জামালপুর প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, দল ও দেশের স্বার্থে তাঁরা এককভাবে অথবা কোনো জোটের সঙ্গে নির্বাচনে যেতে পারেন। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, এনসিপি ও বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও নির্বাচনে যেতে পারে, কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়, তাহলে সেটা হবে একটা ইলেকটোরাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং। এনসিপি জাতীয় নাগরিক পার্টি—এনসিপির নামেই নির্বাচন করবে এবং আমরা যেটি প্রত্যাশা করছি, প্রতীক শাপলা দিয়েই আগামী নির্বাচন করবে।’
আজ সোমবার বেলা ১টায় জামালপুর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এনসিপির জামালপুর জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের আইনাঙ্গন থেকে শুরু করে যাঁরা এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আছেন—প্রতীক, নির্বাচন কমিশনসংশ্লিষ্ট, আমরা তাঁদের সবার সঙ্গে কথা বলেছি। শাপলা প্রতীক দিতে আইনগত কোনো বাধা নেই। যেহেতু আইনগত কোনো বাধা নেই, আমরা প্রত্যাশা করি, আমাদের সঙ্গে অভ্যুত্থানপরবর্তী বাংলাদেশে এ রকম একটি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন কোনো ধরনের প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে স্বেচ্ছাচারমূলক কোনো আচরণ করবে না। আমরা প্রত্যাশা করি, শাপলা প্রতীক পাব এবং সেটা পেয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব।’
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেছেন, ‘জুলাই সনদ—এই কার্যক্রমগুলো অগ্রগতি হওয়ার পরে আমরা একটি স্বচ্ছ নির্বাচন প্রত্যাশা করছি। সেই নির্বাচনে রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির অংশগ্রহণের জন্য যে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা হচ্ছে সাংগঠনিকভাবে এনসিপিকে শক্তিশালী হিসেবে দাঁড় করানো এবং সাংগঠনিকভাবে এনসিপি যত শক্তিশালী হবে, আগামী নির্বাচনে এনসিপির জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার যে হার সংসদে, সেটি তত বৃদ্ধি পাবে। সে লক্ষ্যে আজকে আমাদের জেলা সাংগঠনিক সমন্বয় সভা।’
এনসিপির জামালপুরের প্রধান সমন্বয়কারী ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকিন আলম, কেন্দ্রীয় জাতীয় যুবশক্তির যুগ্ম আহ্বায়ক হিফজুর রহমান বকুল।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, দল ও দেশের স্বার্থে তাঁরা এককভাবে অথবা কোনো জোটের সঙ্গে নির্বাচনে যেতে পারেন। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, এনসিপি ও বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও নির্বাচনে যেতে পারে, কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়, তাহলে সেটা হবে একটা ইলেকটোরাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং। এনসিপি জাতীয় নাগরিক পার্টি—এনসিপির নামেই নির্বাচন করবে এবং আমরা যেটি প্রত্যাশা করছি, প্রতীক শাপলা দিয়েই আগামী নির্বাচন করবে।’
আজ সোমবার বেলা ১টায় জামালপুর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এনসিপির জামালপুর জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের আইনাঙ্গন থেকে শুরু করে যাঁরা এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আছেন—প্রতীক, নির্বাচন কমিশনসংশ্লিষ্ট, আমরা তাঁদের সবার সঙ্গে কথা বলেছি। শাপলা প্রতীক দিতে আইনগত কোনো বাধা নেই। যেহেতু আইনগত কোনো বাধা নেই, আমরা প্রত্যাশা করি, আমাদের সঙ্গে অভ্যুত্থানপরবর্তী বাংলাদেশে এ রকম একটি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন কোনো ধরনের প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে স্বেচ্ছাচারমূলক কোনো আচরণ করবে না। আমরা প্রত্যাশা করি, শাপলা প্রতীক পাব এবং সেটা পেয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব।’
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেছেন, ‘জুলাই সনদ—এই কার্যক্রমগুলো অগ্রগতি হওয়ার পরে আমরা একটি স্বচ্ছ নির্বাচন প্রত্যাশা করছি। সেই নির্বাচনে রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির অংশগ্রহণের জন্য যে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা হচ্ছে সাংগঠনিকভাবে এনসিপিকে শক্তিশালী হিসেবে দাঁড় করানো এবং সাংগঠনিকভাবে এনসিপি যত শক্তিশালী হবে, আগামী নির্বাচনে এনসিপির জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার যে হার সংসদে, সেটি তত বৃদ্ধি পাবে। সে লক্ষ্যে আজকে আমাদের জেলা সাংগঠনিক সমন্বয় সভা।’
এনসিপির জামালপুরের প্রধান সমন্বয়কারী ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকিন আলম, কেন্দ্রীয় জাতীয় যুবশক্তির যুগ্ম আহ্বায়ক হিফজুর রহমান বকুল।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
২ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে