নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঘূর্ণিঝড় মোখায় ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী বিভিন্ন উপজেলায় ৮৯ হাজার ৬৫ জনকে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রের নিরাপদ আশ্রয়ে সরানো হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজারের বেশি গবাদিপশুও আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এনডিসি তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এনডিসি তৌহিদুল ইসলাম বলেন, সাইক্লোন মোখা মোকাবিলায় চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী উপজেলাসমূহে সর্বাত্মক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাঁশখালী উপজেলায় ১১০টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৫ হাজার ১৪৩ জন, সন্দ্বীপ উপজেলায় ১৬২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৮৮৫ জন, আনোয়ারা উপজেলায় ৩৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫ হাজার ২৮০ জন, সীতাকুণ্ড উপজেলায় ৬২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ হাজার ২৮৯ জন, কর্ণফুলী উপজেলায় ১৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২০০ জন এবং মিরসরাইয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ৬০ জন আশ্রয় নিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে জানান এই কর্মকর্তা। আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিতদের মধ্যে খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ১১ মে থেকে সমুদ্রে মাছ-ধরার ট্রলার ও নৌকা চলাচল বন্ধ আছে। অন্য ধরনের নৌযান ও স্পিডবোট চলাচলও বন্ধ আছে। কোস্ট গার্ড এ কাজ মনিটরিং করছে।
আরও পড়ুন:
ঘূর্ণিঝড় মোখায় ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী বিভিন্ন উপজেলায় ৮৯ হাজার ৬৫ জনকে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রের নিরাপদ আশ্রয়ে সরানো হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজারের বেশি গবাদিপশুও আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এনডিসি তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এনডিসি তৌহিদুল ইসলাম বলেন, সাইক্লোন মোখা মোকাবিলায় চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী উপজেলাসমূহে সর্বাত্মক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাঁশখালী উপজেলায় ১১০টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৫ হাজার ১৪৩ জন, সন্দ্বীপ উপজেলায় ১৬২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৮৮৫ জন, আনোয়ারা উপজেলায় ৩৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫ হাজার ২৮০ জন, সীতাকুণ্ড উপজেলায় ৬২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ হাজার ২৮৯ জন, কর্ণফুলী উপজেলায় ১৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২০০ জন এবং মিরসরাইয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ৬০ জন আশ্রয় নিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে জানান এই কর্মকর্তা। আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিতদের মধ্যে খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ১১ মে থেকে সমুদ্রে মাছ-ধরার ট্রলার ও নৌকা চলাচল বন্ধ আছে। অন্য ধরনের নৌযান ও স্পিডবোট চলাচলও বন্ধ আছে। কোস্ট গার্ড এ কাজ মনিটরিং করছে।
আরও পড়ুন:
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২৭ মিনিট আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৩৩ মিনিট আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে