নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতাদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দুই কংগ্রেসম্যান। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের গুলশানের বাসায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত অনির্ধারিত এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়শা খান, নাহিম রাজ্জাক ও তামান্না নুসরাত বুবলী। বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদলে ছিলেন তিন সংসদ সদস্য শেরিফা কাদের, রানা মোহাম্মদ সোহেল ও নাজমা আকতার। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার কংগ্রেসম্যান (রিপাবলিকান) রিচার্ড ম্যাকরমিক ও হাওয়াইয়ের কংগ্রেসম্যান (ডেমোক্র্যাট) এড কেইস বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিএনপির পক্ষ থেকে এ্যানি বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না বলে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে দলটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলেও জানান। এ ছাড়া দেশে এক ব্যক্তির শাসন চলছে বলেও অভিযোগ করেন এ্যানি। এ সময় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রাখা সম্ভব নয়।
বৈঠকে কংগ্রেসম্যান এড কেইস আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘শুধু আপনাদের দেশে নয়, সারা বিশ্বের কাছে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হবে।’ জবাবে আওয়ামী লীগ নেতারা নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে তাঁদের আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান। একই সঙ্গে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতির কথা জানান।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্ব কী কারণে—সেই বিষয়টি উল্লেখ করা হয় বলে জানা গেছে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কমে যাচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে সেটা চায় আমেরিকা।
আইনের মাধ্যমে সরকার নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করেছে বলে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে জানান আওয়ামী লীগের এক সদস্য। আওয়ামী লীগের ওই প্রতিনিধি বলেন, সামনের অধিবেশনে আরেকটা আইন আসবে। সেখানে নির্বাচনকালে বিশৃঙ্খলা করা, সাংবাদিকদের বাধা দিলে শাস্তির বিধান রাখা হবে।
জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রানা মোহাম্মদ সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওনারা বলেছেন বাংলাদেশে এমন ধরনের নির্বাচন হওয়া উচিত, যেন বহির্বিশ্ব বলতে পারে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে।’
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতাদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দুই কংগ্রেসম্যান। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের গুলশানের বাসায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত অনির্ধারিত এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়শা খান, নাহিম রাজ্জাক ও তামান্না নুসরাত বুবলী। বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদলে ছিলেন তিন সংসদ সদস্য শেরিফা কাদের, রানা মোহাম্মদ সোহেল ও নাজমা আকতার। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার কংগ্রেসম্যান (রিপাবলিকান) রিচার্ড ম্যাকরমিক ও হাওয়াইয়ের কংগ্রেসম্যান (ডেমোক্র্যাট) এড কেইস বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিএনপির পক্ষ থেকে এ্যানি বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না বলে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে দলটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলেও জানান। এ ছাড়া দেশে এক ব্যক্তির শাসন চলছে বলেও অভিযোগ করেন এ্যানি। এ সময় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রাখা সম্ভব নয়।
বৈঠকে কংগ্রেসম্যান এড কেইস আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘শুধু আপনাদের দেশে নয়, সারা বিশ্বের কাছে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হবে।’ জবাবে আওয়ামী লীগ নেতারা নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে তাঁদের আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান। একই সঙ্গে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতির কথা জানান।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্ব কী কারণে—সেই বিষয়টি উল্লেখ করা হয় বলে জানা গেছে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কমে যাচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যেন গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে সেটা চায় আমেরিকা।
আইনের মাধ্যমে সরকার নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করেছে বলে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে জানান আওয়ামী লীগের এক সদস্য। আওয়ামী লীগের ওই প্রতিনিধি বলেন, সামনের অধিবেশনে আরেকটা আইন আসবে। সেখানে নির্বাচনকালে বিশৃঙ্খলা করা, সাংবাদিকদের বাধা দিলে শাস্তির বিধান রাখা হবে।
জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রানা মোহাম্মদ সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওনারা বলেছেন বাংলাদেশে এমন ধরনের নির্বাচন হওয়া উচিত, যেন বহির্বিশ্ব বলতে পারে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত লিউ ইউইন। আজ রোববার সকাল ১১টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়।
২ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
২০ ঘণ্টা আগেজামায়াত ইসলামী মনে করে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়; যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয়। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর নিরপেক্ষতা
২০ ঘণ্টা আগেসরকার প্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১ দিন আগে