নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
বিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ( বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে ২ লাখ ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। আজ বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার ৫০১, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৯৪ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২১৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
সর্বশেষ গত রোববার (১৯ অক্টোবর) দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৭ হাজার ৫০৩, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল পরদিন ২০ অক্টোবর থেকে।
চলতি বছর মোট ৬৭ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো সোনার দাম। দাম বাড়ানো হয়েছে ৪৮ বার আর কমেছে মাত্র ১৯ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। তখন ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববাজারে সোনার দামে পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন হয়। মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়া শুরু করায় এই দরপতন দেখা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের গতকাল দুপুরে স্পট গোল্ডের দাম প্রতি আউন্সে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ কমে এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন ৪ হাজার ১১৫ দশমিক ২৬ ডলারে দাঁড়ায়, যা ২০২০ সালের আগস্টের পর সবচেয়ে বড় দৈনিক পতন।
অথচ আগের দিন সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলারে উঠেছিল। এ বছর এখন পর্যন্ত সোনার দাম প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে, যা মূলত ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, সুদের হার কমার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ক্রমাগত সোনা কেনার কারণে সম্ভব হয়েছে।
বাংলাদেশের সোনার বাজারের সঙ্গে সরাসরি বিশ্ববাজারের সম্পৃক্ততা নেই। তবে বাজুসের দাম সমন্বয়ে বিশ্ববাজারের গতি অনুসরণের প্রবণতা দেখা যায়।
বিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে ২ লাখ ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। আজ বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার ৫০১, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৯৪ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২১৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
সর্বশেষ গত রোববার (১৯ অক্টোবর) দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৭ হাজার ৫০৩, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল পরদিন ২০ অক্টোবর থেকে।
চলতি বছর মোট ৬৭ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো সোনার দাম। দাম বাড়ানো হয়েছে ৪৮ বার আর কমেছে মাত্র ১৯ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। তখন ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববাজারে সোনার দামে পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন হয়। মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়া শুরু করায় এই দরপতন দেখা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের গতকাল দুপুরে স্পট গোল্ডের দাম প্রতি আউন্সে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ কমে এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন ৪ হাজার ১১৫ দশমিক ২৬ ডলারে দাঁড়ায়, যা ২০২০ সালের আগস্টের পর সবচেয়ে বড় দৈনিক পতন।
অথচ আগের দিন সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলারে উঠেছিল। এ বছর এখন পর্যন্ত সোনার দাম প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে, যা মূলত ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, সুদের হার কমার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ক্রমাগত সোনা কেনার কারণে সম্ভব হয়েছে।
বাংলাদেশের সোনার বাজারের সঙ্গে সরাসরি বিশ্ববাজারের সম্পৃক্ততা নেই। তবে বাজুসের দাম সমন্বয়ে বিশ্ববাজারের গতি অনুসরণের প্রবণতা দেখা যায়।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ( বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
গ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
আজ বুধবার বুথটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেন এবং বিকেএমইএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংকের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা; ডিএমডি, সিআইও ও সিআরও মো. মনিতুর রহমান; হেড অব অপারেশনস হেলাল আহমেদ এবং নারায়ণগঞ্জ ব্র্যাঞ্চের চিফ ম্যানেজার আব্দুর রহমান।
অন্যদিকে বিকেএমইএর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট ফজলে শামীম এহসান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অমল পোদ্দার, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফাইন্যান্স) মো. মোরশেদ সারোয়ার ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রাশেদ। এ ছাড়া আইএফআইসি ব্যাংক ও বিকেএমইএ প্রতিষ্ঠানের অন্য কর্মকর্তারা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বুথটির মাধ্যমে আইএফআইসি ব্যাংকের গ্রাহকেরা সহজে বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন। এর মধ্যে রয়েছে টাকা উত্তোলন, আইএফআইসি বা অন্য ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ও কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার, ব্যালন্স চেক ও মিনি স্টেটমেন্ট, কার্ড অ্যাকটিভ, পিন পরিবর্তনসহ অন্যান্য এটিএম-সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবা।
আইএফআইসি ব্যাংক জানিয়েছে, তারা এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে গ্রাহকদের সুবিধা দেওয়া ও দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
গ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
আজ বুধবার বুথটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেন এবং বিকেএমইএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংকের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা; ডিএমডি, সিআইও ও সিআরও মো. মনিতুর রহমান; হেড অব অপারেশনস হেলাল আহমেদ এবং নারায়ণগঞ্জ ব্র্যাঞ্চের চিফ ম্যানেজার আব্দুর রহমান।
অন্যদিকে বিকেএমইএর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট ফজলে শামীম এহসান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অমল পোদ্দার, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফাইন্যান্স) মো. মোরশেদ সারোয়ার ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রাশেদ। এ ছাড়া আইএফআইসি ব্যাংক ও বিকেএমইএ প্রতিষ্ঠানের অন্য কর্মকর্তারা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বুথটির মাধ্যমে আইএফআইসি ব্যাংকের গ্রাহকেরা সহজে বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন। এর মধ্যে রয়েছে টাকা উত্তোলন, আইএফআইসি বা অন্য ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ও কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার, ব্যালন্স চেক ও মিনি স্টেটমেন্ট, কার্ড অ্যাকটিভ, পিন পরিবর্তনসহ অন্যান্য এটিএম-সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবা।
আইএফআইসি ব্যাংক জানিয়েছে, তারা এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে গ্রাহকদের সুবিধা দেওয়া ও দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
চাল ও সার আমদানি
আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র ও জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল আমদানি করবে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৪৪৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৫০ হাজার টন আতপ চাল এবং ৫০ হাজার টন বাসমতী ছাড়া অন্য সেদ্ধ চাল।
এ ছাড়া রাশিয়া, মরক্কো ও সৌদি আরব থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার টন সার কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইউরিয়া, ডিএপি ও এমওপি সার ক্রয়ে ব্যয় ধরা হয়েছে মোট ৬৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
মাধ্যমিকে সাড়ে ১২ কোটি বই
২০২৬ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক (বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন), দাখিল ও কারিগরির ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির ১২ কোটি ৫৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৭১টি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৪৪৪ কোটি ৮০ লাখ ৮৭ হাজার ৬৬১ টাকা।
বাফার গুদাম নির্মাণ
বরগুনায় ৫১ কোটি ৭৩ লাখ টাকায় ১০ হাজার টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বাফার গুদাম নির্মাণকাজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যৌথভাবে এমবিএল ও আরএফএল কোম্পানিকে।
দরপত্র ছাড়া জ্বালানি তেল ও ই-পাসপোর্ট ক্রয়
অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির আরেক বৈঠকে ২০২৬ সালে ২৮ লাখ ৫ হাজার টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরাসরি ক্রয় (দরপত্র ছাড়া) পদ্ধতিতে আমদানি করার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জিটুজি ভিত্তিতে আট দেশের ১০ প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন ধরনের তেল আমদানি হবে।
একই বৈঠকে এক কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল ও ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সরাসরি জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ কোম্পানি থেকে ক্রয় করারও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৯২ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
মিরসরাইয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণে ২০৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) বাস্তবায়িত ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়ন প্রকল্পের মিরসরাই-২-এ ও ২বি অর্থনৈতিক অঞ্চল, প্যাকেজ-৩-এর আওতায় প্রবেশপথ নির্মাণে এই অর্থ ব্যয় হবে। উন্মুক্ত দরপত্রে অংশ নেওয়া সাতটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কারিগরি ও আর্থিকভাবে সর্বনিম্ন দরদাতা মনিকো লিমিটেডকে কাজটি দেওয়ার সুপারিশ করে টেন্ডার ইভালুয়েশন কমিটি (টিইসি)। পরে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি অনুমোদন দেয়।
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ
খুলনা বিভাগে পাঁচটি নতুন জিআইএস টাইপ উপকেন্দ্র নির্মাণে ১৪০ কোটি ৭৭ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন পেয়েছে।
নতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
চাল ও সার আমদানি
আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র ও জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল আমদানি করবে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৪৪৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৫০ হাজার টন আতপ চাল এবং ৫০ হাজার টন বাসমতী ছাড়া অন্য সেদ্ধ চাল।
এ ছাড়া রাশিয়া, মরক্কো ও সৌদি আরব থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার টন সার কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইউরিয়া, ডিএপি ও এমওপি সার ক্রয়ে ব্যয় ধরা হয়েছে মোট ৬৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
মাধ্যমিকে সাড়ে ১২ কোটি বই
২০২৬ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক (বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন), দাখিল ও কারিগরির ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির ১২ কোটি ৫৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৭১টি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৪৪৪ কোটি ৮০ লাখ ৮৭ হাজার ৬৬১ টাকা।
বাফার গুদাম নির্মাণ
বরগুনায় ৫১ কোটি ৭৩ লাখ টাকায় ১০ হাজার টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বাফার গুদাম নির্মাণকাজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যৌথভাবে এমবিএল ও আরএফএল কোম্পানিকে।
দরপত্র ছাড়া জ্বালানি তেল ও ই-পাসপোর্ট ক্রয়
অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির আরেক বৈঠকে ২০২৬ সালে ২৮ লাখ ৫ হাজার টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরাসরি ক্রয় (দরপত্র ছাড়া) পদ্ধতিতে আমদানি করার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জিটুজি ভিত্তিতে আট দেশের ১০ প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন ধরনের তেল আমদানি হবে।
একই বৈঠকে এক কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল ও ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সরাসরি জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ কোম্পানি থেকে ক্রয় করারও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৯২ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
মিরসরাইয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণে ২০৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) বাস্তবায়িত ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়ন প্রকল্পের মিরসরাই-২-এ ও ২বি অর্থনৈতিক অঞ্চল, প্যাকেজ-৩-এর আওতায় প্রবেশপথ নির্মাণে এই অর্থ ব্যয় হবে। উন্মুক্ত দরপত্রে অংশ নেওয়া সাতটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কারিগরি ও আর্থিকভাবে সর্বনিম্ন দরদাতা মনিকো লিমিটেডকে কাজটি দেওয়ার সুপারিশ করে টেন্ডার ইভালুয়েশন কমিটি (টিইসি)। পরে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি অনুমোদন দেয়।
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ
খুলনা বিভাগে পাঁচটি নতুন জিআইএস টাইপ উপকেন্দ্র নির্মাণে ১৪০ কোটি ৭৭ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন পেয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ( বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
ওয়াশিংটনে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় অংশ নিতে সেখানে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি গতকাল বুধবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আইএমএফ চায় নির্বাচনের পর গঠিত নতুন সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। বাংলাদেশ এ বিষয়ে এখনো সম্মতি বা আপত্তি কোনোটি জানায়নি। আমাদের তেমন আর্থিক চাপ নেই, তাই এটি কোনো সমস্যা নয়।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘অর্থ ছাড়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যালোচনা (রিভিউ) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। আমরা চাই নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সে কারণেই আলোচনা চলছে। নির্বাচন সামনে থাকায় এখন পূর্ণাঙ্গ রিভিউ করা যৌক্তিক নয়। কারণ, রিভিউয়ের সঙ্গে আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশনও সম্পৃক্ত থাকে। সংস্থাটি চায় নতুন সরকার গঠনের পর তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে চূড়ান্ত রিভিউ সম্পন্ন করতে।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশন অক্টোবরেই আসবে। তারা আংশিকভাবে ঋণ প্যাকেজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করবে, তবে চূড়ান্ত রিভিউ হবে না। ফেব্রুয়ারিতে বোর্ডের সভায় সেটি উপস্থাপন করা হবে, তখন জাতীয় নির্বাচনও শেষ হয়ে যাবে।
আইএমএফের ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতির মধ্যে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৬০ কোটি ডলার পেয়েছে। ডিসেম্বর মাসে পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের কথা রয়েছে, আর ষষ্ঠ কিস্তি নির্ধারিত আছে আগামী বছরের জুনে। সাধারণত প্রতিটি কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফ দুই সপ্তাহব্যাপী মূল্যায়ন মিশন পাঠায়, যাতে সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি যাচাই করা হয়। সে অনুযায়ী, পঞ্চম কিস্তির মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু করতে ২৯ অক্টোবর ঢাকায় আসছে আইএমএফ মিশন।
বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
ওয়াশিংটনে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় অংশ নিতে সেখানে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি গতকাল বুধবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আইএমএফ চায় নির্বাচনের পর গঠিত নতুন সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। বাংলাদেশ এ বিষয়ে এখনো সম্মতি বা আপত্তি কোনোটি জানায়নি। আমাদের তেমন আর্থিক চাপ নেই, তাই এটি কোনো সমস্যা নয়।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘অর্থ ছাড়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যালোচনা (রিভিউ) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। আমরা চাই নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সে কারণেই আলোচনা চলছে। নির্বাচন সামনে থাকায় এখন পূর্ণাঙ্গ রিভিউ করা যৌক্তিক নয়। কারণ, রিভিউয়ের সঙ্গে আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশনও সম্পৃক্ত থাকে। সংস্থাটি চায় নতুন সরকার গঠনের পর তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে চূড়ান্ত রিভিউ সম্পন্ন করতে।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশন অক্টোবরেই আসবে। তারা আংশিকভাবে ঋণ প্যাকেজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করবে, তবে চূড়ান্ত রিভিউ হবে না। ফেব্রুয়ারিতে বোর্ডের সভায় সেটি উপস্থাপন করা হবে, তখন জাতীয় নির্বাচনও শেষ হয়ে যাবে।
আইএমএফের ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতির মধ্যে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৬০ কোটি ডলার পেয়েছে। ডিসেম্বর মাসে পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের কথা রয়েছে, আর ষষ্ঠ কিস্তি নির্ধারিত আছে আগামী বছরের জুনে। সাধারণত প্রতিটি কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফ দুই সপ্তাহব্যাপী মূল্যায়ন মিশন পাঠায়, যাতে সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি যাচাই করা হয়। সে অনুযায়ী, পঞ্চম কিস্তির মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু করতে ২৯ অক্টোবর ঢাকায় আসছে আইএমএফ মিশন।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাজারে সোনার বড় দরপতনের পরদিন দেশের বাজারেও বেশ বড় অঙ্কে সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা আট দফা বাড়ানোর পর সোনার দাম ভরিতে একলাফে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রাহকদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ ও দ্রুততর করতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ( বিকেএমইএ) প্রাঙ্গণে এটিএম বুথ স্থাপন করেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে আতপ ও সেদ্ধ চাল, সার, পাঠ্যবই, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ই-পাসপোর্টের মালামাল কেনার পাশাপাশি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রবেশপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকার বেশি। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ
২ ঘণ্টা আগে