Ajker Patrika

মেন্টরশিপ: যে হাত তুলে ধরে উন্নতির শিখরে

ক্যারিয়ার ডেস্ক
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ক্যারিয়ার একটি অজানা যাত্রাপথের মতো। যেখানে প্রতিটি মোড়ে থাকে অনিশ্চয়তা আর চ্যালেঞ্জ। এই যাত্রায় অনেক সময়ই পেশাজীবী বা শিক্ষার্থী নিজেকে একাকী ও দিশেহারা মনে করেন। এই সময় প্রয়োজন হয় এমন একজন অভিজ্ঞ পথপ্রদর্শকের, যিনি আগে থেকে পুরো মানচিত্র দেখেছেন। সেই পথপ্রদর্শকই হলেন ‘মেন্টর’।

মেন্টরশিপ হলো একটি কৌশলগত বন্ধন, যা শুধু উপদেশ দেওয়া-নেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি এমন একটি গঠনমূলক সম্পর্ক, যেখানে মেন্টর তাঁর মূল্যবান অভিজ্ঞতা, নেটওয়ার্ক এবং অন্তর্দৃষ্টি শিষ্যকে দেন, যার ফলে শিষ্যের লক্ষ্য অর্জন হয় অনেক দ্রুত ও নিশ্চিত। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে এই শক্তিশালী মেন্টর-মেন্টি সম্পর্ক একজন শিষ্যের ক্যারিয়ারে ইতিবাচক ঢেউ এনে দিতে পারে।

মেন্টরশিপ কী ও কেন জরুরি

মেন্টরশিপ বলতে এমন একটি নিয়মিত সম্পর্ককে বোঝায়, যেখানে একজন বেশি অভিজ্ঞ ব্যক্তি (মেন্টর) একজন কম অভিজ্ঞ বা শিক্ষানবিশকে (মেন্টি) গাইড করেন, পরামর্শ দেন, উৎসাহ দেন। এটি শুধু পরামর্শ দেওয়ার বিষয় নয়; বরং এটি একটি ধারাবাহিক ও বিশ্বাসভিত্তিক সম্পর্ক। যেখানে অভিজ্ঞ ব্যক্তি (মেন্টর) তাঁর অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও নেটওয়ার্ক অপেক্ষাকৃত কম অভিজ্ঞ বা শিক্ষানবিশের (মেন্টি) সঙ্গে ভাগ করে নেন। এ যাত্রায় দুই প্রজন্মের অভিজ্ঞতা মিলেমিশে তৈরি করে উন্নতির সেতুবন্ধ।

আত্মবিশ্বাস ও গন্তব্য নির্ধারণে ভূমিকা

ক্যারিয়ারের শুরুটা প্রায়ই অনিশ্চয়তায় ভরা থাকে। কোন পথে যাব, কোন দক্ষতা উন্নয়ন করব কিংবা নিজের সামর্থ্য কতটা—এসব প্রশ্নে অনেকেই দোটানায় পড়েন। ঠিক এখানেই একজন মেন্টরের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। একজন দক্ষ মেন্টর তাঁর মেন্টির চিন্তাগুলোকে গুছিয়ে নিতে সাহায্য করেন। তিনি শুধু পরামর্শ দেন না, বরং প্রশ্ন করেন, ‘তোমার আসল আগ্রহ কোথায়?’, ‘তুমি কেমন জীবনযাপন চাও?’। এই প্রশ্নগুলোর মধ্য দিয়েই মেন্টি নিজের ভেতরের লক্ষ্য ও সামর্থ্য আবিষ্কার শুরু করে।

স্কিল উন্নয়ন ও যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি

ক্যারিয়ারে অগ্রসর হতে শুধু ভালো কাজ করাই যথেষ্ট নয়। একই সঙ্গে দরকার হয় যোগাযোগের দক্ষতা, কাজের বাইরে-ভেতরে নেটওয়ার্ক ও সুযোগের সন্ধান। একজন মেন্টর এসব ক্ষেত্রেও মেন্টিকে সহায়তা করেন। মেন্টর তাঁর নিজের পরিচিত ব্যক্তিদের মেন্টির সঙ্গে পরিচয় করাতে পারেন। মেন্টিকে বিভিন্ন ফোরাম বা ইভেন্টে অংশ নিতে উৎসাহ দিতে পারেন।

সমস্যা সমাধানে সহায়তা

ক্যারিয়ারে কখনো না কখনো কঠিন সিদ্ধান্ত, ভুল সুযোগ কিংবা সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হতে হয়। এমন পরিস্থিতিগুলোতে মেন্টরের অভিজ্ঞতা বড় সহায়ক হয়। একজন ভালো মেন্টর বুঝতে পারেন, মেন্টির দুর্বলতা কোথায়, কী কী ভুল হয়েছে এবং সেটা কীভাবে সংশোধন করা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, একজন মেন্টর এমন দায়িত্ব দিয়ে থাকতে পারেন, যা মেন্টির জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জিং। পরে অবশ্য তা নিয়ে দুজনের আলোচনা হয়। এই ধরনের সুযোগ মেন্টিকে ‘হাতে হাতে শিখতে’ সহায়তা করে।

ক্যারিয়ারের বিকল্প সন্ধানে উৎসাহ

একজন মেন্টর শুধু নির্দিষ্ট পথে এগোতে বলেন না, বরং তিনি নতুন দিক চিনতে শেখান। অনেক সময় মেন্টির দক্ষতা বা আগ্রহ অন্য কোনো খাতে বেশি কার্যকর হতে পারে। মেন্টর সেই সম্ভাবনাগুলো দেখিয়ে দেন। নিজের অভিজ্ঞতা ও বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে তিনি বোঝান, ক্যারিয়ার মানে একটাই রাস্তা নয়, বরং অনেক সম্ভাবনার সংমিশ্রণ। ফলে মেন্টি সাহস পায় নতুন কিছু ভাবতে, ক্ষেত্র বদলাতে বা নিজস্ব উদ্যোগ নিতে।

মেন্টরশিপের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশের শিক্ষাজীবন ও পেশাজীবনের শুরুতে মেন্টরশিপ এখনো তেমন সাধারণ নয়। তবে এটা দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। করপোরেট সেক্টর, স্টার্টআপ, বিশ্ববিদ্যালয়—সবখানেই মেন্টরশিপের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করা হচ্ছে। একই সঙ্গে আছে চ্যালেঞ্জও। মেন্টর ও মেন্টির মধ্যে বিশ্বাসঘন যোগাযোগ তৈরি করা, উপযুক্ত মেন্টর খোঁজা ইত্যাদি। এ ছাড়া সংস্কৃতি, প্রেক্ষাপট ভেদে মেন্টরশিপকে স্থানীয়ভাবে মানিয়ে নেওয়া জরুরি।

সোর্স: মেন্টর লোপ ওয়েবসাইট ও ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (যুক্তরাষ্ট্র)

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের মৌখিক পরীক্ষার সূচি

চাকরি ডেস্ক 
পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের মৌখিক পরীক্ষার সূচি

পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের (পাবক) বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৮ অক্টোবর থেকে এই পরীক্ষা শুরু হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব মো. হারুন-অর-রশীদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে ২৪ অক্টোবর এসব পদে প্রতিষ্ঠানটির লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অফিস সহায়ক ও লস্কর পদের পরীক্ষা ২৮ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে; পাইলট, সহকারী পরিচালক (এস্টেট) ও সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদের পরীক্ষা ২৯ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে; ল্যান্ড সার্ভেয়ার পদের পরীক্ষা একই দিন বেলা ২টা থেকে এবং উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল), উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ), উপসহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) পদের পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠিত হবে। সব পদের পরীক্ষা কাকরাইলে অবস্থিত পাবকের ঢাকা অফিসে অনুষ্ঠিত হবে।

মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রবেশপত্র সঙ্গে আনতে হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রযোজ্য হবে। অনলাইনে আবেদনের প্রিন্ট/হার্ড কপি, বয়স ও শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণস্বরূপ সব সনদের মূল কপি, স্থায়ী ঠিকানা সমর্থনে জাতীয়তা/নাগরিকত্ব সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা/ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী/শারীরিক প্রতিবন্ধী/তৃতীয় লিঙ্গ সনদ, অভিজ্ঞতার সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সঙ্গে আনতে হবে।

মৌখিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে সব সনদের একটি সেট সত্যায়িত ফটোকপি পরীক্ষাকেন্দ্রে জমা দিতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর ফল প্রকাশ

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ৬৪ প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিএমডির পরিচালক (উপসচিব) মো. আহ্সান উদ্দিন মুরাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পদগুলো হলো—উচ্চমান সহকারী, ড্রাফটসম্যান ও কম্পিউটার অপারেটর/পিএ। এসব পদে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

এর আগে ২৫ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটির তিনটি পদে রাজধানীর উইল্স লিট্ল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৭ নভেম্বর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৭ নভেম্বর

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৪-এর লিখিত (আবশ্যিক ও পদসংশ্লিষ্ট) পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। কমিশনের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর, চলবে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ—এই আট কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে পদসংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ের পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।

আজ রোববার সন্ধ্যায় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরীনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষাগুলো সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা বা ২টা পর্যন্ত হবে। তিন থেকে চার ঘণ্টার এসব পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।

২৭ নভেম্বর হবে বাংলা প্রথম পত্র (০০১) পরীক্ষা, যা কারিগরি বা পেশাগত ও সাধারণ উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। এরপর ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বাংলা দ্বিতীয় পত্র (০০২), ১ ডিসেম্বর ইংরেজি (০০৩), ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিষয়াবলি (০০৫), ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি (০০৭), ৭ ডিসেম্বর গাণিতিক যুক্তি (০০৮) ও মানসিক দক্ষতা (০০৯) এবং ৮ ডিসেম্বর হবে সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (০১০) পরীক্ষা।

পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে ১০ ডিসেম্বর থেকে। ওই দিন পরীক্ষা হবে ইংরেজি (১২১), ইতিহাস (১৮১), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (১৯১), ভূগোল (৩১১), অর্থনীতি (৩৩১), রাষ্ট্রবিজ্ঞান (৩৪১), সমাজবিজ্ঞান (৩৫১), পদার্থবিদ্যা (৫১১) ও ব্যবস্থাপনা (৭৩১) বিষয়ে।

পরদিন ১১ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (১১১), সমাজকর্ম (৩৬১), ফলিত রসায়ন (৫৪১), গণিত (৫৫১), উদ্ভিদবিদ্যা (৫৮১), প্রাণিবিদ্যা (৫৯১), যন্ত্রকৌশল (৯০১) ও কম্পিউটারবিজ্ঞান (৯৭১) বিষয়ে।

১৫ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (২৮১), রসায়ন (৫৩১), প্রাণরসায়ন (৬০১), হিসাববিজ্ঞান (৭০১), ফাইন্যান্স (৭১১), মার্কেটিং (৭২১), মেডিকেল সায়েন্স (৭৭১), ডেন্টাল সায়েন্স (৭৯১) ও কৃষি (৮০১) বিষয়ে।

১৭ ডিসেম্বর (শুধু ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে) আরবি (১৩১), সংস্কৃত (১৫১), মনোবিজ্ঞান (১৭১), ইসলামী শিক্ষা (২০১), দর্শন (২১১), শিক্ষা (২২১), গার্হস্থ্য অর্থনীতি (৩৯১), খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান (৬৬১), কৃষি ব্যবসা প্রশাসন (৮০৪) ও তড়িৎ কৌশল (৮৯১) বিষয়ে পরীক্ষা হবে।

শেষ দিন ১৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশবিজ্ঞান (৬২১), কৃষি অর্থনীতি (৮১১), পশুপালন বিদ্যা (৮৩১), পশুচিকিৎসাবিজ্ঞান (৮৪১), মৎস্যবিদ্যা (৮৫১), বনবিদ্যা (৮৭১), পুরকৌশল (৮৮১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (৮৯২) এবং পরিসংখ্যান (৯৮১) পরীক্ষা।

বিপিএসসি জানিয়েছে, পরীক্ষার হল, আসন বিন্যাস ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা পরে কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট http://bpsc.teletalk.com.bd -এ প্রকাশ করা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রয়োজনে প্রকাশিত সময়সূচিতে পরিবর্তন বা সংশোধনের অধিকার কমিশন সংরক্ষণ করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে ১১৫ পদে নিয়োগ

চাকরি ডেস্ক 
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে ১১৫ পদে নিয়োগ

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩১ ধরনের শূন্য পদে মোট ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

পদের নাম: সরকারী প্রকৌশলী।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বা অ্যাগ্রিকালচারাল সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ সহকারী প্রকৌশলী।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: সহকারী স্থপতি।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: ফার্মেসিতে স্নাতক ডিগ্রি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: সরকারী প্রোগ্রামার।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: স্টাফ অফিসার।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: জনসংযোগ কর্মকর্তা।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: প্রথম শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা প্রথম শ্রেণির অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: ইকোনমিক অ্যানালিস্ট।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বা ফাইন্যান্স বা ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: জিআইএস অপারেটর।

পদসংখ্যা: ৩টি।

যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বা ভূগোল বা ভূ-পরিবেশ বিষয়ে ডিপ্লোমাধারী।

বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।

পদের নাম: জুনিয়র হিসাবরক্ষক।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: বাণিজ্য শাখায় স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী। হিসাবরক্ষণ বিষয়ে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।

পদের নাম: মার্কেট সুপারিনটেনডেন্ট।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।

পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। বাংলা ও ইংরেজিতে কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।

পদের নাম: ড্রাফটসম্যান।

পদসংখ্যা: ৪টি।

যোগ্যতা: নকশা ডিপ্লোমা ডিগ্রি।

বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।

পদের নাম: ড্রাইভার।

পদসংখ্যা: ৪টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৭০০-২৩,৭৯০ টাকা।

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।

পদসংখ্যা: ১১টি।

যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: মেইনটেন্যান্স ইন্সপেক্টর।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: সহকারী ক্যাশিয়ার।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।

বেতন: ৯,৩০০-২২, ৪৯০ টাকা।

পদের নাম: ইমারত পরিদর্শক।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: সার্ভেয়ার।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: অটো ইলেকট্রিশিয়ান।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: পাম্পচালক।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।

পদের নাম: লিফটম্যান।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

পদের নাম: এস্কালেটর অপারেটর।

পদসংখ্যা: ২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

পদের নাম: মুয়াজ্জিন।

পদসংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে দাখিল পাস হতে হবে।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

পদের নাম: সহকারী পাম্পচালক।

পদসংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

পদের নাম: অফিস সহায়ক।

পদসংখ্যা: ১২টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: প্রসেস সার্ভার।

পদসংখ্যা: ৩টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: ইলেকট্রিক হেল্পার।

পদসংখ্যা: ৫টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: নিরাপত্তাপ্রহরী।

পদসংখ্যা: ১৪টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: মালি।

পদসংখ্যা: ৪টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

পদসংখ্যা: ৩টি।

যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

আবেদন পদ্ধতি: আবেদন ফরমেট প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট www.cda.gov.bd থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এরপর আবেদনপত্র ‘সচিব, চউক’ বরাবর পাঠাতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ২২ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত