নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কয়েক দফায় চেষ্টা করেও স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ও বিতর্কহীন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিতে ব্যর্থ হয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। তৃতীয় দফায় নিয়োগ দেওয়া এক পরিচালকের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি হলেন আইপিডিসি ফিন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও এবং ক্লিংক অ্যাডভাইসরির প্রতিষ্ঠাতা মোমিনুল ইসলাম।
তবে মোমিনুল ইসলাম সরাসরি ঋণখেলাপি নন। একটি ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের গ্যারান্টার হিসেবে খেলাপির তালিকায় তাঁর নাম উঠেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই রেগুলেশন, ২০১৩–এর ৪ ধারার ‘ডি’ উপধারায় বলা আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি রিপোর্ট অনুযায়ী কোনো ঋণখেলাপি ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না।
এ বিষয়ে ডিএসইর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, কোনো ঋণখেলাপি ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। তবে সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া আইপিডিসি ফিন্যান্সের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তা মোমিনুল ইসলামের সিআইবি প্রতিবেদন ঠিক নেই। উনি একটি প্রতিষ্ঠানের গ্যারান্টার হিসেবে ঋণখেলাপি।
এ বিষয়ে মোমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইক্যুইটি অন্ট্রাপ্রেনারশিপ ফান্ডের (ইইএফ) রিপ্রেজেন্টেশন হিসেবে আমি কনফিডেন্স সল্টের বোর্ডে বসতাম। যেহেতু আইপিডিসি থেকে আবেদন করেছিল, সেটা ২০০২ বা ২০০৩ সালের দিকে যখন আইপিডিসিতে ছিলাম। পরে আর কোম্পানির সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইইএফের গাইডলাইনেই আছে, ২০১০–এর ৩২ গাইডলাইনে বলা হয়েছে, ইইএফের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে যাঁরা বোর্ড মিটিংয়ে অ্যাটেন্ড করবেন, তাঁদের সিআইবিতে দেখানো যাবে না। তাঁরা কোনো গ্যারান্টারও হবে না। তাঁদের ঋণখেলাপি হিসেব কোথাও দেখানোও যাবে না।’
মৌখিকভাবে বিএসইসিকে বিষয়টি জানানো হয়েছে এবং সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডেপুটি গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে এই অসংগতি ঠিক করে নেওয়ার কথা জানান মোমিনুল ইসলাম।
এ বিষয়ে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র ফারহানা ফারুকী বলেন, ‘মোমিনুল ইসলামের ঋণখেলাপির তথ্য আমাদের কাছে নেই।’
১ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে সাতজন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বিএসইসি। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে দুজন সরে যান। তাঁদের জায়গায় ১৮ সেপ্টেম্বর দুজনকে নিয়োগ দেওয়া দেয়। এরপর তাঁরাও দায়িত্ব গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করলে এক দিন পরেই ১৯ সেপ্টেম্বর ফের দুজনকে নিয়োগ দেয় বিএসইসি।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কয়েক দফায় চেষ্টা করেও স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ও বিতর্কহীন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিতে ব্যর্থ হয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। তৃতীয় দফায় নিয়োগ দেওয়া এক পরিচালকের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি হলেন আইপিডিসি ফিন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও এবং ক্লিংক অ্যাডভাইসরির প্রতিষ্ঠাতা মোমিনুল ইসলাম।
তবে মোমিনুল ইসলাম সরাসরি ঋণখেলাপি নন। একটি ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের গ্যারান্টার হিসেবে খেলাপির তালিকায় তাঁর নাম উঠেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই রেগুলেশন, ২০১৩–এর ৪ ধারার ‘ডি’ উপধারায় বলা আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি রিপোর্ট অনুযায়ী কোনো ঋণখেলাপি ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না।
এ বিষয়ে ডিএসইর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, কোনো ঋণখেলাপি ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। তবে সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া আইপিডিসি ফিন্যান্সের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তা মোমিনুল ইসলামের সিআইবি প্রতিবেদন ঠিক নেই। উনি একটি প্রতিষ্ঠানের গ্যারান্টার হিসেবে ঋণখেলাপি।
এ বিষয়ে মোমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইক্যুইটি অন্ট্রাপ্রেনারশিপ ফান্ডের (ইইএফ) রিপ্রেজেন্টেশন হিসেবে আমি কনফিডেন্স সল্টের বোর্ডে বসতাম। যেহেতু আইপিডিসি থেকে আবেদন করেছিল, সেটা ২০০২ বা ২০০৩ সালের দিকে যখন আইপিডিসিতে ছিলাম। পরে আর কোম্পানির সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইইএফের গাইডলাইনেই আছে, ২০১০–এর ৩২ গাইডলাইনে বলা হয়েছে, ইইএফের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে যাঁরা বোর্ড মিটিংয়ে অ্যাটেন্ড করবেন, তাঁদের সিআইবিতে দেখানো যাবে না। তাঁরা কোনো গ্যারান্টারও হবে না। তাঁদের ঋণখেলাপি হিসেব কোথাও দেখানোও যাবে না।’
মৌখিকভাবে বিএসইসিকে বিষয়টি জানানো হয়েছে এবং সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডেপুটি গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে এই অসংগতি ঠিক করে নেওয়ার কথা জানান মোমিনুল ইসলাম।
এ বিষয়ে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র ফারহানা ফারুকী বলেন, ‘মোমিনুল ইসলামের ঋণখেলাপির তথ্য আমাদের কাছে নেই।’
১ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে সাতজন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বিএসইসি। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে দুজন সরে যান। তাঁদের জায়গায় ১৮ সেপ্টেম্বর দুজনকে নিয়োগ দেওয়া দেয়। এরপর তাঁরাও দায়িত্ব গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করলে এক দিন পরেই ১৯ সেপ্টেম্বর ফের দুজনকে নিয়োগ দেয় বিএসইসি।
জীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
৩৯ মিনিট আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগে