আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ‘শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী’ দেশ—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন দাবি নতুন নয়। আবারও সেই শান্তির সুর তুললেন তিনি। ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র আসলে একটি ‘শান্তিরক্ষক’ দেশ। আর সেই শান্তি এসেছে শুল্কের শক্তি থেকে। তাঁর আরোপিত শুল্কের কারণেই দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তান এই বছরের শুরুতে সংঘর্ষের পর যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছিল।
ট্রাম্প আরও বলেন, আরোপিত এই শুল্ক থেকে ওয়াশিংটনও আয় করছে শত শত বিলিয়ন ডলার।
ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, শুল্কনীতি নিয়ে তাঁর অবস্থান বদলাবেন কি না। জবাবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প বলেন, ‘যদি আমার হাতে শুল্কের ক্ষমতা না থাকত, তাহলে এখন চলমান সাতটির মধ্যে অন্তত চারটি যুদ্ধ চলত।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের দিকে তাকান, তারা যুদ্ধের মুখে ছিল। সাতটি বিমান গুলি করে নামানো হয়েছিল...আমি ঠিক কী বলেছিলাম তা বলতে চাই না, কিন্তু যা বলেছিলাম, তা খুবই কার্যকর হয়েছিল।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা শুধু শত শত বিলিয়ন ডলারই উপার্জন করি না, বরং শুল্কের কারণেই আমরা শান্তিরক্ষকের ভূমিকায় আছি।’
এর আগেও ট্রাম্প দাবি করেছেন, তাঁর হস্তক্ষেপে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। গত ১০ মে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় রাতভর আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান একটি ‘সম্পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক’ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। সে সময় থেকে তিনি বহুবার দাবি করেছেন, নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে সহায়তা করেছে ওয়াশিংটন।
গত আগস্ট মাসে ট্রাম্প দাবি করেন, এই দুই এশীয় প্রতিবেশীর মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাণিজ্য বন্ধ রাখা এবং ভারী শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন।
ট্রাম্পের ভাষায়, ‘আমি বলেছিলাম, আমি আপনার সঙ্গে কোনো বাণিজ্য চুক্তি করতে চাই না...আপনারা তো প্রায় পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে যাচ্ছিলেন। আমি বলেছিলাম, আমাকে আগামীকাল ফোন করুন, কিন্তু আমরা আপনাদের সঙ্গে কোনো চুক্তি করব না, অথবা আমরা এমন উচ্চ শুল্ক আরোপ করব যে আপনাদের মাথা ঘুরে যাবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আলোচনার পাঁচ ঘণ্টার মধ্যেই নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ শান্তিচুক্তিতে পৌঁছেছিল।
তবে ভারত তাদের অবস্থানে অনড় রয়েছে। তারা বলেছিল, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশন্স (ডিজিএমও) ভারতের সমকক্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার পর যুদ্ধবিরতি নিয়ে সমঝোতা হয়।
যদিও পাকিস্তান প্রথমে ট্রাম্পের দাবি অস্বীকার করেছিল, পরে তারা তা স্বীকার করে নেয় এবং ট্রাম্পকে ২০২৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে। তারা জানায়, সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংকটে ‘ট্রাম্পের দৃঢ় কূটনৈতিক ভূমিকা ও নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে’ ২০২৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্র ‘শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী’ দেশ—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন দাবি নতুন নয়। আবারও সেই শান্তির সুর তুললেন তিনি। ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র আসলে একটি ‘শান্তিরক্ষক’ দেশ। আর সেই শান্তি এসেছে শুল্কের শক্তি থেকে। তাঁর আরোপিত শুল্কের কারণেই দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তান এই বছরের শুরুতে সংঘর্ষের পর যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছিল।
ট্রাম্প আরও বলেন, আরোপিত এই শুল্ক থেকে ওয়াশিংটনও আয় করছে শত শত বিলিয়ন ডলার।
ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, শুল্কনীতি নিয়ে তাঁর অবস্থান বদলাবেন কি না। জবাবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প বলেন, ‘যদি আমার হাতে শুল্কের ক্ষমতা না থাকত, তাহলে এখন চলমান সাতটির মধ্যে অন্তত চারটি যুদ্ধ চলত।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের দিকে তাকান, তারা যুদ্ধের মুখে ছিল। সাতটি বিমান গুলি করে নামানো হয়েছিল...আমি ঠিক কী বলেছিলাম তা বলতে চাই না, কিন্তু যা বলেছিলাম, তা খুবই কার্যকর হয়েছিল।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা শুধু শত শত বিলিয়ন ডলারই উপার্জন করি না, বরং শুল্কের কারণেই আমরা শান্তিরক্ষকের ভূমিকায় আছি।’
এর আগেও ট্রাম্প দাবি করেছেন, তাঁর হস্তক্ষেপে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। গত ১০ মে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় রাতভর আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান একটি ‘সম্পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক’ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। সে সময় থেকে তিনি বহুবার দাবি করেছেন, নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে সহায়তা করেছে ওয়াশিংটন।
গত আগস্ট মাসে ট্রাম্প দাবি করেন, এই দুই এশীয় প্রতিবেশীর মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাণিজ্য বন্ধ রাখা এবং ভারী শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন।
ট্রাম্পের ভাষায়, ‘আমি বলেছিলাম, আমি আপনার সঙ্গে কোনো বাণিজ্য চুক্তি করতে চাই না...আপনারা তো প্রায় পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে যাচ্ছিলেন। আমি বলেছিলাম, আমাকে আগামীকাল ফোন করুন, কিন্তু আমরা আপনাদের সঙ্গে কোনো চুক্তি করব না, অথবা আমরা এমন উচ্চ শুল্ক আরোপ করব যে আপনাদের মাথা ঘুরে যাবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আলোচনার পাঁচ ঘণ্টার মধ্যেই নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ শান্তিচুক্তিতে পৌঁছেছিল।
তবে ভারত তাদের অবস্থানে অনড় রয়েছে। তারা বলেছিল, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশন্স (ডিজিএমও) ভারতের সমকক্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার পর যুদ্ধবিরতি নিয়ে সমঝোতা হয়।
যদিও পাকিস্তান প্রথমে ট্রাম্পের দাবি অস্বীকার করেছিল, পরে তারা তা স্বীকার করে নেয় এবং ট্রাম্পকে ২০২৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে। তারা জানায়, সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংকটে ‘ট্রাম্পের দৃঢ় কূটনৈতিক ভূমিকা ও নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে’ ২০২৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলো।
সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। কিন্তু এই ছবি পছন্দ না হওয়ায় ম্যাগাজিনটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন—ছবিতে তাঁর চুল ‘গায়েব’ করে দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেমাদাগাস্কারের সামরিক বাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় রেডিওতে ঘোষণা দিয়েছেন কর্নেল মাইকেল র্যান্ড্রিয়ানিরিনা। জেন-জি আন্দোলনের জেরে প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রি রাজোয়েলিনা দেশ ত্যাগ করার পর এ ঘোষণা এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগেগাজা ও মিসরের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়েই মূলত গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো হয়। কিন্তু এই ক্রসিং এখনো খুলে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তার প্রবাহ কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেমিসরে অনুষ্ঠিত গাজা সম্মেলনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে দেখে ‘বিউটিফুল’ বা ‘সুন্দরী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনের মঞ্চে একমাত্র নারী নেতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেলোনি।
১১ ঘণ্টা আগে