তরুণ প্রজন্মকে সংঘবদ্ধভাবে ফেসবুকে ফেক আইডি খুলে চৌকস রাজনৈতিক নেতাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘ইয়াং জেনারেশনকে একটা গ্রুপ করতে হবে, ২-৪টা ফেক আইডি খুলে এলাকার চৌকস নেতাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।’
ফুলছড়ির মতো দুর্দশাগ্রস্ত, শিক্ষাব্যবস্থা খারাপ, রাস্তাঘাট খারাপ, হাসপাতাল খারাপ—এমন উপজেলা সারা দেশে একটিও নাই। এর চেয়ে কষ্টের কথা আর থাকতে পারে না। আগামীর বাংলাদেশে যারা বৈষম্য করবে না, তাদের আপনারা নেতা নির্বাচিত করবেন।
ভোট চাওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে মানুষের কাছে যেতে হবে। শহীদ পরিবারের কাছে যেতে হবে। তখন রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্নের সম্মুখীন হবে যে কতটুকু বিচার হয়েছে, আর কতটুকু সংস্কার হয়েছে। ফলে সংস্কার ও বিচার অসম্পূর্ণ রেখে আমরা নির্বাচনের দিকে যেতে পারি না। নির্বাচনের জন্যই সংস্কার ও বিচার প্রয়োজন।
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ইঙ্গিত করে প্রশ্ন তুলেছেন, ‘সরকারের সমর্থনপুষ্ট হঠাৎ গজিয়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক সংগঠন কীভাবে সরকারের মুখপাত্র হয়?’ আজ বৃহস্পতিবার (২৯ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে ২০২৫-২৬
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, সীমান্ত দিয়ে ভারত তাদের এজেন্টদের ও সাধারণ নাগরিকদের বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এটা তাদের একটা ষড়যন্ত্র।
রংপুর সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র-কাউন্সিলরদের পুনর্বহালের ৭ দিনের আলটিমেটাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ হয়েছে। আজ বুধবার রাত ৯টায় দিকে রংপুর প্রেসক্লাব এলাকায় পাল্টা বিক্ষোভ করেন জাতীয় নাগরিক কমিটি (এনসিপি) ও বৈষম্যবিরোধী নেতা-কর্মীরা।
মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের খালাসের ঘটনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির এই অ্যাকটিভিস্ট এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা দিয়ে বলে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমাদের দেখতে হবে, বড় দুটি রাজনৈতিক দল জনগণের কথা বলে, না সিন্ডিকেট চালায়; চাঁদাবাজি করে, না দখলদারত্ব চালায়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে আবেদন করা হয়েছে। আজ বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন এই আবেদন করেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘বিগত ১৬ বছরে উত্তরাঞ্চলকে একটা দলের অংশ মনে করে সব সময় বঞ্চিত করা হয়েছে।’
আমরা এনসিপি আপনাদের কাছে এসেছি আপনাদের কথা শুনতে। আপনাদের সমস্যাগুলো জানতে। আমরা চাই রাজনৈতিক নেতারা এলাকার সমস্যা সমাধান করুক। তারা এলাকায় ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রতিটি রাস্তায় হাঁটুক। তাহলে তাদেরকে আর বলতে হবে না কোন রাস্তা ভাঙা, কোন রাস্তার সংস্কার দরকার। আমরা নিজে থেকেই আপনাদের কাছে এসেছি...
আমাদের লড়াই হলে ভারতের সঙ্গে হবে, ভারত আমাদের চোখ রাঙিয়েছে, আমরা অস্ত্র যদি ভারত থেকে কিনি, তাহলে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কি কখনো লড়াই করতে পারবে?
জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারের মতো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কিংবা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীও মুক্তি পেয়ে জনগণের মাঝে ফিরে আসতে পারতেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) বেলা ২টা ৪০ মিনিটের দিকে তাঁর নিজের ফেসবুক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার ওয়ালি খাঁ মোড়ে এনসিপির পথসভায় দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ এসব কথা বলেন। নগরীর চকবাজারের পর বহদ্দারহাট, শাহ আমানত সেতু চত্বর, নিউমার্কেট, আগ্রাবাদ আখতারুজ্জামান সেন্টারের সামনে ও অলংকার মোড়ে এনসিপির পথসভা হয়।
দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব (সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত) গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে দেখেছি, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী পলিটিকসের মধ্যে একটা নতুন বয়ান জন্ম দিয়েছে। উনি (সেনাপ্রধান) বলেছেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর এই কথা বলার এখতিয়ার নাই। সেনাবাহিনী ক্যান্টনমেন্টেই থাকুক।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচন হতে হবে সংস্কারের ভিত্তিতেই। নির্বাচন শেষ করে তারপর সংস্কার করবেন, এটা হবে না। আপনি যখনই নির্বাচন চান, করুন। কিন্তু তার আগে সংস্কার করতে হবে। কারণ, এই সংস্কারই আগামী নির্বাচনের বৈধতার ভিত্তি।’