নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।

আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর)...
১১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ইমানুয়েলস পার্টি সেন্টারে (বাড়ি-৮, রোড-১৩৫, গুলশান-১, ঢাকা) একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুসহ জোটভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সভাপতিরা।
এর আগে গত রোববার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে এক মতবিনিময় সভায় এ জোট গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত এ জোটে জাপা-জেপি ছাড়া আরও ১৪টি রাজনৈতিক দল রয়েছে বলে জানা গেছে।
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোটের মুখপাত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারকে। এ ছাড়া আত্মপ্রকাশের আগে জোটের অন্তর্ভুক্ত সব দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সমন্বয়ে একটি লিয়াজোঁ কমিটি গঠন করা হয়।

আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ইমানুয়েলস পার্টি সেন্টারে (বাড়ি-৮, রোড-১৩৫, গুলশান-১, ঢাকা) একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুসহ জোটভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সভাপতিরা।
এর আগে গত রোববার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে এক মতবিনিময় সভায় এ জোট গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত এ জোটে জাপা-জেপি ছাড়া আরও ১৪টি রাজনৈতিক দল রয়েছে বলে জানা গেছে।
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোটের মুখপাত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারকে। এ ছাড়া আত্মপ্রকাশের আগে জোটের অন্তর্ভুক্ত সব দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সমন্বয়ে একটি লিয়াজোঁ কমিটি গঠন করা হয়।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন। স্বৈরাচার পতন দিবসকে সামনে রেখে এই পোস্ট করেন তারেক রহমান।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লেখেন, ‘অবিস্মরণীয় একটি দিন ৬ ডিসেম্বর। ১৯৯০ সালের এ দিনে রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে অবসান হয়েছিল স্বৈরশাসনের। এরশাদ ৮২’র ২৪ মার্চ পেশাগত বিশ্বস্ততা ও শপথ ভেঙে অস্ত্রের মুখে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করে গণতন্ত্র হত্যা করে জারি করেছিল অসাংবিধানিক শাসন। যে সাংবিধানিক রাজনীতি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা, যার সূচনা করেছিলেন স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। একনায়ক হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন।’

পোস্টে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে খালেদা জিয়ার অবদান উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে আপসহীন নেত্রী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। গড়ে তুলেন এক দুর্বার গণ-আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ‘৯০-এর ৬ ডিসেম্বর এই দিনে ছাত্র-জনতার মিলিত শক্তিতে স্বৈরাচারকে পরাজিত করে মুক্ত হয়েছিল গণতন্ত্র। সেই অর্জিত গণতন্ত্রের চেতনায় আবারও ছাত্র-জনতা ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এক হিংস্র ফ্যাসিবাদী শক্তিকে পরাস্ত করে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘ঐতিহাসিকভাবেই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ছিল গণতন্ত্রের ভয়ংকর শত্রু। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুঃশাসনের অবসানের পর আবারও গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ পুনরুজ্জীবন এবং রাষ্ট্র ও সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের নিরলস সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার দুঃশাসনে ‘‘গণতন্ত্রের মা” দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেল-জুলুমসহ নানামাত্রিক নিপীড়ন নামিয়ে আনা হয়েছিল। অবিরাম নির্যাতনের কশাঘাতে অসুস্থ দেশনেত্রীর জীবন এখন চরম সংকটে। আল্লাহর কাছে তাঁর আশু সুস্থতা কামনা করছি। এ ছাড়া দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল। সারা দেশকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমি ‘৮২ থেকে ‘৯০ পর্যন্ত রক্তস্নাত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আত্মদানকারী বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ স্মরণীয় দিনে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী গণতন্ত্রের হেফাজতকারী দেশবাসীকে।’
স্বৈরাচার পতন দিবসে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্রবিরোধী পরাজিত শক্তির যাতে আর পুনরুত্থান না ঘটে সে জন্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন। স্বৈরাচার পতন দিবসকে সামনে রেখে এই পোস্ট করেন তারেক রহমান।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লেখেন, ‘অবিস্মরণীয় একটি দিন ৬ ডিসেম্বর। ১৯৯০ সালের এ দিনে রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে অবসান হয়েছিল স্বৈরশাসনের। এরশাদ ৮২’র ২৪ মার্চ পেশাগত বিশ্বস্ততা ও শপথ ভেঙে অস্ত্রের মুখে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করে গণতন্ত্র হত্যা করে জারি করেছিল অসাংবিধানিক শাসন। যে সাংবিধানিক রাজনীতি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা, যার সূচনা করেছিলেন স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। একনায়ক হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন।’

পোস্টে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে খালেদা জিয়ার অবদান উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে আপসহীন নেত্রী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। গড়ে তুলেন এক দুর্বার গণ-আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ‘৯০-এর ৬ ডিসেম্বর এই দিনে ছাত্র-জনতার মিলিত শক্তিতে স্বৈরাচারকে পরাজিত করে মুক্ত হয়েছিল গণতন্ত্র। সেই অর্জিত গণতন্ত্রের চেতনায় আবারও ছাত্র-জনতা ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এক হিংস্র ফ্যাসিবাদী শক্তিকে পরাস্ত করে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘ঐতিহাসিকভাবেই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ছিল গণতন্ত্রের ভয়ংকর শত্রু। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুঃশাসনের অবসানের পর আবারও গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ পুনরুজ্জীবন এবং রাষ্ট্র ও সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের নিরলস সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার দুঃশাসনে ‘‘গণতন্ত্রের মা” দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেল-জুলুমসহ নানামাত্রিক নিপীড়ন নামিয়ে আনা হয়েছিল। অবিরাম নির্যাতনের কশাঘাতে অসুস্থ দেশনেত্রীর জীবন এখন চরম সংকটে। আল্লাহর কাছে তাঁর আশু সুস্থতা কামনা করছি। এ ছাড়া দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল। সারা দেশকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমি ‘৮২ থেকে ‘৯০ পর্যন্ত রক্তস্নাত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আত্মদানকারী বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ স্মরণীয় দিনে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী গণতন্ত্রের হেফাজতকারী দেশবাসীকে।’
স্বৈরাচার পতন দিবসে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্রবিরোধী পরাজিত শক্তির যাতে আর পুনরুত্থান না ঘটে সে জন্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর)...
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি, বরং ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে নিতে পারেননি।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণ-বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আকাঙ্ক্ষা যদি বাস্তবায়ন না হয়, তাহলে দেশ আরও ডিজাস্টারের (বিপর্যয়) দিকে যেতে পারে। আরও ক্ষতির দিকে যেতে পারে। কারণ, আমাদের দেশের ইতিহাস এটাই বলছে। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর ’৭০-এর নির্বাচন হয়েছিল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছিল। কিন্তু তখনকার রাষ্ট্রের দায়িত্বরতরা তা মেনে নেয়নি। দেশে যুদ্ধ হয়েছে। ’৯০-এর অভ্যুত্থানে যে কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) করা হয়েছে, সেটা নির্বাচিত সরকার রাখেনি।’
নাহিদ বলেন, দেশের উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যক্তিনির্ভরতা আছে। তাই সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সব নীতি পরিবর্তন হয়ে যায়। ফলে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীও একটি পক্ষের হয়ে কাজ শুরু করে।
এনসিপির রাজনীতি সম্পর্কে নাহিদ বলেন, ‘আমরা আমাদের ভিশন-মিশন কম্প্রোমাইজ (আপস) করে রাজনীতি করব না। গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা। বৈষম্যবিরোধী নামটার কারণে ওই আন্দোলন জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই নাম সচেতনভাবেই দেওয়া হয়েছিল।’
জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন না হলে দেশ বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে বলেও মনে করেন এনসিপির এই নেতা।

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি, বরং ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে নিতে পারেননি।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণ-বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আকাঙ্ক্ষা যদি বাস্তবায়ন না হয়, তাহলে দেশ আরও ডিজাস্টারের (বিপর্যয়) দিকে যেতে পারে। আরও ক্ষতির দিকে যেতে পারে। কারণ, আমাদের দেশের ইতিহাস এটাই বলছে। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর ’৭০-এর নির্বাচন হয়েছিল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছিল। কিন্তু তখনকার রাষ্ট্রের দায়িত্বরতরা তা মেনে নেয়নি। দেশে যুদ্ধ হয়েছে। ’৯০-এর অভ্যুত্থানে যে কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) করা হয়েছে, সেটা নির্বাচিত সরকার রাখেনি।’
নাহিদ বলেন, দেশের উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যক্তিনির্ভরতা আছে। তাই সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সব নীতি পরিবর্তন হয়ে যায়। ফলে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীও একটি পক্ষের হয়ে কাজ শুরু করে।
এনসিপির রাজনীতি সম্পর্কে নাহিদ বলেন, ‘আমরা আমাদের ভিশন-মিশন কম্প্রোমাইজ (আপস) করে রাজনীতি করব না। গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা। বৈষম্যবিরোধী নামটার কারণে ওই আন্দোলন জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই নাম সচেতনভাবেই দেওয়া হয়েছিল।’
জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন না হলে দেশ বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে বলেও মনে করেন এনসিপির এই নেতা।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর)...
১১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচন কমিশন যাতে সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনী যাত্রাটা শুরু করে। কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের জন্য আমাদের এই নির্বাচন প্রক্রিয়া যেন থেমে না যায়। তাদের (বিএনপি) নেত্রী অসুস্থ, সে বিষয়ে আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছি। কিন্তু নির্বাচন নির্বাচনের সময়েই হবে আশা করি।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচন কমিশন যাতে সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনী যাত্রাটা শুরু করে। কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের জন্য আমাদের এই নির্বাচন প্রক্রিয়া যেন থেমে না যায়। তাদের (বিএনপি) নেত্রী অসুস্থ, সে বিষয়ে আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছি। কিন্তু নির্বাচন নির্বাচনের সময়েই হবে আশা করি।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে। এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর)...
১১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১৫ ঘণ্টা আগে