মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার দোরাননগর এলাকায় গড়াই নদীর ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধ দিলেন গ্রামবাসী। স্বেচ্ছাশ্রমে অর্ধশতাধিক মানুষ গতকাল শুক্রবার থেকে নিজেদের বসতভিটা রক্ষায় এই কার্যক্রম শুরু করেছেন। প্রতি বর্ষায় নদীর ভাঙন হওয়ায় কয়েক বছরে নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে মন্দির, বসতভিটা, গোসলের ঘাটসহ চলাচলের রাস্তা। এই ভাঙন রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে বারবার জানালেও কোনো কাজ না হওয়ায় এই উদ্যোগ নিয়েছেন গ্রামের মানুষ।
গ্রামের লোকজন জানান, গত ৫ বছর বিভিন্ন সরকারি অফিসে অনেকবার নদী রক্ষার দরখাস্ত দিয়েও কোনো ফল হয়নি। তাই নিজেরাই বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করেন।
গত বর্ষা মৌসুমে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থান ধসে যায় নদীর গর্ভে। এরই মধ্যে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়েছেন অনেকে। নদীপাড়ের বাকি বসতিরাও আছেন নদী ভাঙনের আশঙ্কায়।
দোরাননগর গ্রামের বাসিন্দা প্রকৌশলী রথিন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, ‘প্রতিবছর গড়াই নদীর ভাঙনে আমাদের দোরাননগর গ্রামের রাস্তা, বসতবাড়ি বিলীন হয়ে যায়। ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে গ্রামবাসী ও সমাজের বৃত্তবান মানুষের আর্থিক সহায়তায় বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। গত বছর গ্রামবাসীর উদ্যোগে ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮টি বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। সেখানে এবার নতুন করে ইট, বালু লোহার রড ও কংক্রিটের ঢালাইয়ের পিলার নির্মাণ করা হয়েছে। এই বেড়িবাঁধ নির্মাণের ফলে আগামী বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে গোটা গ্রাম।’
স্থানীয় চিকিৎসক পঙ্কজ কান্তি মণ্ডল বলেন, ‘নদীর এ কূল ভাঙে ও কূল গড়ে। আমাদের ভাগ্যটাই খারাপ আমরা প্রতিবছর ভাঙনের মুখে পড়ছি। এতে বাড়ি-ঘর রাস্তাসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। এই বেড়িবাঁধ তৈরি করতে ইট বালু, সিমেন্ট, লোহার রড, নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আমাদের এই বেড়িবাঁধ তৈরিতে আনুমানিক বাঁধ প্রতি প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’
ভাঙন রোধে প্রশাসন থেকে উদ্যোগ না নেওয়ার বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল বলেন, ‘আমি নতুন যোগ দিয়েছি। ভাঙনের অভিযোগের কথা জানা নেই। তবে যারা স্বেচ্ছাশ্রমে উন্নয়নমূলক কাজে এগিয়ে এসেছেন তাঁদের সাধুবাদ জানাই। পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে সহযোগিতা করার ব্যবস্থা করা যায় কিনা সেটা দেখা হবে।’
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার দোরাননগর এলাকায় গড়াই নদীর ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধ দিলেন গ্রামবাসী। স্বেচ্ছাশ্রমে অর্ধশতাধিক মানুষ গতকাল শুক্রবার থেকে নিজেদের বসতভিটা রক্ষায় এই কার্যক্রম শুরু করেছেন। প্রতি বর্ষায় নদীর ভাঙন হওয়ায় কয়েক বছরে নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে মন্দির, বসতভিটা, গোসলের ঘাটসহ চলাচলের রাস্তা। এই ভাঙন রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে বারবার জানালেও কোনো কাজ না হওয়ায় এই উদ্যোগ নিয়েছেন গ্রামের মানুষ।
গ্রামের লোকজন জানান, গত ৫ বছর বিভিন্ন সরকারি অফিসে অনেকবার নদী রক্ষার দরখাস্ত দিয়েও কোনো ফল হয়নি। তাই নিজেরাই বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করেন।
গত বর্ষা মৌসুমে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থান ধসে যায় নদীর গর্ভে। এরই মধ্যে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়েছেন অনেকে। নদীপাড়ের বাকি বসতিরাও আছেন নদী ভাঙনের আশঙ্কায়।
দোরাননগর গ্রামের বাসিন্দা প্রকৌশলী রথিন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, ‘প্রতিবছর গড়াই নদীর ভাঙনে আমাদের দোরাননগর গ্রামের রাস্তা, বসতবাড়ি বিলীন হয়ে যায়। ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে গ্রামবাসী ও সমাজের বৃত্তবান মানুষের আর্থিক সহায়তায় বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। গত বছর গ্রামবাসীর উদ্যোগে ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮টি বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। সেখানে এবার নতুন করে ইট, বালু লোহার রড ও কংক্রিটের ঢালাইয়ের পিলার নির্মাণ করা হয়েছে। এই বেড়িবাঁধ নির্মাণের ফলে আগামী বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে গোটা গ্রাম।’
স্থানীয় চিকিৎসক পঙ্কজ কান্তি মণ্ডল বলেন, ‘নদীর এ কূল ভাঙে ও কূল গড়ে। আমাদের ভাগ্যটাই খারাপ আমরা প্রতিবছর ভাঙনের মুখে পড়ছি। এতে বাড়ি-ঘর রাস্তাসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। এই বেড়িবাঁধ তৈরি করতে ইট বালু, সিমেন্ট, লোহার রড, নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আমাদের এই বেড়িবাঁধ তৈরিতে আনুমানিক বাঁধ প্রতি প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’
ভাঙন রোধে প্রশাসন থেকে উদ্যোগ না নেওয়ার বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল বলেন, ‘আমি নতুন যোগ দিয়েছি। ভাঙনের অভিযোগের কথা জানা নেই। তবে যারা স্বেচ্ছাশ্রমে উন্নয়নমূলক কাজে এগিয়ে এসেছেন তাঁদের সাধুবাদ জানাই। পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে সহযোগিতা করার ব্যবস্থা করা যায় কিনা সেটা দেখা হবে।’
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় শিলা আক্তার নামের এক নারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ২৭১ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলার ১৬৫ নম্বর আসামি গাজীপুর মহানগরীর ৫০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য মুরাদ হোসেন বকুল। তিনি অভিযোগ করেছেন, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
২২ মিনিট আগেমাটির বুদ্ধ। সাধারণত মহামতি গৌতম বুদ্ধকে যে ধ্যানস্থ বসার ভঙ্গিতে দেখা যায়, এটি তেমন নয়। মাথা কাত করে এক পাশে হাতের দিকে এলিয়ে দেওয়া। আছে সুই–সুতা দিয়ে তৈরি করা বুদ্ধের চিত্র। ছাই দিয়েও আঁকা হয়েছে তাঁর ছবি।
২৭ মিনিট আগেপাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে ছিলেন আবদুর রহিম। এর মধ্যে চট্টগ্রামের চাক্তাই খালে এক ব্যক্তির লাশ মিললে সেটি তাঁর বলে শনাক্ত করে দাফন করেন পরিবারের সদস্যরা। এবার সেই রহিমকে জীবিত খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।
৩২ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি চট্টগ্রামের সীমান্তবর্তী হওয়ায় আশপাশের আরও তিন উপজেলার রোগীরা এখানে ভিড় করেন। ৩১ শয্যার এই হাসপাতাল ২০২১ সালে ৫০ শয্যায় উত্তীর্ণ হলেও এখনো জনবল রয়ে গেছে আগের হিসাবেই। কিন্তু সেই অনুযায়ী ১০১ জন থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন ৫০ জন। ফলে জনবলসংকটে
৩৫ মিনিট আগে