কক্সবাজারের মহেশখালীতে গ্যাসের দুটি ভাসমান টার্মিনাল (এফএসআরইউ) রয়েছে। এখান থেকে চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় গ্যাস সরবরাহ করা হয়। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানার আগের দিন জাহাজে থাকা ভাসমান এই টার্মিনাল দুটি গভীর সমুদ্রে নিরাপদ জায়গায় সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে একটি নিরাপদ জায়গায় সরানো গেলেও, সিস্টেম জটিলত
ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ও কক্সবাজারের পর মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে গত ১৪ মে। সে হিসাবে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির হিসাব প্রকাশে বেশ দেরি করল সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যাহত হওয়া এবং তথ্যের ওপর সামরিক সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণেই এই বিলম্ব বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ফেরানোর জন্য উদ্বুদ্ধ করতে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দলের কক্সবাজারে ক্যাম্পগুলোয় ফিরতি সফরে আসার কথা ছিল চলতি মে মাসেই। ঘূর্ণিঝড় মোখার সতর্ক সংকেত পাওয়ার পর প্রথমে বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড়ের
দেশটিতে মোখার আঘাতে প্রাণহানির সংখ্যা ৬০ জনে পৌঁছেছে। বিধ্বস্ত অসংখ্য ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে এবং ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে মাছ ধরার নৌকা। প্লাবিত হয়েছে বহু এলাকা।