অনলাইন ডেস্ক
ভারতের রাজস্থানের নাগৌর জেলার ঝাডেলি গ্রামের একটি মাড়োয়ারি পরিবার ২১ কোটি ১১ লাখ রুপির মায়রা দিয়েছেন বিয়েতে। এর মধ্যে ছিল ১ কেজি সোনা, ১৫ কেজি রুপা, ২১০ বিঘা জমি, একটি পেট্রলপাম্প, একটি প্লট, ১ কোটি ৫১ লাখ রুপি, কাপড়চোপড় এবং যানবাহন। স্থানীয় পটলিয়া পরিবারের দেওয়া এই মায়রা এখন পর্যন্ত জেলার সবচেয়ে ব্যয়বহুল বলে মনে করা হচ্ছে।
বুধবার ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, রাজস্থানের মাড়োয়ারি সমাজে মায়রা হলো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রথা। যেখানে ভাই বা মামারা বোন এবং ভাগনে-ভাগনির বিয়েতে উপহার দেন।
পটলিয়া পরিবারের সদস্য এবং স্থানীয়দের তথ্যমতে, বড় একটি বহর বরের বাড়িতে উপহারগুলো নিয়ে গিয়েছিল চারটি স্যুটকেসে করে। প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ জন পটলিয়া পরিবারের সদস্য ১০০টি গাড়ি ও ৪টি বিলাসবহুল বাসে করে বরের বাড়িতে যান। বিয়ের অনুষ্ঠানটিকে রাজকীয় কোনো শোভাযাত্রার সঙ্গে তুলনা করেছেন স্থানীয়রা।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিশাল উপহার দিয়েছেন পটলিয়া পরিবারের চার ভাই—ভাওয়ারলাল, রামচন্দ্র, সুরেশ এবং ডা. করণ পটলিয়া। তাঁরা বর শ্রেয়াংশ চাবার মামা ও চাচাতো মামা। বর শ্রেয়াংশ চাবা হলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগবীর চাবা ও কমলা দেবীর পুত্র। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজস্থানের সাবেক বিজেপি সভাপতি ও হরিয়ানার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ডা. সতীশ পুনিয়া এবং জনপ্রতিনিধি হরিরাম কিনওয়াদা। পটলিয়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন আইনজীবী, ব্যাংক ম্যানেজার ও ঠিকাদারও।
এই মায়রার আগে গত এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহে সাদোকান গ্রামের নাথুরাম সাঙ্গওয়া তাঁর মেয়ে সীমার বিয়েতে ৩ কোটি ২১ লাখ রুপির মায়রা দিয়েছিলেন। সীমার কোনো ভাই না থাকায় বাবা ঐতিহ্যবাহী এই দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে শেখাসানি, ধিঙ্গাসারা ও জাখান গ্রামেও তিনটি পরিবার যথাক্রমে ১৩ কোটি ৭১ লাখ, ৮ কোটি ও ১ কোটি রুপির মায়রা দিয়েছে।
রাজস্থানের মাড়োয়ারি সমাজে মায়রা দেওয়াকে ভালোবাসা ও সম্মানের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নাগৌরে এই প্রথা উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বাড়তি প্রদর্শন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠছে। বলা হচ্ছে, এই বিশাল অর্থব্যয় সমাজে অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা এবং চাপ তৈরি করছে।
ভারতের রাজস্থানের নাগৌর জেলার ঝাডেলি গ্রামের একটি মাড়োয়ারি পরিবার ২১ কোটি ১১ লাখ রুপির মায়রা দিয়েছেন বিয়েতে। এর মধ্যে ছিল ১ কেজি সোনা, ১৫ কেজি রুপা, ২১০ বিঘা জমি, একটি পেট্রলপাম্প, একটি প্লট, ১ কোটি ৫১ লাখ রুপি, কাপড়চোপড় এবং যানবাহন। স্থানীয় পটলিয়া পরিবারের দেওয়া এই মায়রা এখন পর্যন্ত জেলার সবচেয়ে ব্যয়বহুল বলে মনে করা হচ্ছে।
বুধবার ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, রাজস্থানের মাড়োয়ারি সমাজে মায়রা হলো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রথা। যেখানে ভাই বা মামারা বোন এবং ভাগনে-ভাগনির বিয়েতে উপহার দেন।
পটলিয়া পরিবারের সদস্য এবং স্থানীয়দের তথ্যমতে, বড় একটি বহর বরের বাড়িতে উপহারগুলো নিয়ে গিয়েছিল চারটি স্যুটকেসে করে। প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ জন পটলিয়া পরিবারের সদস্য ১০০টি গাড়ি ও ৪টি বিলাসবহুল বাসে করে বরের বাড়িতে যান। বিয়ের অনুষ্ঠানটিকে রাজকীয় কোনো শোভাযাত্রার সঙ্গে তুলনা করেছেন স্থানীয়রা।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিশাল উপহার দিয়েছেন পটলিয়া পরিবারের চার ভাই—ভাওয়ারলাল, রামচন্দ্র, সুরেশ এবং ডা. করণ পটলিয়া। তাঁরা বর শ্রেয়াংশ চাবার মামা ও চাচাতো মামা। বর শ্রেয়াংশ চাবা হলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগবীর চাবা ও কমলা দেবীর পুত্র। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজস্থানের সাবেক বিজেপি সভাপতি ও হরিয়ানার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ডা. সতীশ পুনিয়া এবং জনপ্রতিনিধি হরিরাম কিনওয়াদা। পটলিয়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন আইনজীবী, ব্যাংক ম্যানেজার ও ঠিকাদারও।
এই মায়রার আগে গত এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহে সাদোকান গ্রামের নাথুরাম সাঙ্গওয়া তাঁর মেয়ে সীমার বিয়েতে ৩ কোটি ২১ লাখ রুপির মায়রা দিয়েছিলেন। সীমার কোনো ভাই না থাকায় বাবা ঐতিহ্যবাহী এই দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে শেখাসানি, ধিঙ্গাসারা ও জাখান গ্রামেও তিনটি পরিবার যথাক্রমে ১৩ কোটি ৭১ লাখ, ৮ কোটি ও ১ কোটি রুপির মায়রা দিয়েছে।
রাজস্থানের মাড়োয়ারি সমাজে মায়রা দেওয়াকে ভালোবাসা ও সম্মানের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নাগৌরে এই প্রথা উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বাড়তি প্রদর্শন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠছে। বলা হচ্ছে, এই বিশাল অর্থব্যয় সমাজে অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা এবং চাপ তৈরি করছে।
পাকিস্তানের রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলেন সাংবাদিক ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী রেহাম খান। আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলের ঘোষণা দিয়েছেন।
৩১ মিনিট আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, তাদের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক অফিসের (এসইএআরও) প্রধান সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন। বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের মুখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলছে বাংলাদেশ সরকার। আজ মঙ্গলবার এই ঘটনা নিয়ে দুঃখপ্রকাশের পাশাপাশি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসেই ভারতীয় নাগরিকেরা অনলাইন প্রতারণায় প্রায় ৮২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৯ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা) হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
৩ ঘণ্টা আগে