
পৃথিবীর ইতিহাসে বহু মহান বিজ্ঞানী, সমাজকর্মী এবং রাষ্ট্রনায়ক নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তবে এমন একটি নাম আছে, যিনি কেবল একবার নয়, দুবার এই বিরল সম্মাননা অর্জন করেছেন—তাও সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্ষেত্রে: একটি বিজ্ঞানে, অন্যটি বিশ্ব শান্তিতে। তিনি হলেন কিংবদন্তি মার্কিন বিজ্ঞানী লিনাস পলিং।

শুক্রের সঙ্গে একই কক্ষপথে ঘুরে বেড়ানো একদল প্রায় অদৃশ্য গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে এগুলো আমাদের নজরের বাইরে রয়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে এদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে পৃথিবীর জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি হতে পারে।

ভবিষ্যতে পৃথিবীর এক ভয়ংকর রূপ নেবে। এমন এক সময় আসবে, যখন পৃথিবীতে শ্বাস নেওয়া যাবে না। গাছপালা থাকবে না, প্রাণের অস্তিত্বও থাকবে না। পৃথিবী পরিণত হবে এক শুষ্ক, মৃত গ্রহে। শুনতে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী মনে হলেও, এই ভয়াবহ চিত্রটি এঁকেছেন মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা।

চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।