কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে সবচেয়ে অবহেলিত ও শোষিত পেশাজীবী হলো কৃষক। আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির মধ্যেও তারা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত। ফড়িয়া, মধ্যস্বত্বভোগী ও বাজার সিন্ডিকেটের হাতে পড়ে কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের মূল্য পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে বাড়লেও কৃষকের ভাগ্যে জোটে সর্বনিম্ন দাম।
পেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
মেহেরপুরের গাংনীতে আবারও গরম পেঁয়াজের বাজার। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রয় হচ্ছে ৬০ টাকা দরে। গত হাটেও পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ছিল ৪০ টাকা। রসুন ছিল ১০০ টাকা কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি। ক্রেতারা বলছে দাম কমার চেয়ে বৃদ্ধি পায় বেশি।
তিন দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলি বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে। প্রকার ভেদে ২৮ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি হিসেবে।