খাগড়াছড়ির সীমান্ত দিয়ে আরও ১৪ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। আজ শুক্রবার ভোরের দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলার তাইন্দং ইউনিয়নের আচালং সীমান্ত দিয়ে এদের পুশ ইন করা হয়।
চলতি মাসের ১৭ তারিখ রাত ৮টার দিকে মহেশপুর উপজেলার লড়াইঘাট বিওপিসংলগ্ন এলাকা দিয়ে নাসির, সোহাগ ও রিপন নামের তিনজন বাংলাদেশি নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁরা ‘ধুড়’ (বাংলাদেশি নাগরিকদের অবৈধভাবে ভারতে পাচার) নিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে যাচ্ছিলেন।
শুক্রবার (৩০ মে) ভোর ৪টার দিকে উপজেলার বাগীছড়া সীমান্ত এলাকা থেকে ৫ জন এবং সকাল ৭টার দিকে চাম্পাছড়া সীমান্ত এলাকা থেকে আরও ১৪ জনকে আটক করে বিজিবির টহল দল।
গত কয়েক দিনে হাতির আক্রমণে বাতকুচি বিট কার্যালয় এবং অনেক বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাতির দল খেয়ে ফেলেছে ধান-চাল। মধুটিলা ইকোপার্কের ক্যান্টিন ভেঙে ফেলার ঘটনাও ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবিরাম বৃষ্টির মধ্যে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাতকুচি এলাকায় হাতির দল হানা দেয়। এসময় গ্রামবাসী মশাল জ্বালিয়ে হৈ হুল্লোর
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত এলাকায় মাদক বহনের কাজ করতে রাজি না হওয়ায় এক যুবককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ভুক্তভোগীর মা দৌলতপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। নিহত যুবকের নাম আরিফ আলী (৩০)। তিনি উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের ভাঙ্গাপাড়া গ্রামের...
আলিপুরদুয়ার ‘শিলিগুড়ি করিডর’ বা ‘চিকেন নেক’-এর অংশ। এটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সিকিম ও উত্তর-পূর্বের সেভেন সিস্টার্সের একমাত্র স্থলপথ। এই অঞ্চলের ভৌগোলিক দুর্বলতা ভারতের জন্য সব সময় উদ্বেগের। আর এখানেই আসে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ—গত মার্চ মাসে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূসের বেইজিং
বর্তমানে পুশ ইনের জন্য নিয়ে আসা ১৯ জন নারী-পুরুষকে ভারতীয় কাঁটাতারের বেড়ার বাইরে শূন্যরেখায় রেখেছে বিএসএফ। বুধবার (২৮ মে) ভোরে এসব সীমান্ত দিয়ে পুশ ইনের চেষ্টা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী উপজেলার তিন সীমান্ত দিয়ে ২৩ জন নারী-পুরুষকে ঠেলে দিয়েছে (পুশ ইন) বিএসএফ। মঙ্গলবার ভোররাতে বিএসএফ তাদের সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার বিভিষণ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ। আজ মঙ্গলবার সকালে ওই সীমান্তের লালমাটিয়া এলাকা দিয়ে তাদের পুশ ইন করা হয় বলে জানিয়েছেন ১৬ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম মাসুম। পরে তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী বন বিভাগের বিট কার্যালয়ে ২০ থেকে ২৫টি বন্য হাতির দল তাণ্ডব চালিয়ে ঘরের আসবাবপত্র ভেঙে তছনছ করে দিয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাহাড়ের টিলায় অবস্থিত বাতকুচি বিট কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বন বিভাগের মধুটিলা রেঞ্জ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে একট
মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস সীমান্ত দিয়ে ৩০ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে (পুশ ইন) ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আসা এসব নারী, পুরুষ ও শিশুদের নেওয়া হয়েছে মুজিবনগর থানা-পুলিশের হেফাজতে। আজ মঙ্গলবার ভোরে সীমান্তের কাঁটাতারের গেট খুলে তাঁদের ঠেলে দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে। সীমান্তে নিরাপত্তার কোনো ধরনের ঘাটতি নেই। আমাদের জনগণ ও সীমান্ত সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্তে পুশ ইন বেড়েছে। এ জন্য আমরা প্রতিবাদও করেছি। যারা আমাদের দেশের নাগরিক, আমাদেরই ভাই–তাঁদের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বলেছি, “তোমরা প্রোপার চ্যানেলে পাঠাও। ” যদি আমাদের দেশের নাগরিক হয়, অবশ্যই আমরা তাঁদের অ্যাক (গ্রহণ) করব। কিন্তু সেটা করছে না।’
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালী সীমান্ত এলাকা দিয়ে ২৩ জনকে পুশইন করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের ঠেলে বাংলাদেশে পাঠানো হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের নাগরিকত্ব ও পরিচয় নিশ্চিত হতে পারেনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
খাগড়াছড়ির দুটি উপজেলার সীমান্ত দিয়ে ২৬ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ সোমবার মাটিরাঙ্গা উপজেলার আচালং ডিপিপাড়া সীমান্ত দিয়ে ১৯ জন এবং পানছড়ির ডাইন চন্দ্রপাড়া দিয়ে সাতজন নারী-পুরুষ ও শিশুকে পুশ ইন করা হয়।
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার কালেঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে (পুশ ইন) ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তারা সবাই বাংলাদেশি নাগরিক বলে জানা গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন পুরুষ, ১১ জন নারী ও দুটি শিশু। গতকাল রোববার রাতে কাঁটাতারের গেট খুলে বিএসএফ তাদের পুশ ইন করে।
ইকবালের মৃত্যুতেই তাঁর পরিবারের ভোগান্তি শেষ হয়ে যায়নি। তাঁর মৃত্যু ছিল ভোগান্তির শুরু মাত্র। ইকবালের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়া মাত্র ভারতীয় বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম কোনো প্রমাণ ছাড়াই ইকবালকে সন্ত্রাসী বলে মিথ্যা অভিযোগ করে। এরপরই পুলিশ এক বিবৃতি দিয়ে এই দাবি খণ্ডন করে।