মায়িশা ফাহমিদা ইসলাম
চিড়িয়াখানা হচ্ছে বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের বিনোদনকেন্দ্র। কিন্তু সম্প্রতি একটি ঘটনায় মনে হচ্ছে, এটা আর শুধু বিনোদনকেন্দ্র না হয়ে পশুদের জন্য এক নির্মম নির্যাতনের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক সমাজে পশুদের অধিকার ও ন্যায্যতার প্রশ্ন যখন ক্রমেই গুরুত্ব পাচ্ছে, তখন চিড়িয়াখানার অস্তিত্ব ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলা সময়ের দাবি।
আমাদের দেশে চিড়িয়াখানার পরিবেশ কোনোভাবেই পশুদের স্বাভাবিক জীবনযাপনের উপযোগী নয়। অধিকাংশ চিড়িয়াখানায় পশুদের ছোট ছোট খাঁচায় আটকে রাখা হয়, যেখানে তারা চলাফেরা করতে পারে না, এমনকি তাদের স্বাভাবিক আচরণও প্রকাশ করতে পারে না। বাঘ, সিংহ বা হাতির মতো প্রাণীদের জন্য বিশাল এলাকা প্রয়োজন, যেখানে তারা হাঁটাহাঁটি, দৌড়ঝাঁপ বা অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপ করতে পারে। অথচ চিড়িয়াখানার একচিলতে জায়গায় তারা শুধু ঘুরঘুর করে বেড়ায়, অনেক সময় মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, বন্দী পশুদের মধ্যে ‘জু-চোসিস’ নামক মানসিক রোগের লক্ষণ দেখা যায়, ফলে তারা বারবার মাথা ঠোকানো, পায়ে ঘষাঘষি বা একই পথে হেঁটে চলার মতো অস্বাভাবিক আচরণ করে। এই বন্দিত্ব ও অবসাদগ্রস্ততা শুধু তাদের দেহে নয়, মনের মধ্যেও প্রভাব ফেলে।
চিড়িয়াখানা নিয়ে আমাদের দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শেখানে হয়, এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। বলা হয়, কোনো শিক্ষার্থী ও মানুষ সেখানে গেলে পশুদের সম্পর্কে জানতে পারে। এই জানার মধ্য দিয়ে তাদের মনে পশুদের প্রতি স্নেহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে ধারণাটি ভ্রান্ত। একটি পশুকে খাঁচায় দেখে তার প্রকৃত স্বভাব বোঝা যায় না। বাঘের গর্জন বা ময়ূরের নৃত্য কেবল তার স্বাভাবিক পরিবেশেই প্রাণবন্ত হয়। কিন্তু বন্দী বাঘ তার গর্জনে আতঙ্ক বা শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে পারে না; বরং সেটা হয় হতাশা ও বিক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। পশুদের আসল জীবনবোধ বোঝাতে চাইলে বন্য প্রাণীর ভিডিওচিত্র অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে।
চিড়িয়াখানার আর্থিক দিকটিও আলোচনার দাবি রাখে। চিড়িয়াখানাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ, খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসা, নিরাপত্তা প্রভৃতিতে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়। অথচ সেই অর্থ যদি প্রাকৃতিক অভয়ারণ্য তৈরি, বন্য প্রাণী উদ্ধার কেন্দ্র এবং প্রাণী চিকিৎসাসেবায় ব্যয় করা হতো, তাহলে প্রকৃতপক্ষে পশুদের জন্য উপকার হতো। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন ‘পিইটিএ’ (পিপল ফর দ্য ইথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিমেলস) দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছে, চিড়িয়াখানা হলো একরকম পশুর কারাগার, যা মনুষ্য সমাজের অমানবিক মানসিকতার প্রতিচ্ছবি।
চিড়িয়াখানাগুলোর নেপথ্যে যে অবৈধ ব্যবসার জাল বিস্তৃত, তা নিয়েও আলোচনা হওয়া জরুরি। অনেক সময় বিরল প্রজাতির পশু পাচারের মাধ্যমে চিড়িয়াখানাগুলোতে আনা হয়। এ ছাড়া অসুস্থ পশুর যথাযথ চিকিৎসা না দিয়ে লুকিয়ে রাখা বা তাদের মৃত্যুকে স্বাভাবিকভাবে উপস্থাপন করার মতো
অসংখ্য অনৈতিক কাজ চলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও প্রাণী অধিকার সংগঠন চিড়িয়াখানার এই অমানবিকতার বিরুদ্ধে বারবার প্রতিবাদ জানালেও অনেক দেশেই এই ব্যবস্থা এখনো বহাল তবিয়তে চলছে।
তবে ইতিবাচক দৃষ্টান্তও রয়েছে। বিশ্বের কিছু দেশ ইতিমধ্যে চিড়িয়াখানা বন্ধ করে আধুনিকায়নের মাধ্যমে পশুদের জন্য স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করেছে। আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস চিড়িয়াখানাটি ২০১৬ সালে বন্ধ করে সেটিকে একটি ‘ইকোপার্কে’ রূপান্তর করা হয়েছে। সেখানে পশুরা মুক্তভাবে বিচরণ করতে পারে এবং মানুষ শুধু দূর থেকে তাদের পর্যবেক্ষণ করে। এই মডেলটিই পশু সংরক্ষণের আধুনিক উদাহরণ হয়ে উঠেছে। এমন পরিবর্তন আমাদের দেশেও চিন্তা করা উচিত।
চিড়িয়াখানা সংস্কৃতি শুধু পশুদের নয়, আমাদের মানবিক বোধেরও অবক্ষয় ঘটায়। শিশুদের শেখানো হয়, পশুদের খাঁচায় বন্দী করে রাখা হয়। কারণ, তারা ‘নিচু প্রাণী’। এতে শিশুরা পশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল না হয়ে অসম্মান করতে শেখে। এ কারণে আগামী প্রজন্মকে পশুদের প্রতি সহমর্মী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এর বিকল্প হিসেবে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পশুদের স্বাভাবিক জীবনচক্র তুলে ধরা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে বন্যজীবন দেখানো, প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ, প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা—এসবের মাধ্যমে শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক উদ্দেশ্য পূরণ করা যেতে পারে। এতে পশুদের জীবনও নিরাপদ থাকবে।
চিড়িয়াখানা কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি দৃষ্টিভঙ্গি—যেখানে পশুকে পণ্য ভাবা হয়, তাদের কষ্টকে উপেক্ষা করা হয় এবং বিনোদনের নামে অত্যাচারকে বৈধতা দেওয়া হয়। এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো আজ সময়ের দাবি। পশুদেরও প্রাণ ও অনুভূতি আছে, তাদের স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকার আছে। তাই পশুদের টর্চার সেল নামক ‘চিড়িয়াখানা’ বন্ধ করে এর বিকল্প উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা আমাদের ভাবা উচিত।
লেখক: শিক্ষার্থী, সমাজকর্ম বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
চিড়িয়াখানা হচ্ছে বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের বিনোদনকেন্দ্র। কিন্তু সম্প্রতি একটি ঘটনায় মনে হচ্ছে, এটা আর শুধু বিনোদনকেন্দ্র না হয়ে পশুদের জন্য এক নির্মম নির্যাতনের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক সমাজে পশুদের অধিকার ও ন্যায্যতার প্রশ্ন যখন ক্রমেই গুরুত্ব পাচ্ছে, তখন চিড়িয়াখানার অস্তিত্ব ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলা সময়ের দাবি।
আমাদের দেশে চিড়িয়াখানার পরিবেশ কোনোভাবেই পশুদের স্বাভাবিক জীবনযাপনের উপযোগী নয়। অধিকাংশ চিড়িয়াখানায় পশুদের ছোট ছোট খাঁচায় আটকে রাখা হয়, যেখানে তারা চলাফেরা করতে পারে না, এমনকি তাদের স্বাভাবিক আচরণও প্রকাশ করতে পারে না। বাঘ, সিংহ বা হাতির মতো প্রাণীদের জন্য বিশাল এলাকা প্রয়োজন, যেখানে তারা হাঁটাহাঁটি, দৌড়ঝাঁপ বা অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপ করতে পারে। অথচ চিড়িয়াখানার একচিলতে জায়গায় তারা শুধু ঘুরঘুর করে বেড়ায়, অনেক সময় মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, বন্দী পশুদের মধ্যে ‘জু-চোসিস’ নামক মানসিক রোগের লক্ষণ দেখা যায়, ফলে তারা বারবার মাথা ঠোকানো, পায়ে ঘষাঘষি বা একই পথে হেঁটে চলার মতো অস্বাভাবিক আচরণ করে। এই বন্দিত্ব ও অবসাদগ্রস্ততা শুধু তাদের দেহে নয়, মনের মধ্যেও প্রভাব ফেলে।
চিড়িয়াখানা নিয়ে আমাদের দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শেখানে হয়, এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। বলা হয়, কোনো শিক্ষার্থী ও মানুষ সেখানে গেলে পশুদের সম্পর্কে জানতে পারে। এই জানার মধ্য দিয়ে তাদের মনে পশুদের প্রতি স্নেহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে ধারণাটি ভ্রান্ত। একটি পশুকে খাঁচায় দেখে তার প্রকৃত স্বভাব বোঝা যায় না। বাঘের গর্জন বা ময়ূরের নৃত্য কেবল তার স্বাভাবিক পরিবেশেই প্রাণবন্ত হয়। কিন্তু বন্দী বাঘ তার গর্জনে আতঙ্ক বা শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে পারে না; বরং সেটা হয় হতাশা ও বিক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। পশুদের আসল জীবনবোধ বোঝাতে চাইলে বন্য প্রাণীর ভিডিওচিত্র অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে।
চিড়িয়াখানার আর্থিক দিকটিও আলোচনার দাবি রাখে। চিড়িয়াখানাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ, খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসা, নিরাপত্তা প্রভৃতিতে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়। অথচ সেই অর্থ যদি প্রাকৃতিক অভয়ারণ্য তৈরি, বন্য প্রাণী উদ্ধার কেন্দ্র এবং প্রাণী চিকিৎসাসেবায় ব্যয় করা হতো, তাহলে প্রকৃতপক্ষে পশুদের জন্য উপকার হতো। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন ‘পিইটিএ’ (পিপল ফর দ্য ইথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিমেলস) দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছে, চিড়িয়াখানা হলো একরকম পশুর কারাগার, যা মনুষ্য সমাজের অমানবিক মানসিকতার প্রতিচ্ছবি।
চিড়িয়াখানাগুলোর নেপথ্যে যে অবৈধ ব্যবসার জাল বিস্তৃত, তা নিয়েও আলোচনা হওয়া জরুরি। অনেক সময় বিরল প্রজাতির পশু পাচারের মাধ্যমে চিড়িয়াখানাগুলোতে আনা হয়। এ ছাড়া অসুস্থ পশুর যথাযথ চিকিৎসা না দিয়ে লুকিয়ে রাখা বা তাদের মৃত্যুকে স্বাভাবিকভাবে উপস্থাপন করার মতো
অসংখ্য অনৈতিক কাজ চলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও প্রাণী অধিকার সংগঠন চিড়িয়াখানার এই অমানবিকতার বিরুদ্ধে বারবার প্রতিবাদ জানালেও অনেক দেশেই এই ব্যবস্থা এখনো বহাল তবিয়তে চলছে।
তবে ইতিবাচক দৃষ্টান্তও রয়েছে। বিশ্বের কিছু দেশ ইতিমধ্যে চিড়িয়াখানা বন্ধ করে আধুনিকায়নের মাধ্যমে পশুদের জন্য স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করেছে। আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস চিড়িয়াখানাটি ২০১৬ সালে বন্ধ করে সেটিকে একটি ‘ইকোপার্কে’ রূপান্তর করা হয়েছে। সেখানে পশুরা মুক্তভাবে বিচরণ করতে পারে এবং মানুষ শুধু দূর থেকে তাদের পর্যবেক্ষণ করে। এই মডেলটিই পশু সংরক্ষণের আধুনিক উদাহরণ হয়ে উঠেছে। এমন পরিবর্তন আমাদের দেশেও চিন্তা করা উচিত।
চিড়িয়াখানা সংস্কৃতি শুধু পশুদের নয়, আমাদের মানবিক বোধেরও অবক্ষয় ঘটায়। শিশুদের শেখানো হয়, পশুদের খাঁচায় বন্দী করে রাখা হয়। কারণ, তারা ‘নিচু প্রাণী’। এতে শিশুরা পশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল না হয়ে অসম্মান করতে শেখে। এ কারণে আগামী প্রজন্মকে পশুদের প্রতি সহমর্মী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এর বিকল্প হিসেবে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পশুদের স্বাভাবিক জীবনচক্র তুলে ধরা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে বন্যজীবন দেখানো, প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ, প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা—এসবের মাধ্যমে শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক উদ্দেশ্য পূরণ করা যেতে পারে। এতে পশুদের জীবনও নিরাপদ থাকবে।
চিড়িয়াখানা কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি দৃষ্টিভঙ্গি—যেখানে পশুকে পণ্য ভাবা হয়, তাদের কষ্টকে উপেক্ষা করা হয় এবং বিনোদনের নামে অত্যাচারকে বৈধতা দেওয়া হয়। এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো আজ সময়ের দাবি। পশুদেরও প্রাণ ও অনুভূতি আছে, তাদের স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকার আছে। তাই পশুদের টর্চার সেল নামক ‘চিড়িয়াখানা’ বন্ধ করে এর বিকল্প উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা আমাদের ভাবা উচিত।
লেখক: শিক্ষার্থী, সমাজকর্ম বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
এককালে চাকা খুলে যাওয়া বলতে বোঝাত ভাঙা ঠেলাগাড়ি, পুরোনো সাইকেল কিংবা ফুচকার ভ্যান। কিন্তু আজকাল সেই সাদামাটা ঘটনা আর মহল্লার গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ নেই। এখন আকাশেও বিমানের চাকা খুলে যাচ্ছে! হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআমরা সবাই দীর্ঘদিন যাবৎ ‘মেধা পাচার হওয়া’ কথাটির সঙ্গে পরিচিত। আসলেই কি মেধা পাচার হয়? এর একটা কারণ উদ্ঘাটন করা দরকার। আমাদের যে মেধার দরকার, সেই মেধার বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে মেধাবী মানুষ রাষ্ট্রীয় জীবনে, সমাজজীবনে—সেটাই সবার কাম্য।
১২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের তাহিরপুরে পাটলাই নদের ওপর ২০১৮ সালে যে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল, তার তিন বছরের নির্ধারিত সময় পার হয়ে সাত বছরে গড়ালেও এখনো কাজ শেষ হয়নি। ১৭ মে আজকের পত্রিকায় এ-সংক্রান্ত একটি খবর ছাপা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জন্য করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার রেশ কাটতে না কাটতেই সামনে এল চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার তাগিদ।
১ দিন আগে