নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক ব্যক্তিকে দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী চান না ৮৯ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া নির্বাচনকালে ১২০ দিনের জন্য দলনিরপেক্ষ সরকার গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন ৮৩ শতাংশ মানুষ। আর একাত্তরের ১০ এপ্রিল তাজউদ্দীন আহমদের দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি চান ৯০ শতাংশ মানুষ।
বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) প্রস্তাবিত ‘জাতীয় সনদ চূড়ান্তকরণে জনমত যাচাই’ জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে ওই জরিপের তথ্য উপস্থাপন করে সংস্থাটি। সংবাদ সম্মেলনে সুজনের সদস্য একরাম হোসেন জানান, গত মে থেকে জুলাই মাসে জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। এতে দেশের সব জেলার মানুষের মতামত নেওয়া হয়েছে। জরিপে অংশ নিয়েছেন ১ হাজার ৩৭৩ জন। এর মধ্যে নারী ৩৩৫, পুরুষ ১ হাজার ৩৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন পাঁচজন। নাগরিক সংলাপ হয়েছে ১৫টি। জরিপে অংশ নেওয়া সবাইকে ৪০টি প্রশ্ন করা হয়।
সুজনের জরিপে অংশ নেওয়া ৬৯ শতাংশ মানুষ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার পক্ষে মত দিয়েছেন। ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে নিম্নকক্ষে নারী আসন চায় ৬৩ শতাংশ, উচ্চকক্ষে নারীদের জন্য ৩০টি সংরক্ষিত আসনের পক্ষে মত দিয়েছে ৬৯ শতাংশ। আনুপাতিক পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের পক্ষে মত দিয়েছে ৭১ শতাংশ, জাতীয় সংসদে বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার নিয়োগ চায় ৮৬ শতাংশ ও বিরোধী দল থেকে উচ্চকক্ষের ডেপুটি স্পিকার নিয়োগ চায় ৮২ শতাংশ। একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলীয় প্রধান না হতে পারার বিধান চান ৮৭ শতাংশ মানুষ। ৮৭ শতাংশ মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের পক্ষে, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে চায় ৮৮ শতাংশ, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সংশোধন চায় ৮৭ শতাংশ।
জরিপে অংশ নেওয়া ৭৯ শতাংশ মানুষ পূর্ববর্তী তিনটি জাতীয় নির্বাচনের অনিয়ম ও জালিয়াতি তদন্ত করে জড়িত ব্যক্তিদের দায় নিরূপণ চান। আর একাত্তরের ১০ এপ্রিল তাজউদ্দীন আহমদের ঘোষণার আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির পক্ষে মত দিয়েছেন ৯০ শতাংশ মানুষ।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে একরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাজউদ্দীনের ঘোষণার মর্মবাণী ছিল, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার। এর সঙ্গে সম্প্রীতি ও ধর্মীয় স্বাধীনতা এখন যুক্ত করা হয়েছে। মূল অংশটা ঐতিহাসিক ঘোষণা থেকে নেওয়া হয়েছে, যেটা এই আন্দোলনের অনেক আগে থেকেই এবং এই আন্দোলনে জনপ্রিয় হয়েছে। সেটা সংবিধানের ৪ মূলনীতির স্থলে আমরা প্রস্তাব করেছিলাম।’
সুজনের জরিপ অনুযায়ী, খাদ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থানের সঙ্গে ইন্টারনেট সেবাকেও মৌলিক অধিকার হিসেবে চান ৮৮ শতাংশ মানুষ। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল চান ৮০ শতাংশ মানুষ। দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন ও প্রস্তাবিত স্থানীয় সরকার কমিশনকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি চান ৯০ শতাংশ মানুষ। নির্বাচনকালে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে—নির্বাহী বিভাগের এমন কার্যক্রম গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নেওয়ার বিধান চায় ৮৭ শতাংশ। প্রতি জনশুমারির পর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি স্বাধীন সীমানা নির্ধারণ কর্তৃপক্ষ গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে ৮৪ শতাংশ।
নির্বাচনী ব্যয় নিয়ে অসত্য তথ্য প্রদানকারীর প্রার্থিতা বা ফলাফল বাতিল চান ৮৮ শতাংশ মানুষ। চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিগ্রস্ত ও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলে অযোগ্য হিসেবে দেখতে চায় ৯২ শতাংশ। পাসপোর্টের ডেটা ব্যবহার করে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট বা অনলাইনে ভোট চান ৮৭ শতাংশ মানুষ। জাতীয় ভোট নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে ৮৮ শতাংশ। না ভোটের বিধান চায় ৮৩ শতাংশ। স্থায়ী স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন চান ৯০ শতাংশ মানুষ।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, নির্বাচন হলেই সুশাসন পাওয়া যায়—এমন নয়। বিগত সরকারের সময়ের অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন দুর্নীতি তুলে ধরেন তিনি। রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংস্কার প্রয়োজন বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।
জরিপের তথ্য উপস্থাপনের পর সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, জরিপের তথ্যপ্রমাণ করে, জনগণ সংস্কারের পক্ষে, তাঁরা সংস্কার চান। জরিপে নির্বাচনকালে দলনিরপেক্ষ সরকারের যে জনমত উঠে এসেছে, সে পরিপ্রেক্ষিতে সুজন সম্পাদকের কাছে জানতে চাওয়া হয়—বর্তমান সরকার দলনিরপেক্ষ কি না। এমন প্রশ্নের জবাবে সুজন সম্পাদক বলেন, এ সরকার কোনো দলের প্রতিনিধিত্ব করে না। এ সরকার নির্দলীয় সরকার।
সংবাদ সম্মেলনে সুজনের প্রস্তাবিত জাতীয় সনদের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। এই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র বিনির্মাণের দিকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন বক্তারা।
এক ব্যক্তিকে দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী চান না ৮৯ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া নির্বাচনকালে ১২০ দিনের জন্য দলনিরপেক্ষ সরকার গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন ৮৩ শতাংশ মানুষ। আর একাত্তরের ১০ এপ্রিল তাজউদ্দীন আহমদের দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি চান ৯০ শতাংশ মানুষ।
বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) প্রস্তাবিত ‘জাতীয় সনদ চূড়ান্তকরণে জনমত যাচাই’ জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে ওই জরিপের তথ্য উপস্থাপন করে সংস্থাটি। সংবাদ সম্মেলনে সুজনের সদস্য একরাম হোসেন জানান, গত মে থেকে জুলাই মাসে জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। এতে দেশের সব জেলার মানুষের মতামত নেওয়া হয়েছে। জরিপে অংশ নিয়েছেন ১ হাজার ৩৭৩ জন। এর মধ্যে নারী ৩৩৫, পুরুষ ১ হাজার ৩৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন পাঁচজন। নাগরিক সংলাপ হয়েছে ১৫টি। জরিপে অংশ নেওয়া সবাইকে ৪০টি প্রশ্ন করা হয়।
সুজনের জরিপে অংশ নেওয়া ৬৯ শতাংশ মানুষ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার পক্ষে মত দিয়েছেন। ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে নিম্নকক্ষে নারী আসন চায় ৬৩ শতাংশ, উচ্চকক্ষে নারীদের জন্য ৩০টি সংরক্ষিত আসনের পক্ষে মত দিয়েছে ৬৯ শতাংশ। আনুপাতিক পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের পক্ষে মত দিয়েছে ৭১ শতাংশ, জাতীয় সংসদে বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার নিয়োগ চায় ৮৬ শতাংশ ও বিরোধী দল থেকে উচ্চকক্ষের ডেপুটি স্পিকার নিয়োগ চায় ৮২ শতাংশ। একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলীয় প্রধান না হতে পারার বিধান চান ৮৭ শতাংশ মানুষ। ৮৭ শতাংশ মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের পক্ষে, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে চায় ৮৮ শতাংশ, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সংশোধন চায় ৮৭ শতাংশ।
জরিপে অংশ নেওয়া ৭৯ শতাংশ মানুষ পূর্ববর্তী তিনটি জাতীয় নির্বাচনের অনিয়ম ও জালিয়াতি তদন্ত করে জড়িত ব্যক্তিদের দায় নিরূপণ চান। আর একাত্তরের ১০ এপ্রিল তাজউদ্দীন আহমদের ঘোষণার আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির পক্ষে মত দিয়েছেন ৯০ শতাংশ মানুষ।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে একরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাজউদ্দীনের ঘোষণার মর্মবাণী ছিল, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার। এর সঙ্গে সম্প্রীতি ও ধর্মীয় স্বাধীনতা এখন যুক্ত করা হয়েছে। মূল অংশটা ঐতিহাসিক ঘোষণা থেকে নেওয়া হয়েছে, যেটা এই আন্দোলনের অনেক আগে থেকেই এবং এই আন্দোলনে জনপ্রিয় হয়েছে। সেটা সংবিধানের ৪ মূলনীতির স্থলে আমরা প্রস্তাব করেছিলাম।’
সুজনের জরিপ অনুযায়ী, খাদ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থানের সঙ্গে ইন্টারনেট সেবাকেও মৌলিক অধিকার হিসেবে চান ৮৮ শতাংশ মানুষ। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল চান ৮০ শতাংশ মানুষ। দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন ও প্রস্তাবিত স্থানীয় সরকার কমিশনকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি চান ৯০ শতাংশ মানুষ। নির্বাচনকালে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে—নির্বাহী বিভাগের এমন কার্যক্রম গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নেওয়ার বিধান চায় ৮৭ শতাংশ। প্রতি জনশুমারির পর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি স্বাধীন সীমানা নির্ধারণ কর্তৃপক্ষ গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে ৮৪ শতাংশ।
নির্বাচনী ব্যয় নিয়ে অসত্য তথ্য প্রদানকারীর প্রার্থিতা বা ফলাফল বাতিল চান ৮৮ শতাংশ মানুষ। চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিগ্রস্ত ও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলে অযোগ্য হিসেবে দেখতে চায় ৯২ শতাংশ। পাসপোর্টের ডেটা ব্যবহার করে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট বা অনলাইনে ভোট চান ৮৭ শতাংশ মানুষ। জাতীয় ভোট নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে ৮৮ শতাংশ। না ভোটের বিধান চায় ৮৩ শতাংশ। স্থায়ী স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন চান ৯০ শতাংশ মানুষ।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, নির্বাচন হলেই সুশাসন পাওয়া যায়—এমন নয়। বিগত সরকারের সময়ের অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন দুর্নীতি তুলে ধরেন তিনি। রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংস্কার প্রয়োজন বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।
জরিপের তথ্য উপস্থাপনের পর সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, জরিপের তথ্যপ্রমাণ করে, জনগণ সংস্কারের পক্ষে, তাঁরা সংস্কার চান। জরিপে নির্বাচনকালে দলনিরপেক্ষ সরকারের যে জনমত উঠে এসেছে, সে পরিপ্রেক্ষিতে সুজন সম্পাদকের কাছে জানতে চাওয়া হয়—বর্তমান সরকার দলনিরপেক্ষ কি না। এমন প্রশ্নের জবাবে সুজন সম্পাদক বলেন, এ সরকার কোনো দলের প্রতিনিধিত্ব করে না। এ সরকার নির্দলীয় সরকার।
সংবাদ সম্মেলনে সুজনের প্রস্তাবিত জাতীয় সনদের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। এই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র বিনির্মাণের দিকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন বক্তারা।
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে আরও ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা আরও তিন মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এ তিন মামলার তিন বাদী সাক্ষ্য দেবেন।
৩৪ মিনিট আগেরেলপথ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৩০টি মিটারগেজ লোকোমোটিভ বা ট্রেন ইঞ্জিন কেনার পরিকল্পনা করছে। এই ইঞ্জিনগুলোর কারিগরি দিক, বৈদ্যুতিক ক্ষমতা ও পরিচালনার সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত রোববার রেল মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে...
২ ঘণ্টা আগেক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক হালাল পণ্যবাজারে জায়গা করে নিতে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চেয়েছে দেশটি। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে এক হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলছে। মালয়েশিয়া সরকার দেশটির অর্থনীতিতে উচ্চ-দক্ষতার কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে