বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
সমাজ বিনির্মাণ ও শুদ্ধ রাজনীতি
ভেবেছিলাম, সমাজ বিনির্মাণে রাজনীতি নিয়ে লিখব। পরে আমার মনে হলো বিনির্মাণ কেন? নির্মাণের আগে যে ‘বি’ উপসর্গটি যুক্ত, তা ইতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয়। যে দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচকতা বলে আসলে কিছুই আর নেই, সেই সমাজে ‘সমাজ বিনির্মাণে রাজনীতি’ শিরোনাম কি যুক্তিযুক্ত?
প্রবীণ জীবনে স্ত্রীর ভূমিকা
প্রবীণ জীবনে স্ত্রীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেবাযত্ন, ওষুধপত্র, খাবারদাবার ইত্যাদি বিষয়ে স্ত্রীর নজরদারি থাকে। আমাদের সমাজব্যবস্থায় দাম্পত্যজীবনে স্বামীকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার রেওয়াজ চালু রয়েছে। কার্যত সংসারে স্ত্রীর অভিভাবক স্বামী।
সাক্ষাৎকার /
আমরা সামান্য কারণে ভায়োলেন্ট হয়ে যাই
সার্বিকভাবে আমরা রাষ্ট্র-সমাজ গঠনের কোনো কাজই আজ পর্যন্ত শুরু করিনি। একাত্তর সালে আমরা কেবল একটা ভূখণ্ড পেয়েছি। সেই ভূখণ্ড নিয়ে আমরা শুধু রাজনীতিটাই করেছি ৫৩ বছর ধরে। এই নিয়ে কম বা বেশি সব দলই রাজনীতি করেছে। এ কারণে সমাজের মধ্যে নানা মতের দ্বন্দ্ব আজ চরম সাংঘর্ষিক বিভাজনে রূপ নিয়েছে।
পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার উপায়
আহা কী আনন্দের দিনগুলোই না ছিল। হেমন্ত এলেই বাড়ি বাড়ি নবান্নের ধুম পড়ে যেত। নতুন ধানের নতুন চাল, চালের গুঁড়ির শিন্নি আর পিঠা—সারা পাড়া যেন মেতে উঠত উৎসবে! সে আনন্দ উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু ছিল নতুন ধান। মাঠে মাঠে কত রকমের ধান যে ফলত! একেকজন কৃষক একেক রকমের ধান চাষ করতেন একেক কাজের জন্য। বাড়িতে বড় কুটুম
হাসিনার উন্নয়ন বনাম পুঁজি লুণ্ঠন ও পাচার
আওয়ামী লীগের অন্ধভক্ত অনেকেই এখনো গলাবাজি করে চলেছেন যে হাসিনা সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে বাংলাদেশে প্রশংসনীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন অর্জিত হয়েছে। এসব গলাবাজি যাঁরা করেন তাঁরা প্রকৃতপক্ষে অর্থনীতি সম্পর্কে তেমন ওয়াকিবহাল নন।
সার্বিক পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগের
দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নিরুদ্বিগ্ন একজন মানুষও বোধ হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। অর্থনৈতিক, সামাজিক, আইনশৃঙ্খলা—সব ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আপাতদৃষ্টিতে অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগ নিয়ে কিছু লোক বেশি রকম বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
আইনের শাসন নিশ্চিত করা জরুরি
দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি জটিল ও অস্থির হয়ে ওঠার লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের কর্মকাণ্ড, এই সংগঠনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তারকে ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন-সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে একধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
ফেসবুক রণক্ষেত্র নয়, রক্ষাকর্তাও নয়
মুখপুস্তক বা ফেসবুক আমাদের জনগোষ্ঠীর মনের অবস্থা বোঝার ক্ষুদ্র জানালা হলেও অগুরুত্বপূর্ণ নয়। ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার-এক্স বা থ্রেডস নয়, এ দেশের আমজনতার কাছে জনপ্রিয় হলো ফেসবুক। তারা এর ভেতর দিয়ে নিজেকে অবিরত প্রকাশ করে, আবার খবরাখবরও সংগ্রহ করে,
ফোঁস করতে দোষ নাই
গল্পটি এ রকম—এক গোখরো সাপ বনের মধ্যে ধ্যানমগ্ন এক দরবেশের কাছে গিয়ে বলল, ‘দরবেশ বাবা, জীবনে ছোবল দিয়ে মানুষ ও জীব-জানোয়ার মেরে অনেক পাপ করেছি। আমি আমার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে চাই।’ দরবেশ তাকে বললেন, ‘যেহেতু তুই অতীত কৃতকর্মের জন্য
গণ-আন্দোলনের নারীরা কোথায়
বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন ও বিপ্লবে নারীর ভূমিকা ছিল অসামান্য। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন কিংবা সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান—নারীরা তাঁদের মেধা, সাহস এবং সংগ্রামের মাধ্যমে প্রতিটি অধ্যায়কে সমৃদ্ধ করেছেন।
সরকারকে চাপে ফেলে সুবিধা আদায়ের কৌশল
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরদিন থেকেই বিভিন্ন মহল সরকারের কাছে নানা দাবিদাওয়া উত্থাপন করে আসছে। এসব দাবিদাওয়া আদায়ের কৌশল হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, সচিবালয়, শিক্ষা বোর্ডসহ রাষ্ট্রীয় দপ্তর, রাজপথ ইত্যাদি ঘেরাওয়ের একটি প্রবণতাও বেশ জোরেশোরেই লক্ষ করা যাচ্ছে
স্বপ্নপূরণের পথে আছি তো!
বিরোধী দলবিহীন দুটি ভোট ও একটি নৈশ ভোটের ‘বিশাল জয়ে’ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে শেখ হাসিনা দিব্যি কর্তৃত্ববাদী পন্থায় এবং এক ভয়ের রাজত্ব কায়েম করে সরকার পরিচালনা করে আসছিলেন। আর পারিষদবর্গ ছিলেন স্তুতিতে মুখর। একদিকে তাঁদের ছিল জেদ ও দম্ভ, অন্যদিকে বিত্তশালী হয়ে ওঠার আলাদিনের চেরাগ। মানুষের...
যে আগুন লুণ্ঠনের নয়, সভ্যতার
পাকিস্তানের জাতির পিতা ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। আমরা তাঁকে ভুলে যেতে চাইব। কেননা মৃতের সঙ্গে ঝগড়া নেই। জুলিয়াস সিজার প্রসঙ্গে শেক্সপিয়ারের মার্ক অ্যান্টর্নি যে বলেছিলেন তাঁর বিখ্যাত বক্তৃতায়, মৃতের ভালো কাজগুলো প্রায় সবই কবরে মিশে যায়, খারাপ কাজগুলোই বেঁচে থাকে, সেই কথা ঘুরিয়ে দিয়ে আমরা...
মতামত /
আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের উচ্ছেদ জরুরি
জলবায়ুসংকট আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। কারণ, জাতিসংঘের আরেকটি জলবায়ু সম্মেলন এ বিষয়ে জরুরি কাজের জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি আদায়ে ব্যর্থ হয়েছে। যদিও এর প্রভাব, যেমন নজিরবিহীন বন্যা, বিধ্বংসী খরা, ঝড়ের প্রকোপ, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং আরও তীব্র হারিকেন ঝড়গুলো গ্লোবাল নর্থ...
দেখেছি, কিন্তু দেখা হয়নি
তাঁকে আমি দেখেছি, কিন্তু তাঁকে আমার দেখা হয়নি। আমার কিশোর বয়সের একেবারে প্রারম্ভে, খুব সম্ভবত পঞ্চাশের দশকের একদম প্রান্তসীমায় আমি তাঁকে প্রথম চাক্ষুষ দেখেছি। তারপর তাঁকে দেখেছি ষাটের দশকের একেবারে শেষদিকে, যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এলাম। বৈবাহিক সূত্রে সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময়ে যখন তাঁর...
সিপিবি ও মিত্ররা কেন বারবার আক্রান্ত
আওয়ামী লীগের সঙ্গে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) নাম জুড়ে দিয়ে ওই তিন দলসহ মোট ১১টি দলকে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম চালানোর অনুমতি না দিতে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা চেয়ে রিট করার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে দেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছিল। ১১টি দলের তালিকায় এলডিপির নামও
সামাজিক নিরাপত্তার বোধোদয় কবে হবে
অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মন নিয়ে এই লেখাটা লিখছি। রাষ্ট্র ও সমাজ নিয়ে অন্য একটি প্রবন্ধ লিখব বলে ভেবেছিলাম। গত রোববার থেকেই বুকের মধ্যে কেমন যেন পাথরচাপা একটা কষ্ট অনুভব করছি। প্রথমে টেলিভিশনে খবরে দেখলাম, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির তিন ছাত্র মারা গেছেন। যে তিন ছাত্র মারা গেছেন, তাঁদের সমবয়সী হবে