বিএনপি অতীতে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছে এবং এখনো করবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘কয়েকজন মানুষ, গুটিকতক মানুষ, তারা টার্গেট করেছে বিএনপিকে। মিথ্যা প্রচারণা, অপপ্রচার করে বিএনপিকে হেয়প্রতিপন্ন করতে চায়। কারণ বিএনপি সেই দল, যারা এই দেশের স্বাধীনতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার ট্রাইব্যুনালের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের রায় সংক্রান্ত মন্তব্যে উষ্মা প্রকাশ করে তিনি সতর্ক করেন যে, ভবিষ্যতে এমন মন্তব্য করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রয়টার্স জানিয়েছে, ১৯৯০ সালের ২১ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর নামিবিয়ার নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন নুজোমা। ২০০৫ সালে পার্লামেন্টের এক আইনের মাধ্যমে তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘নামিবিয়ান জাতির প্রতিষ্ঠাতা পিতা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
৬০ বছর বয়সী বাংলাদেশি ইফতেখার হুসেইন তাঁর ফিরে পাওয়া আত্মীয়দের বুকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। ইফতেখার যে গ্রামে গিয়েছিলেন, সেটি তাঁর বাবা আব্দুর রউফের পৈতৃক ভিটা। আব্দুর রউফ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। আর সে বছরই ইফতেখার তাঁর বাবাকে হারান।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পন্ন হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে তিনি তাঁর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায়ই ছিলেন। অন্য সব সহকর্মীকে আত্মগোপনে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনের পরামর্শ দিলেও তিনি নিজে আত্মগোপনে যাননি।
স্বাধীনতাবিরোধী দল পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করে দেশ ধ্বংস করতে চাচ্ছে বলে মনে করছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান। আজ সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে নগরীর লালখান বাজারে একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
ভারতে খ্রিষ্টানদের ওপর ক্রমবর্ধমান সহিংসতা বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছেন ৪০০ জনের বেশি জ্যেষ্ঠ খ্রিষ্টান নেতা ও ৩০টি চার্চ। চিঠিতে তাঁরা ধর্মান্তরকরণবিরোধী আইনের অপব্যবহার, মণিপুর সংঘর্ষ, এবং ধর্মীয় স্বাধীনতায় হুমকির বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। দেশব্যাপী ধর্মীয় সহি
প্রতিটি নতুন বছরের আগমনে প্রত্যাশা আর স্বপ্ন পূরণে আমরা উজ্জীবিত হয়ে উঠি। বাস্তবে আমাদের প্রত্যাশা পূরণ আর হয় না, অধরাই থেকে যায়। স্বপ্নগুলো দুঃস্বপ্নে নিক্ষিপ্ত হয়। এবারও যে তার ব্যতিক্রম ঘটবে না, সেটাও সার্বিক বিবেচনায় অনায়াসে বলা যায়। দেশের সার্বিক অবস্থাদৃষ্টে তা স্বীকার করতেই হবে।
প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেছেন, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে এবং সেই লক্ষ্যে একটি জাতীয় সম্পাদকীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা প্রয়োজন।
‘তুমি আসবে ব’লে হে স্বাধীনতা/সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল,/সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল হরিদাসীর।/তুমি আসবে ব’লে হে স্বাধীনতা’ কত শত সাকিনা, হরিদাসীর কপাল ভাঙল তার কোনো ইয়ত্তা নেই। অবশেষে স্বাধীনতা মিলল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে। ব্রিটিশরাজ কায়েম হয়েছিল প্রায় সোয়া দুই শ বছর আগে। তারপর ২৪ বছরের পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিজয় শোভাযাত্রায় ১৯৪৭ সালের দেশভাগ, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানকে স্মরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে র্যালিটি শুরু হয়। র্যালিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে পুনরায় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ...
দেশবাসীকে মহান বিজয় দিবসের রক্তিম শুভেচ্ছা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪–এর বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশে জনগণ প্রকৃত বিজয়ের স্বাদ অনুভব করছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, লাখ লাখ শহীদের আত্মত্যাগে স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু আমরা সেই অর্জনকে আমাদের দোষে সম্পূর্ণতা দিতে পারিনি। আজ ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এ কথা বলেন।
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১। সময় বিকেল প্রায় সাড়ে ৪টা। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ দলিলে সই করেন পাকিস্তানি বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি। অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের। আজ সেই বিজয়ের গৌরবময় দিন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছরের মাথায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছিল সরকার। চার ধাপে ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম প্রকাশ করেছিল ক্ষমতাচ্যুত সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এখন দৃশ্যপট অনেক পাল্টে গেছে। থমকে গেছে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজও। এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ হবে কি না, এ ন
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়। এই বিজয় অর্জিত হয় লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে, লাখো নারীর সম্ভ্রমহানি ও বুদ্ধিজীবী নিধন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে পরাধীনতার শিকলে নিষ্পেষিত করার পাঁয়তারা ছিল তৎকালীন পশ্চিমা