শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আষাঢ়ে-নয়
আষাঢ়ে-নয়
অসম সম্পর্কের করুণ পরিণতি
এই, তুই খুনি! তুই আমার বোনকে খুন করেছিস। বয়স্ক লোকটি এভাবেই এক যুবককে বকাঝকা করছেন। যুবকটি সবার মুখের দিকে তাকাচ্ছেন। কিন্তু কিছু বলছেন না। একবার বললেন, ভাইয়া, আমি কেন খুন করতে যাব?‘ভাইয়া’ ডাক শুনেই খেপে গেলেন লোকটি। আরও জোরে বললেন, তুই আমাকে ভাই ডাকিস ক্যান? আমি তোর কেমন ভাই? লোকটির বকাঝকা থামছে না
হাওয়ায় মিলিয়ে গেল মেয়েটি
মাদক ও চোরাকারবার নিয়ে রিপোর্ট করতে গেছি ঈশ্বরদীতে। ঈশ্বরদী তখন চোরাকারবারিদের স্বর্গরাজ্য। সেই রাজ্যের রাজা মিন্টুর প্রভাব সবে পড়তে শুরু করেছে। একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঈশ্বরদী আমবাগানের চোরাই পণ্যের দোকানগুলো। তখন অবধি হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে সারদা হয়ে রাজশাহী পর্যন্ত পদ্মাপাড়ের সব ঘাট মিন্টু বাহিনীর
ক্ষমা করবেন জ্যোতিকাবালা
সীমাবিহারের ভান্তে প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষুর জন্য বসে আছি অনেকক্ষণ। তিনি কোথায় গেছেন কেউ বলতে পারছেন না আবার ফোনও ধরছেন না। আমার সঙ্গে কক্সবাজারের সাংবাদিক আবদুল কুদ্দুস রানা। তিনি কয়েকজনের কাছে খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে
আবারও কাঁদলেন টুনটুন
টুনটুনকে শেষ অব্দি খুঁজে পাওয়া গেল। অবশ্য আমি নিজে তাঁর কোনো খোঁজ পাইনি। তাঁকে খুঁজে পেয়েছেন আজকের পত্রিকার রাজশাহী প্রতিনিধি রিমন রহমান। মহাভারতের বর্ণনায় সমুদ্র মন্থন করে দেবতারা
রঙিন জীবন অন্ধকারেই শেষ
গভীর রাতের আদুরে ঘুমে আচ্ছন্ন রাজধানীর মানুষ। শুধু অভিজাত পাড়ার একটি ক্লাবে জেগে আছে শ-দুয়েক তরুণ-তরুণী। ক্লাবের ড্যান্স ফ্লোরে রঙিন আলোর নিচে কানফাটা মিউজিকের তালে চলছে উদ্দাম নাচ। সবাই মত্ত সেই ভিনদেশি নাচের তালে। মিউজিক থামিয়ে হঠাৎ ঘোষণা: ‘দ্রুত হল ত্যাগ করুন।’ বিপদ বুঝে যে যার মতো বেরিয়ে এলেন। ন
৪০০ কিমি হাঁটার সেই দুঃসহ গল্প
ভারতের ওডিশা রাজ্যে বন বিভাগের একটি চাকরির জন্য ২৫ কিলোমিটার পথ হেঁটে ছিলেন সঞ্জীব পুরোহিত। চাকরির শর্তই ছিল প্রার্থীকে তাঁর যোগ্যতা প্রমাণের জন্য এতটা পথ হেঁটে দেখাতে হবে। সঞ্জীব পুরোহিত সে যোগ্যতা প্রমাণ করেছিলেন নিজের জীবন দিয়ে। হাঁটতে হাঁটতে ২৫ কিলোমিটার যেখানে শেষ হয়, সেখানে তিনি পড়ে মারা যান।
সিমিকে কী জবাব দেবেন সুইডেন আসলাম
ব্যস্ত ফার্মগেটে হঠাৎ গুলির শব্দ। সুদর্শন এক তরুণ দুই হাত প্রসারিত করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর দুই হাতে দুটি অস্ত্র ধরা। সেই অস্ত্র দুটি থেকে খইয়ের মতো গুলি ফুটছে। বেপরোয়া তরুণের কাছে ঘেঁষার সাধ্য কারও নেই। গুলি থেকে বাঁচতে নিরাপদ স্থানে যেতে মরিয়া মানুষ।
আতঙ্কের নাম মেজর জিয়া
নানা ধরনের খবর আসছিল চারদিক থেকে, সঙ্গে গুজবের ডালপালা। গণমাধ্যম অফিসগুলোতে প্রতিদিনের আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছিল ঢাকা সেনানিবাসে কী হচ্ছে। খবর যা আসছিল সবই আধাখেচড়া, খোলাসা করে কেউ কিছু বলতে পারছিলেন না। তবে সবকিছু পরিষ্কার হলো কিছুদিন পর, ২০১২ সালের ১৯ জানুয়ারির বিকেলে, সেনাসদরের ডাকা সংবাদ সম্মেলনে।
রহস্যঘেরা, চমকে মোড়া ধনকুবের
ডিবি অফিসের ফটকে তখন এত কড়াকড়ি ছিল না। আমরা যেতাম বিনা বাধায়, কোনো রকম আগাম অনুমতি ছাড়াই। তো একদিন দুপুরে গিয়ে দেখি, সেই হাজতখানার খালি মেঝেতে ইয়া লম্বা এক লোক শুয়ে গুনগুন করে গান গাইছেন। তাঁর পরনে টি-শার্ট আর হাফপ্যান্ট। হাজতের আশপাশে কেউ নেই। উল্টো দিকে
সেই থেকে নিখোঁজ লিয়াকত
২০০৩ সালের ১ অক্টোবর, বুধবার। ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়ক থেকে ৩২ নম্বর ব্রিজ পর্যন্ত সর্বত্র অচেনা মানুষের আনাগোনা। কেউ ঝাড়ুদার, কেউ ট্যাক্সিচালক, কেউ বাদাম বিক্রেতা আবার কেউবা ভিক্ষুক। সবারই শিকারি-চোখ, শ্যেন দৃষ্টিতে অপেক্ষা করছেন।
তিনি অধরাই থেকে গেলেন
লোকটা তাঁর ডান হাতটা টেবিলের ওপর রেখে তর্জনী দিয়ে ঠকঠক করে আওয়াজ করে যাচ্ছেন। কিছুতেই থামছেন না। একটু পরে পাশে রাখা একটি চাবির গোছা হাতে তুলে নিলেন। সেই চাবি দিয়ে টেবিলের ওপর বাড়ি দিচ্ছেন। এবার আওয়াজ আরও একটু বেশি। এ রকম পরিবেশে এসব শব্দ শুনতে খুবই বিশ্রী লাগছে। অগত্যা খুব বিনয়ের সঙ্গে বললাম, এটা কে
১০১টা খুন করতে চেয়েছিলেন তিনি
লুইস গারাভিটোর নাম অনেকেই শুনে থাকবেন। কারণ, তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার, বাংলায় যাকে বলি ক্রমিক খুনি। কলম্বিয়ার এই নাগরিক ১৯৯২ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তিন শর বেশি খুন করেন, যাদের
ভালোবেসে জিতে গেল মেয়েটি
ভারি মিষ্টি মুখের এক তরুণী এসেছেন তাঁরই বয়সী এক তরুণকে সঙ্গে নিয়ে। অনেকক্ষণ বসে আছেন অভ্যর্থনার সামনে। একজন সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলতে চান। সহকর্মী মর্জিনা বেগম এইটুকু বলে অনুরোধ করলেন, আমি যেন তরুণ-তরুণীর কথাটা শুনি।
ফাঁসির সেল থেকে ফিরে আসা
আজকের গল্পে দুটি চরিত্র। একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী আর অন্যজন গড়পড়তা সাধারণ মানুষ। এই সন্ত্রাসীর গল্পের সঙ্গে সাধারণ মানুষটিকে টেনে আনার একটি যোগসূত্র আছে। সেটা হলো, একদিন এই সন্ত্রাসী খুন হন। আর সেই খুনের মামলায় জড়ানো
যাঁর জন্য প্রাণ যায় সালমান শাহর
চিত্রনায়ক সালমান শাহর সঙ্গে আমার কোনো কালে কোনো জানাশোনা ছিল না। সেটা হওয়ার কথাও নয়। তবে তাঁর সঙ্গে মাত্র একবার দেখা হয়েছিল, কথাও হয়েছিল।
অভির সঙ্গে ঘর বাঁধতে চেয়েছিলেন তিন্নি
লাশকাটা ঘরে পড়ে আছে লাশটি। ঠিকানা নেই, তাই মর্গের খাতায় নাম ওঠেনি। নাম নেই পুলিশের কাগজপত্রেও। এর নাম বেওয়ারিশ লাশ। ঢাকায় প্রতিদিন ৬-৭ জন এভাবে বেওয়ারিশ হয়। ওই তরুণীও সেভাবে বেওয়ারিশ হয়েছিল। যখন পরিচয় পাওয়া গেল, ততক্ষণে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম তাঁকে দাফন করে ফেলেছে।
দখিন হাওয়ায় ভুতুড়ে কাণ্ড
হুমায়ূন আহমেদের শোয়ার ঘরটি ছিল দেখার মতো। ইয়া লম্বা একটা ঘর। ভেতরে কিং সাইজের বিছানা আর ঢাউস একটি টিভি ছাড়া আর কিছু নেই। ১৮০০ বর্গফুটের অ্যাপার্টমেন্টের ৫০০ বর্গফুটজুড়ে শুধু একটি শোয়ার ঘর।