শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন। কিন্তু তখন স্বৈরাচারীব্যবস্থা আমাদের দেশে বিরাজমান ছিল। বিদ্যমান, নিয়ম-পদ্ধতি, প্রতিষ্ঠান, আইনকানুন শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচারে পরিণত করেছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এসেছে। ১৩ বছর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এনে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়েছিল। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার যদিও বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরলে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে না, কিন
বিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
রাষ্ট্র সংস্কারে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা, ‘না’ ভোটের বিধান পুনঃ প্রবর্তনসহ একগুচ্ছ প্রস্তাবনা দিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। আজ বৃহস্পতিবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার।