নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় আগামী সোমবার থেকে সারা দেশে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ লকডাউনের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের অফিস বন্ধ থাকার কথা বলা হলেও সার্বিক বিষয়ে এখনো নির্দেশনা জারি হয়নি।
ফলে এ কঠোর লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক খোলা থাকবে কি-না এবং পুঁজিবাজারে লেনদেন হবে কি-না তা নিয়ে এখনো স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) জানিয়েছে, ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে।
এব্যাপারে শনিবার বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, আমাদের সিদ্ধান্ত যদি ব্যাংক খোলা থাকে তবে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের লেনদেনের সময়ের ওপর ভিত্তি করে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হবে।
এর আগে গত ৫ এপ্রিল থেকে সরকার এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন দিলে ব্যাংক লেনদেনের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হয় সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
এরপর ব্যাংকের লেনদেন আধা ঘণ্টা বাড়ানো হয় এবং পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়ও আধঘণ্টা বাড়িয়ে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। তবে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আট দিন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করলে প্রথমে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন পুঁজিবাজারের লেনদেনও বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু পরবর্তীতে বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়। এর প্রেক্ষিতে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেনের সময় নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্তের পর পুঁজিবাজারেও লেনদেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হয় সকাল ১০ থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।
এরপর ৫ মে থেকে লেনদেনের সময় বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত করা হয়। তারপর কিছু ছাড় দিয়ে বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ মে পর্যন্ত করা হলে ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানো হলে পুঁজিবাজারের লেনদেন সময়ও বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত করা হয়।
পরবর্তীতে ৩১ মে থেকে ব্যাংক লেনদেনের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন পুঁজিবাজারেরও লেনদেনের সময় বাড়িয়ে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত করা হয়।
ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় আগামী সোমবার থেকে সারা দেশে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ লকডাউনের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের অফিস বন্ধ থাকার কথা বলা হলেও সার্বিক বিষয়ে এখনো নির্দেশনা জারি হয়নি।
ফলে এ কঠোর লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক খোলা থাকবে কি-না এবং পুঁজিবাজারে লেনদেন হবে কি-না তা নিয়ে এখনো স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) জানিয়েছে, ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে।
এব্যাপারে শনিবার বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, আমাদের সিদ্ধান্ত যদি ব্যাংক খোলা থাকে তবে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের লেনদেনের সময়ের ওপর ভিত্তি করে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হবে।
এর আগে গত ৫ এপ্রিল থেকে সরকার এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন দিলে ব্যাংক লেনদেনের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হয় সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
এরপর ব্যাংকের লেনদেন আধা ঘণ্টা বাড়ানো হয় এবং পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়ও আধঘণ্টা বাড়িয়ে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। তবে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আট দিন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করলে প্রথমে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন পুঁজিবাজারের লেনদেনও বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু পরবর্তীতে বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়। এর প্রেক্ষিতে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেনের সময় নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্তের পর পুঁজিবাজারেও লেনদেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হয় সকাল ১০ থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।
এরপর ৫ মে থেকে লেনদেনের সময় বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত করা হয়। তারপর কিছু ছাড় দিয়ে বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ মে পর্যন্ত করা হলে ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানো হলে পুঁজিবাজারের লেনদেন সময়ও বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত করা হয়।
পরবর্তীতে ৩১ মে থেকে ব্যাংক লেনদেনের সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন পুঁজিবাজারেরও লেনদেনের সময় বাড়িয়ে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত করা হয়।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১২ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১ দিন আগে