অন্তর্বর্তী সরকারের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। একই সঙ্গে তিনি এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্জিত লভ্যাংশের ওপর কর মওকুফ ও এর বেশি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের অভিযোগ, অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ধ্বংসের আজরাইল হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সম্মিলিত শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৩০ শতাংশের কম হলে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ করা হবে। তবে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সরাসরি স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেবে না।
পদত্যাগ নিয়ে বারবার গুজব ছড়ানোয় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তিনি বলেছেন, ‘সারা দিন শুধু গুজব—আমি নাকি পদত্যাগ করছি। বাজারে কি এসবের কোনো প্রভাব পড়ে না?’
পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী ও গতিশীল করতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের অঙ্গীকার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এবং পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। গতকাল রোববার রাজধানীর নিকুঞ্জে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনকালে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারের উন্নয়নে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নেমে এসেছে পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে, ৪,৭৮১ পয়েন্টে। ৯৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন লাখো বিনিয়োগকারী। বাজারে আস্থা হারাচ্ছেন সবাই, বাড়ছে মার্জিন ঋণের সেল প্রেশার, আর সরকারের সিদ্ধান্তগুলো আস্থার পরিবর্তে বাড়াচ্ছে হতাশা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের পুঁজিবাজার সংস্কার বৈঠক বিনিয়োগকারীদের আশানুরূপ ফল দেয়নি। বৈঠকে প্রস্তাবিত নির্দেশনাগুলো নতুনত্বহীন ও বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে মনে করছেন অংশীজনেরা। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও কমেছে, যার প্রতিফলন দেখা গেছে পুঁজিবাজারের সূচকে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সংস্কারের মাধ্যমে শেয়ারবাজারের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে, এটি যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়। আজ রোববার (১১ মে) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি। শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক দরপতন ও বিনিয়োগকারীদের ক্রমাগত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে
পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের প্রভাব এবং দীর্ঘমেয়াদি আস্থাহীনতার মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার হঠাৎ বড় উত্থানে ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি একটি ‘কাউন্টার মুভ’ হতে পারে, তবে অনেকে মনে করছেন, পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন বৈঠক এই উত্থানের পেছনে মূল প্রভাবক।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ২১ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে চাকরিবিধি অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ ও ‘নাশকতামূলক’ কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে। একই সঙ্গে দুজন কর্মকর্তাকে শোকজ করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ২২ জন কর্মকর্তাকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাঁদের মধ্যে মামলার আসামি ১৪ জন কর্মকর্তাও রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার কমিশন সভায় হঠাৎ করেই তাঁদের বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বরখাস্ত হওয়া এক কর্মকর্তাসহ বিএসইসির একাধিক সূত্র
শেয়ারের অস্বাভাবিক লেনদেন ও দরবৃদ্ধির বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয়নি নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের। বিষয়টি জানতে চেয়ে ২৪ মার্চ কোম্পানির কাছে চিঠি দেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। পরের দিন কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জবাবে জানায়, তাদের কাছে অপ্রকাশিত এমন কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য (পিএসআই) নেই, যার কারণে শেয়ারদর বাড়তে পারে।
পুঁজিবাজারে একাধিক নজিরবিহীন অস্বাভাবিকতার মধ্যে নতুন করে আলোচনায় এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দ্বিগুণের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় শেয়ারের দৈনিক লেনদেন বেড়েছে ২০ গুণের বেশি।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চার বছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য বিষয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর নেতৃত্বে আগামী ১৫ মের মধ্যে কৌশলপত্র প্রণয়ন করা হবে। বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ভবনে বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।