ বিল ৮০০ টাকা। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, হাতে লিখলে মস্তিষ্কে বিষয়টি বেশি স্থায়ী হয়। তাই কাকেবোতে হাতে লেখার অভ্যাসই সবচেয়ে কার্যকর।
৪. খরচকে চার শ্রেণিতে ভাগ করুন: কাকেবোতে খরচ চার বিভাগে বিভক্ত—
■ আবশ্যিক খরচ: খাবার, ভাড়া, পরিবহন, বিল ইত্যাদি।
■ ইচ্ছাধীন খরচ: বাইরে খাওয়া, শখের কেনাকাটা, ভ্রমণ।
■ সাংস্কৃতিক খরচ: বই, সিনেমা, কোর্স।
■ অপ্রত্যাশিত বা জরুরি খরচ: চিকিৎসা, উপহার, উৎসব।
এই শ্রেণিবিন্যাসের ফলে বোঝা সহজ হয়, কোথায় টাকাটা বেশি যাচ্ছে, আর কোথায় কমানো সম্ভব।
৫. মাস শেষে হিসাব পর্যালোচনা করুন: মাস শেষে খাতা খুলে দেখুন, লক্ষ্য অনুযায়ী সঞ্চয় হয়েছে কি না।
ধরা যাক, আপনার আয় ২০,০০০ টাকা, সঞ্চয়ের লক্ষ্য ২,০০০; কিন্তু খরচ হয়েছে ২০,২০০ টাকা। অর্থাৎ আপনি ২,২০০ টাকার ঘাটতিতে আছেন। এখন ভাবুন, কোথায় কাটছাঁট করা যায়, কীভাবে পরের মাসে উন্নতি সম্ভব।
কেন এখনো জনপ্রিয় কাকেবো?
আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপ ও ক্রেডিট কার্ডের যুগে বাস করছি। কিন্তু এত প্রযুক্তির মধ্যেও অনেকে সঞ্চয় করতে পারেন না। কারণ প্রযুক্তি হিসাব রাখে; কিন্তু সচেতনতা সৃষ্টি করে না। কাকেবো মানুষকে শেখায় নিজের অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে ভাবতে, লিখতে এবং সংশোধন করতে। এ কারণে শতাব্দী পেরিয়েও কাকেবো শুধু জনপ্রিয় নয়; বরং জাপানে এটি পারিবারিক শিক্ষার অংশ।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ওয়ার্কলাইফ

আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক।
পদসংখ্যা: ৩টি (মেডিসিন-১, সার্জারি-১, গাইনি-১)।
যোগ্যতা: বিএমঅ্যান্ডডিসির নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রকাশনা এবং বিএমঅ্যান্ডডিসির হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত।
বেতন: গ্রেড-৬ষ্ঠ।
পদের নাম: প্রভাষক/ সহকারী রেজিস্ট্রার (কাম হাউস টিউটর)।
পদসংখ্যা: ৬টি (অ্যানাটমি-১, বায়োকেমিস্ট্রি-১, ফিজিওলজি-১, মাইক্রোবায়োলজি-২, প্যাথলজি-১, গাইনি-১)।
যোগ্যতা: বিএমঅ্যান্ডডিসির নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রকাশনা এবং বিএমঅ্যান্ডডিসির হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত।
বেতন: গ্রেড-৯ম।
পদের নাম: কম্পিউটার ল্যাব কাম আইটি টেকনিশিয়ান (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: কম্পিউটার/আইটি -সম্পর্কিত বিষয়ে ১ বছরের ডিপ্লোমা।
বেতন: গ্রেড-১২তম।
পদের নাম: মুয়াজ্জিন (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: ফাজিল ডিগ্রিধারী।
বেতন: গ্রেড-১৪তম।
পদের নাম: পিএ ইকুইপমেন্ট টেকনিশিয়ান অ্যান্ড ফটোগ্রাফার (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৬তম।
পদের নাম: ডেসপাস রাইডার, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৭তম।
পদের নাম: লাইব্রেরি অ্যাটেনডেন্ট (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: উল্লেখ নেই।
পদের নাম: অফিস সহায়ক, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৮তম।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, মহিলা (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী, মহিলা (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: মালি (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: গ্রেড-১৯তম।
আবেদন পদ্ধতি
নির্ধারিত আবেদনপত্র কলেজ ওয়েবসাইট (https://amcc.edu.bd/)-এর Career option থেকে সংগ্রহ করতে হবে। চাকরিরত প্রার্থীগণকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দরখাস্ত করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা
আবেদনপত্র (কম্পিউটার টাইপ করা) সব কাগজপত্র ৫ সেট প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে ডাকযোগে/কুরিয়ারের মাধ্যমে এ-৪ খামে করে ‘সভাপতি, নিয়োগ কমিটি, আর্মি মেডিকেল কলেজ চট্টগ্রাম, ভাটিয়ারি-হাটহাজারী লিংক রোড, খিল্লাপাড়া, চট্টগ্রাম সেনানিবাস, চট্টগ্রাম’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১৮ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক।
পদসংখ্যা: ৩টি (মেডিসিন-১, সার্জারি-১, গাইনি-১)।
যোগ্যতা: বিএমঅ্যান্ডডিসির নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রকাশনা এবং বিএমঅ্যান্ডডিসির হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত।
বেতন: গ্রেড-৬ষ্ঠ।
পদের নাম: প্রভাষক/ সহকারী রেজিস্ট্রার (কাম হাউস টিউটর)।
পদসংখ্যা: ৬টি (অ্যানাটমি-১, বায়োকেমিস্ট্রি-১, ফিজিওলজি-১, মাইক্রোবায়োলজি-২, প্যাথলজি-১, গাইনি-১)।
যোগ্যতা: বিএমঅ্যান্ডডিসির নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রকাশনা এবং বিএমঅ্যান্ডডিসির হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত।
বেতন: গ্রেড-৯ম।
পদের নাম: কম্পিউটার ল্যাব কাম আইটি টেকনিশিয়ান (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: কম্পিউটার/আইটি -সম্পর্কিত বিষয়ে ১ বছরের ডিপ্লোমা।
বেতন: গ্রেড-১২তম।
পদের নাম: মুয়াজ্জিন (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: ফাজিল ডিগ্রিধারী।
বেতন: গ্রেড-১৪তম।
পদের নাম: পিএ ইকুইপমেন্ট টেকনিশিয়ান অ্যান্ড ফটোগ্রাফার (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৬তম।
পদের নাম: ডেসপাস রাইডার, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৭তম।
পদের নাম: লাইব্রেরি অ্যাটেনডেন্ট (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: উল্লেখ নেই।
পদের নাম: অফিস সহায়ক, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: মাধ্যমিক বা সমমান।
বেতন: গ্রেড-১৮তম।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, পুরুষ (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, মহিলা (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী, মহিলা (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ২টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
পদের নাম: মালি (প্রশাসনিক)।
পদসংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: গ্রেড-১৯তম।
আবেদন পদ্ধতি
নির্ধারিত আবেদনপত্র কলেজ ওয়েবসাইট (https://amcc.edu.bd/)-এর Career option থেকে সংগ্রহ করতে হবে। চাকরিরত প্রার্থীগণকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দরখাস্ত করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা
আবেদনপত্র (কম্পিউটার টাইপ করা) সব কাগজপত্র ৫ সেট প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে ডাকযোগে/কুরিয়ারের মাধ্যমে এ-৪ খামে করে ‘সভাপতি, নিয়োগ কমিটি, আর্মি মেডিকেল কলেজ চট্টগ্রাম, ভাটিয়ারি-হাটহাজারী লিংক রোড, খিল্লাপাড়া, চট্টগ্রাম সেনানিবাস, চট্টগ্রাম’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১৮ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়।
৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: চিফ সিকিউরিটি অফিসার (সিএমও)।
পদ সংখ্যা: ১টি।
পদমর্যাদা: উপমহাব্যবস্থাপক (চুক্তিভিত্তিক)।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: প্রতিরক্ষা বাহিনী/ আইন শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/অফসরপ্রাপ্ত মেজর বা এএসপি পদমর্যাদার কর্মকর্তা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ৪০ বছর, সর্বোচ্চ ৬০ বছর।
শর্তাবলী: আবেদনকারীকে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক হতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ন্যূনতম স্নাতক/সমমান ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে ৩য় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। চাকরিরত প্রার্থীকে অবশ্যই স্ব–স্ব কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনপত্রের সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সকল সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সম্প্রতি তোলা ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে। অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্য সম্বলিত আবেদনপত্র কোনো প্রকার যোগাযোগ ব্যতিরেকেই বাতিল করা হবে। যোগ্যতা/অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বাছাইকৃত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকারের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের ‘উপমহাব্যবস্থাপক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ বিভাগ, রূপালী ব্যাংক পিএলসি, প্রধান কার্যালয়, ৩৪, দিলকুশা বা/এ, ঢাকা-১০০০’ বরাবর ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: চিফ সিকিউরিটি অফিসার (সিএমও)।
পদ সংখ্যা: ১টি।
পদমর্যাদা: উপমহাব্যবস্থাপক (চুক্তিভিত্তিক)।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: প্রতিরক্ষা বাহিনী/ আইন শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/অফসরপ্রাপ্ত মেজর বা এএসপি পদমর্যাদার কর্মকর্তা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ৪০ বছর, সর্বোচ্চ ৬০ বছর।
শর্তাবলী: আবেদনকারীকে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক হতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ন্যূনতম স্নাতক/সমমান ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে ৩য় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। চাকরিরত প্রার্থীকে অবশ্যই স্ব–স্ব কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনপত্রের সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সকল সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সম্প্রতি তোলা ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে। অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্য সম্বলিত আবেদনপত্র কোনো প্রকার যোগাযোগ ব্যতিরেকেই বাতিল করা হবে। যোগ্যতা/অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বাছাইকৃত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকারের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের ‘উপমহাব্যবস্থাপক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ বিভাগ, রূপালী ব্যাংক পিএলসি, প্রধান কার্যালয়, ৩৪, দিলকুশা বা/এ, ঢাকা-১০০০’ বরাবর ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়।
৭ ঘণ্টা আগে
আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। গত ৬ নভেম্বর অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
এর আগে, গত ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর এসব পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনের ৮১২ নম্বর কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।
এগুলো হলো: আবেদনের কপি, রঙিন প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব সনদ এবং মূল জাতীয় পরিচয়পত্রসহ আবেদনের সঙ্গে দাখিল করা সব সনদপত্রের মূল কপি; সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের (রঙিন) ২ কপি ছবিসহ দাখিল করা সব সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি ১ সেট জমা দিতে হবে; যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করা প্রার্থীদের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অগ্রায়নপত্র এবং বিদ্যমান কোটার সমর্থনে দাখিল করা সনদপত্রের মূল কপি।

ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। গত ৬ নভেম্বর অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
এর আগে, গত ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর এসব পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনের ৮১২ নম্বর কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।
এগুলো হলো: আবেদনের কপি, রঙিন প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব সনদ এবং মূল জাতীয় পরিচয়পত্রসহ আবেদনের সঙ্গে দাখিল করা সব সনদপত্রের মূল কপি; সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের (রঙিন) ২ কপি ছবিসহ দাখিল করা সব সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি ১ সেট জমা দিতে হবে; যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করা প্রার্থীদের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অগ্রায়নপত্র এবং বিদ্যমান কোটার সমর্থনে দাখিল করা সনদপত্রের মূল কপি।

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়।
৭ ঘণ্টা আগে
আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: স্বাস্থ্য সহকারী ও এস্টেট অফিসার। এর আগে গত ৬ নভেম্বর এসব পদে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়ের বিষয়ে প্রার্থীদেরকে জব পোর্টালের এসএমএস এবং করপোরেশনের ওয়েবসাইটে নোটিশের মাধ্যমে অবহিত করা হবে।
নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে মৌখিক পরীক্ষার সময়ে অবশ্যই প্রবেশপত্রসহ সব শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ প্রদর্শন করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের মূল সনদপত্রসহ আধা ঘণ্টা আগে রিপোর্ট করার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) একাধিক পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৬৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চসিক কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: স্বাস্থ্য সহকারী ও এস্টেট অফিসার। এর আগে গত ৬ নভেম্বর এসব পদে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়ের বিষয়ে প্রার্থীদেরকে জব পোর্টালের এসএমএস এবং করপোরেশনের ওয়েবসাইটে নোটিশের মাধ্যমে অবহিত করা হবে।
নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে মৌখিক পরীক্ষার সময়ে অবশ্যই প্রবেশপত্রসহ সব শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ প্রদর্শন করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের মূল সনদপত্রসহ আধা ঘণ্টা আগে রিপোর্ট করার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছে।

প্রতিটি মাসের শুরুতে আমরা যেন নতুন এক আশার বীজ বুনি। এই মাস থেকে নিয়ম করে টাকা জমাব; কিন্তু বেতন হাতে এলে দেখা যায়, সে প্রতিজ্ঞা রাখা যায় না। টাকার হিসাব মেলানোই কঠিন হয়ে পড়ে। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, ছোট ছোট খরচই নিঃশেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সম্ভাবনা। ছোট ছোট খরচই মাস শেষে বড় অঙ্কে দাঁড়ায়।
৭ ঘণ্টা আগে
আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রামে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ১২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি পদে মোট ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সম্প্রতি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের আওতাধীন জোনাল সেটেলমেন্ট ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৩২৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগে