পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
পাথরের দাম পুনর্নির্ধারণ না করায় গত ১২ দিন ভারতীয় তোর্শা ও স্টোন বোল্ডার পাথর এবং ভুটানের একই প্রকার পাথর ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বন্ধ রয়েছে। গত এক মাসেও দুই দেশের রপ্তানিকারক ও সংশ্লিষ্ট সরকার কোনো ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। এর আগে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মূল্য পুনর্নির্ধারণ না হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রাখা হবে।
পাথরের মূল্য পুনর্নির্ধারণের জন্য ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর এবং ২০২৪ সালের ৪ ও ১৬ জানুয়ারি ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের কাছে চিঠি দেয় বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন। কোনো সদুত্তর না পাওয়ায় ২১ জানুয়ারি পুনরায় চিঠি দিয়ে জানানো হয়, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি স্থগিত রাখা হবে। এর পর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারকেরা বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে পণ্য নেওয়া ও অন্যান্য পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেন।
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোকে সমস্যার সমাধানে একাধিকবার চিঠি দেওয়া ও মৌখিকভাবে আলোচনা করার আহ্বান জানানো হলেও তারা কোনো সাড়া দিচ্ছে না। বরং ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের কিছু ব্যবসায়ী বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়িক পরিবেশ অস্থিতিশীল করতে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। তাঁরা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে দোষারোপ করছেন, যা উভয় দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে দুই দেশই কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বুড়িমারী স্থলবন্দরের গাড়ি রাখার শেডগুলো প্রায় ফাঁকা, আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ট্রাকের সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। যেখানে প্রতিদিন গড়ে তিন শতাধিক পণ্যবাহী গাড়ি প্রবেশ করত এবং শতাধিক গাড়ি ভারতে পণ্য নিয়ে যেত, সেখানে বর্তমানে সেই সংখ্যা অনেক কম। এতে উভয় দেশের শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।
বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ এস এম নিয়াজ নাহিদ বলেন, পাথরের দাম অবশ্যই পুনর্নির্ধারণ করা দরকার। ব্যবসায়ীরা পাথর আমদানি করে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘আমরা ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে একাধিকবার চিঠি দিয়েছি এবং এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, শিগগিরই সমাধান হবে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাহাত হোসেন বলেন, বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশন সচল রয়েছে। তবে আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় ব্যাহত হচ্ছে।
পাথরের দাম পুনর্নির্ধারণ না করায় গত ১২ দিন ভারতীয় তোর্শা ও স্টোন বোল্ডার পাথর এবং ভুটানের একই প্রকার পাথর ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বন্ধ রয়েছে। গত এক মাসেও দুই দেশের রপ্তানিকারক ও সংশ্লিষ্ট সরকার কোনো ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। এর আগে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মূল্য পুনর্নির্ধারণ না হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রাখা হবে।
পাথরের মূল্য পুনর্নির্ধারণের জন্য ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর এবং ২০২৪ সালের ৪ ও ১৬ জানুয়ারি ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের কাছে চিঠি দেয় বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন। কোনো সদুত্তর না পাওয়ায় ২১ জানুয়ারি পুনরায় চিঠি দিয়ে জানানো হয়, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি স্থগিত রাখা হবে। এর পর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারকেরা বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে পণ্য নেওয়া ও অন্যান্য পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেন।
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোকে সমস্যার সমাধানে একাধিকবার চিঠি দেওয়া ও মৌখিকভাবে আলোচনা করার আহ্বান জানানো হলেও তারা কোনো সাড়া দিচ্ছে না। বরং ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের কিছু ব্যবসায়ী বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়িক পরিবেশ অস্থিতিশীল করতে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। তাঁরা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে দোষারোপ করছেন, যা উভয় দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে দুই দেশই কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বুড়িমারী স্থলবন্দরের গাড়ি রাখার শেডগুলো প্রায় ফাঁকা, আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ট্রাকের সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। যেখানে প্রতিদিন গড়ে তিন শতাধিক পণ্যবাহী গাড়ি প্রবেশ করত এবং শতাধিক গাড়ি ভারতে পণ্য নিয়ে যেত, সেখানে বর্তমানে সেই সংখ্যা অনেক কম। এতে উভয় দেশের শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।
বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ এস এম নিয়াজ নাহিদ বলেন, পাথরের দাম অবশ্যই পুনর্নির্ধারণ করা দরকার। ব্যবসায়ীরা পাথর আমদানি করে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘আমরা ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে একাধিকবার চিঠি দিয়েছি এবং এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, শিগগিরই সমাধান হবে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাহাত হোসেন বলেন, বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশন সচল রয়েছে। তবে আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় ব্যাহত হচ্ছে।
জীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগে