মেহেদী হাসান, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
আমন ধান কাটা ও মাড়াই শেষের দিকে। ইতিমধ্যে বাজারে এসেছে নতুন চাল। তবে দামে স্বস্তি আসেনি। সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের চাল কেজিতে ৫-৬ টাকা বেড়েছে। একই অবস্থা পুরোনো চালেরও। ভরা মৌসুমে এমন পরিস্থিতির জন্য সিন্ডিকেটকে দুষছেন সাধারণ ক্রেতারা। তাঁদের দাবি, সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রশাসনের নজরদারির অভাবে সুযোগ নিচ্ছেন আড়তদার ও মিলমালিকেরা। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, বড় বড় আড়তদার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। এতে খুচরা বাজারে সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। ভবিষ্যতে দাম আরও বাড়বে।
শস্যভান্ডারখ্যাত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরের পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে জানা গেছে, বাজারে ১০০ কেজির স্বর্ণা-৫ জাতের চালের বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪ হাজার ৮০০ টাকা। গুটি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৯০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৬০০ টাকা। বাবু কাটারি বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৮০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ২০০ টাকা। এ ছাড়া এশিয়ান কাটারি (মিনিকেট) পুরোনো চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৬০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার টাকা। ২৮ জাতের (পুরোনো) চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৫ হাজার ৪০০ টাকা। ২৯ জাতের (পুরোনো) চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৮০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার টাকা।
ফুলবাড়ী পৌর শহরে চাল কিনতে আসা শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘সারা বছরই চাল কিনে খেতে হয়। নতুন ধান ওঠায় মনে করেছিলাম দাম হয়তো কিছুটা কমবে। বাজারে এসে শুনি কেজিতে ৫-৬ টাকা বেড়েছে। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে আমরা সাধারণ মানুষ কী করে চলব?’
পৌর শহরের চাল ব্যবসায়ী যুগল কুমার সাহা, শাহিনুর কবির ও খাদেমুল ইসলাম বলেন, বাজারে ধানের দাম বেশি থাকার কারণে চালের দাম বেশি। বর্তমানে চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। চালের দাম প্রকারভেদে প্রতি বস্তায় ৫০০-৬০০ টাকা বেড়েছে। সামনে হয়তো আরও বাড়তে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে ১৮ হাজার ১৯০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ৮ হাজার ৮৭৬ হেক্টর জমিতে সুগন্ধি ব্রি-৩৪ জাতের (জিরা কাটারিভোগ) ধান চাষ হয়েছে। তা থেকে উৎপাদনের লক্ষ্য ধারা হয়েছে ৩৯ হাজার ৯০০ টন। এতে শুধু জিরা কাটারিভোগ বা ব্রি-৩৪ জাতের চিকন ধান চাষ হয়েছে শতকরা ৪৯ ভাগ। বাকি ৫১ ভাগ জমিতে চাষ করা হয়েছে মোটা এবং মাঝারি স্বর্ণা-৫, গুটি স্বর্ণা, ব্রি-৭৫, ৮৭, ৯০, ৯৩, ৯৪ ও ৯৫ জাতের ধান, যা থেকে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৯০ হাজার ৬০ টন।
মিলমালিক আফতার আলী বলেন, ‘এ বছর কৃষকেরা বেশি লাভের আশায় উপজেলার ৮০ শতাংশ জমিতে জিরা কাটারি জাতের সুগন্ধি চিকন ধান আবাদ করেছেন। বাকি ২০ শতাংশ জমিতে মোটা ধান আবাদ করেছেন। সে কারণে মোটা ধানের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রতি আমন মৌসুমে ১০-১২ হাজার টন ধান কিনি। কিন্তু এবার মাত্র ৩ হাজার টন ধান কিনতে পেরেছি। ধানের দাম বেশি হওয়ার কারণে চালের বাজার চড়া।’
একই চিত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। সেখানে তিন মৌসুমে ইরি, বোরো ও আমন ধান চাষ হয়। বর্তমানে বাজারে উঠছে নতুন আমন ধান। এরপরও হঠাৎ বৃদ্ধি পাচ্ছে সব ধরনের চালের দাম। সপ্তাহখানেক আগেও স্বর্ণা চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছিল ৫০ টাকায়, সে চাল এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা; ২৮ চাল বিক্রি হতো ৬৭ টাকায়, এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকার ওপরে। জিরা চাল ৭৭ টাকায় বিক্রি হলেও দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫ টাকা, কাটারি চালের দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকার ওপরে। এ ছাড়া বাসমতী চালও একইভাবে দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে।
নিয়ামত আলী নামের এক চাল ক্রেতা বলেন, ‘গত সপ্তাহে স্বর্ণা চাল কিনেছেন ৫০ টাকায়, সে চাল আজ (মঙ্গলবার) বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এখন চালের ভরা মৌসুম। দাম বাড়ানোর সুযোগ দেখছি না। নিশ্চয়ই দাম বাড়ানোর পেছনে বড় কোনো সিন্ডিকেট কাজ করছে। তাদের প্রতিরোধ করা দরকার।’
খুচরা বিক্রেতা মোবারক হোসেন বলেন, সয়াবিন তেলের মতো চালের দাম বাড়াতে সিন্ডিকেট করে সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন মিলমালিক ও আড়তদারেরা। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেই নিয়ন্ত্রণ হবে চালের বাজার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, সিন্ডিকেট করে বাজারে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে টাস্কফোর্সের মাধ্যমে দ্রুত অভিযান চালানো হবে। কোনো মিলমালিক বা আড়তদার যদি মজুত করে চালের দাম বাড়ান, ছাড় দেওয়া হবে না।
আমন ধান কাটা ও মাড়াই শেষের দিকে। ইতিমধ্যে বাজারে এসেছে নতুন চাল। তবে দামে স্বস্তি আসেনি। সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের চাল কেজিতে ৫-৬ টাকা বেড়েছে। একই অবস্থা পুরোনো চালেরও। ভরা মৌসুমে এমন পরিস্থিতির জন্য সিন্ডিকেটকে দুষছেন সাধারণ ক্রেতারা। তাঁদের দাবি, সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রশাসনের নজরদারির অভাবে সুযোগ নিচ্ছেন আড়তদার ও মিলমালিকেরা। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, বড় বড় আড়তদার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। এতে খুচরা বাজারে সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। ভবিষ্যতে দাম আরও বাড়বে।
শস্যভান্ডারখ্যাত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরের পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে জানা গেছে, বাজারে ১০০ কেজির স্বর্ণা-৫ জাতের চালের বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪ হাজার ৮০০ টাকা। গুটি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৯০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৬০০ টাকা। বাবু কাটারি বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৮০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ২০০ টাকা। এ ছাড়া এশিয়ান কাটারি (মিনিকেট) পুরোনো চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৬০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার টাকা। ২৮ জাতের (পুরোনো) চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৫ হাজার ৪০০ টাকা। ২৯ জাতের (পুরোনো) চাল বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৮০০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার টাকা।
ফুলবাড়ী পৌর শহরে চাল কিনতে আসা শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘সারা বছরই চাল কিনে খেতে হয়। নতুন ধান ওঠায় মনে করেছিলাম দাম হয়তো কিছুটা কমবে। বাজারে এসে শুনি কেজিতে ৫-৬ টাকা বেড়েছে। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে আমরা সাধারণ মানুষ কী করে চলব?’
পৌর শহরের চাল ব্যবসায়ী যুগল কুমার সাহা, শাহিনুর কবির ও খাদেমুল ইসলাম বলেন, বাজারে ধানের দাম বেশি থাকার কারণে চালের দাম বেশি। বর্তমানে চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। চালের দাম প্রকারভেদে প্রতি বস্তায় ৫০০-৬০০ টাকা বেড়েছে। সামনে হয়তো আরও বাড়তে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে ১৮ হাজার ১৯০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ৮ হাজার ৮৭৬ হেক্টর জমিতে সুগন্ধি ব্রি-৩৪ জাতের (জিরা কাটারিভোগ) ধান চাষ হয়েছে। তা থেকে উৎপাদনের লক্ষ্য ধারা হয়েছে ৩৯ হাজার ৯০০ টন। এতে শুধু জিরা কাটারিভোগ বা ব্রি-৩৪ জাতের চিকন ধান চাষ হয়েছে শতকরা ৪৯ ভাগ। বাকি ৫১ ভাগ জমিতে চাষ করা হয়েছে মোটা এবং মাঝারি স্বর্ণা-৫, গুটি স্বর্ণা, ব্রি-৭৫, ৮৭, ৯০, ৯৩, ৯৪ ও ৯৫ জাতের ধান, যা থেকে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৯০ হাজার ৬০ টন।
মিলমালিক আফতার আলী বলেন, ‘এ বছর কৃষকেরা বেশি লাভের আশায় উপজেলার ৮০ শতাংশ জমিতে জিরা কাটারি জাতের সুগন্ধি চিকন ধান আবাদ করেছেন। বাকি ২০ শতাংশ জমিতে মোটা ধান আবাদ করেছেন। সে কারণে মোটা ধানের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রতি আমন মৌসুমে ১০-১২ হাজার টন ধান কিনি। কিন্তু এবার মাত্র ৩ হাজার টন ধান কিনতে পেরেছি। ধানের দাম বেশি হওয়ার কারণে চালের বাজার চড়া।’
একই চিত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। সেখানে তিন মৌসুমে ইরি, বোরো ও আমন ধান চাষ হয়। বর্তমানে বাজারে উঠছে নতুন আমন ধান। এরপরও হঠাৎ বৃদ্ধি পাচ্ছে সব ধরনের চালের দাম। সপ্তাহখানেক আগেও স্বর্ণা চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছিল ৫০ টাকায়, সে চাল এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা; ২৮ চাল বিক্রি হতো ৬৭ টাকায়, এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকার ওপরে। জিরা চাল ৭৭ টাকায় বিক্রি হলেও দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫ টাকা, কাটারি চালের দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকার ওপরে। এ ছাড়া বাসমতী চালও একইভাবে দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে।
নিয়ামত আলী নামের এক চাল ক্রেতা বলেন, ‘গত সপ্তাহে স্বর্ণা চাল কিনেছেন ৫০ টাকায়, সে চাল আজ (মঙ্গলবার) বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এখন চালের ভরা মৌসুম। দাম বাড়ানোর সুযোগ দেখছি না। নিশ্চয়ই দাম বাড়ানোর পেছনে বড় কোনো সিন্ডিকেট কাজ করছে। তাদের প্রতিরোধ করা দরকার।’
খুচরা বিক্রেতা মোবারক হোসেন বলেন, সয়াবিন তেলের মতো চালের দাম বাড়াতে সিন্ডিকেট করে সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন মিলমালিক ও আড়তদারেরা। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেই নিয়ন্ত্রণ হবে চালের বাজার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, সিন্ডিকেট করে বাজারে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে টাস্কফোর্সের মাধ্যমে দ্রুত অভিযান চালানো হবে। কোনো মিলমালিক বা আড়তদার যদি মজুত করে চালের দাম বাড়ান, ছাড় দেওয়া হবে না।
জীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
৫ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগে