পদ্মার ভাঙন আতঙ্কে হরিরামপুরের কয়েকটি গ্রামের হাজারো মানুষ
ভাঙনকবলিত এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় নদীতীরবর্তী কৃষিজমির অনেক স্থানে ৪০-৫০ ফুটজুড়ে ফাটল ধরেছে। নদীতীরবর্তী স্থানে পানির গভীরতা বেশি হওয়ায় জোয়ারের পানি বাড়ার সঙ্গে তীব্র স্রোত তৈরি হয়েছে। মালুচি গ্রামের হুকুম আলী, পান্নু, শুকুর বাড়িসহ কয়েকটি বাড়ি, কুশিয়ারচর গ্রামের আইয়ুব