Ajker Patrika

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি: দলগুলোর ভেতরে প্রার্থী বাছাইয়ে তোড়জোড়

  • তারেকের তত্ত্বাবধানে বিএনপির প্রার্থী বাছাই শেষের পথে
  • জামায়াতের প্রার্থীরা প্রচারে, বাকি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
  • প্রধান দুই দলের আগ্রহে দোটানায় জাতীয় নাগরিক পার্টি। আগ্রহী প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত আহ্বান
‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০৯: ০৮
ছবি: আজকের পত্রিকা
ছবি: আজকের পত্রিকা

চার মাস পর জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই ভোটে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা এখন পর্যন্ত নেই বলেই মনে হচ্ছে। পরিবর্তিত এই প্রেক্ষাপটে ভোটের মাঠে বিজয় ছিনিয়ে আনতে নিজেদের মতো করে ছক কষছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অন্য দলগুলো। নভেম্বরে নির্বাচনের তফসিল হয়ে গেলেই ঘোষণা করতে হবে প্রার্থী তালিকা। তার আগে তাই দলগুলোর মনোযোগ এখন চূড়ান্তভাবে প্রার্থী বাছাইয়ে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দক্ষ সংগঠক, আন্দোলনে ভূমিকা, সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নবীন-প্রবীণের মিশেলে নতুন চমক নিয়ে এবারের নির্বাচনে প্রার্থী দিতে চায় বিএনপি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নিবিড় তত্ত্বাবধানে প্রার্থী চূড়ান্তকরণের প্রক্রিয়া এখন শেষের পথে। সব ঠিক থাকলে খুব শিগগির দলটির মনোনীত প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারে দেখা যাবে বলে আভাস পাওয়া গেছে। যদিও ঠিক কবে নাগাদ প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি, তা নিয়ে জোর দিয়ে এখনো কিছু বলছেন না দলটির নীতিনির্ধারকেরা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার জানামতে তৃণমূলের মতামত, নিরপেক্ষ জনমত যাচাই এবং প্রত্যাশীদের তথ্যাদি পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। মনোনয়ন কখন দেওয়া হবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’

দলীয় সূত্র বলছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে অনেক আগেই নিজ নিজ জায়গা থেকে তৎপরতা শুরু করেছেন দলটির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। মনোনয়ন আদায়ের প্রতিযোগিতায় জড়িয়ে নিজেদের মধ্যে কোন্দল ও বিবাদেও জড়িয়েছেন তাঁরা। নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দলাদলি এবং একে ঘিরে কোন্দল এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই অবস্থার দ্রুত অবসান চেয়ে এরই মধ্যে তৃণমূল থেকে বারবার বার্তা যাচ্ছে কেন্দ্রে।

সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে প্রার্থী চূড়ান্তকরণে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা। চলতি মাসেই (অক্টোবর) প্রায় ২০০ আসনে একক প্রার্থীকে ‘সবুজসংকেত’ দিয়ে নির্বাচনের মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। গত সোমবার অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্র।

দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন এবং প্রার্থী বাছাইয়ের কাজে সম্পৃক্ত বিএনপির একাধিক নেতা জানান, প্রার্থী চূড়ান্ত করার শেষ পর্যায়ে এখন প্রায় প্রতিদিনই রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগ ও জেলার নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা। এসব আলোচনা থেকে মনোনয়ন-প্রত্যাশীদের জন্য বার্তা ও নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। সেখানে বলা হচ্ছে, একক প্রার্থী ঘোষণার পরে দলের আর কোনো প্রার্থীকে নির্বাচনের মাঠে মেনে নেওয়া হবে না। সবাইকে একযোগে মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে হবে।

এদিকে এরই মধ্যে মনোনয়ন-প্রত্যাশীদের মধ্যে অনেককে নির্বাচনী মাঠ গোছাতে তারেক রহমান মৌখিকভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। তারেক রহমানের কাছ থেকে নির্দেশনা পেয়ে তাঁরা মাঠে নেমে গেছেন। ঠিক কতজনকে তারেক রহমান এমন নির্দেশনা দিয়েছেন, তার সঠিক সংখ্যা জানা না গেলেও তা ২০-এর বেশি বলে জানিয়েছে একটি সূত্র।

এদিকে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আসন ছাড়ের বিষয়টিও দ্রুত সুরাহা করতে চায় বিএনপি। এ জন্য মিত্রদের কাছে তালিকা চেয়েছে দলটি। বিএনপি ও মিত্র দলগুলোর একাধিক সূত্র বলছে, বিএনপির কাছে দুই শর বেশি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা জমা দিয়েছে শরিক দলগুলো। এর মধ্যে গণতন্ত্র মঞ্চ ১৩৮, ১২ দলীয় জোট ২১, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ৯, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ১৩, জাতীয় পার্টি-বিজেপি ৫, গণফোরাম ১৫টি আসনের প্রার্থীর নাম দিয়েছে। যদিও শরিকদের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির সর্বোচ্চ ৩০টি আসন ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘প্রতিটি আসনে আমাদের একাধিক যোগ্য প্রার্থী আছেন। নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টা আমাদের দেখতে হচ্ছে।’

জামায়াতের প্রার্থীরা মাঠে

এরই মধ্যে প্রায় সব আসনে অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। সেই প্রার্থীরা নিজ নিজ আসনে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন। যদিও পরিস্থিতি বিবেচনায় আগের ঘোষিত প্রার্থী তালিকাতেই আটকে থাকতে চান না জামায়াতের নীতিনির্ধারকেরা। নির্বাচনী মাঠ ও প্রতিদ্বন্দ্বীদের তৎপরতা এবং এর সঙ্গে সমমনাদের সঙ্গে জোট বা সমঝোতার আলোকে প্রার্থী তালিকায় পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। তাঁরা বলছেন, নির্বাচনের জন্য আবার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে। সেই তালিকা ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্যানেলের মতো অন্তর্ভুক্তিমূলক করার প্রয়াস আছে। নতুন তালিকা চূড়ান্ত করতে কিছুটা সময় লাগতে পারে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।

জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার কাজ শিগগির শেষ হচ্ছে না। কিছু আসনে সমঝোতার বিষয় আছে। এ ছাড়া প্রার্থী তালিকা অন্তর্ভুক্তিমূলক করার জন্য আমাদের আলোচনা চলছে। আরও সময় লাগবে।’

দুই দলের আগ্রহে সিদ্ধান্তহীনতায় এনসিপি

নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) পাশে চাচ্ছে বিএনপি ও জামায়াত। দুটি পক্ষই মনে করে, এনসিপিকে সঙ্গে রাখলে নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়া সহজ হবে।

এ নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা হলেও কিছু বিষয় বিবেচনা করে এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন এনসিপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, বিএনপির সঙ্গে গেলে আসন ছাড় দিলেও নির্বাচনী প্রচারে দলটির নেতা-কর্মীদের না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। একই সঙ্গে দলটির স্বতন্ত্র প্রার্থীও দাঁড়িয়ে গেলে তা ঠেকাতে পারবে না। নির্বাচনের মাঠে বিএনপির কাছ থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবে না এনসিপি। অন্যদিকে জামায়াতের সঙ্গে গেলে ট্যাগিংয়ের ঝুঁকি আছে, আবার এনসিপিকে জামায়াতের ‘বি টিম’ বলে যে প্রচার আছে, তা-ও প্রতিষ্ঠা পাবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির এক যুগ্ম আহ্বায়ক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তহীনতার মধ্যে থেকেও আমরা প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ করছি। একই সঙ্গে দলের নেতা-কর্মীদের মাঠে কাজ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।’

এনসিপির একাধিক সূত্র বলছে, চলতি মাসে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। দলটির নির্বাহী কাউন্সিলের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অনেক আসনে এরই মধ্যে প্রার্থী নির্ধারণ হয়ে গেছে। অনেকে নিজ নিজ আসনে জনসংযোগও শুরু করেছেন।

এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যাঁদের নিয়ে বিতর্ক নেই, সারা দেশের মানুষ চেনে, তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। তাঁদের দলের প্রাথমিক সদস্যপদ থাকতে হবে। প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করতে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে সিভি (জীবনবৃত্তান্ত) আহ্বান করা হবে।

প্রস্তুতির কথা জানিয়ে এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘৩০০ আসনের জন্যই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। জোট বা সমঝোতার ভিত্তিতে নির্বাচন হলে কিছু আসন থেকে প্রার্থী তুলে নেওয়া হবে। জোটের ব্যাপারে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং আরও কয়েকটি ছোট ও মাঝারি দলের সঙ্গে এনসিপির আলোচনা চলছে।’

গণতন্ত্র মঞ্চের ১৪০ নাম

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মাহমুদুর রহমান মান্না, জোনায়েদ সাকি, হাসনাত কাইয়ূম, সাইফুল হকসহ ১৪০ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাম ও প্রগতিশীল ঘরানার ছয়টি রাজনৈতিক দলের মোর্চা ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মঞ্চের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম। পর্যায়ক্রমে ৩০০ আসনের বাকি আসনগুলোতেও প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।

হাসনাত কাইয়ূম আজকের পত্রিকাকে জানান, গণতন্ত্র মঞ্চের ছয় দলের চার শতাধিক প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছে। প্রার্থিতা বাছাই ও সমন্বয় কমিটি আবেদনগুলো পর্যালোচনা ও সমন্বয়ের কাজ করছে। একই আসনে একাধিক প্রার্থীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ধারাবাহিকভাবে দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে সমন্বয়ের কাজ চলছে।

গণঅধিকারের প্রস্তুতি

নির্বাচনে অংশ নিতে গত ২২ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আগ্রহীদের কাছে প্রাথমিক আবেদন ফরম আহ্বান করেছিল গণঅধিকার পরিষদ। যোগ্য এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রার্থীদের আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলের পক্ষ থেকে ৩৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহে আরও ১০০ আসন এবং আগামী মাসের মধ্যে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে দলটি।

গণঅধিকারের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গণঅধিকার পরিষদ এরই মধ্যে ৩৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবং শিগগির আরও ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। তারপর ধাপে ধাপে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রক্রিয়া চলবে।

নির্বাচনী জোটের বিষয়ে ভাবনা জানতে চাইলে রাশেদ খান বলেন, ‘জোটবদ্ধ হওয়ার আলোচনা অনেকে করছেন। অনেকে চাইছেন কাছাকাছি আসতে। বেশ কিছু দলের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। তবে জোটের বিষয়ে এখনো আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত নেই।’

এরই মধ্যে বাম গণতান্ত্রিক জোটের দলগুলো নিজেদের প্রার্থী বাছাই এবং নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন জোটের শীর্ষ নেতারা। জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দলগুলোর মধ্যে প্রাথমিক আলোচনা করেছি। দলগুলো নিজেরা প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ৩১ অক্টোবর জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে সমন্বয়ের মাধ্যমে শিগগির আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’

বিভক্ত জাতীয় পার্টিও নিচ্ছে প্রস্তুতি

এদিকে নানাভাবে চাপে থাকলেও নির্বাচনী ভাবনা ভর করেছে জাতীয় পার্টিতেও। নির্বাচন সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ করছে পার্টির দুটি পক্ষই। জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। নির্বাচন যেহেতু প্রতিযোগিতামূলক হবে, তাই আমরা আরও ভালো জনপ্রিয় প্রার্থী; যেমন বিভিন্ন দলে যারা সুযোগ পাবে না এমন জনপ্রিয়, যোগ্য প্রার্থীকে নেব। নির্বাচন নিয়ে সংশয় থাকার পরেও আমরা প্রাথমিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। এরই মধ্যে আমাদের ৬০-৭০ জন প্রার্থী প্রস্তুত আছে।’

জাতীয় পার্টির অপর অংশের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি দেখে নির্বাচনে যাওয়ার বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ের কাজ আমরা শুরু করব।’ জোটের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানিয়েছেন শামীম হায়দার। তিনি বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

শুরু থেকে শেষ: হংকংয়ের মাটিতে বাংলাদেশের ড্র

ভারতে আত্মহত্যা করা পুলিশকে ‘দুর্নীতিবাজ’ বলে তদন্ত কর্মকর্তারও আত্মহত্যা, রেখে গেলেন তিন পাতার ‘সুইসাইড নোট’

সখীপুরে শ্রমিক দল নেতার বিরুদ্ধে শিশুশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

অব্যাহতি চাওয়ার পর মাউশি মহাপরিচালক আজাদ খানকে ওএসডি

‘জুলাই যোদ্ধাকে’ জুলাই ফাউন্ডেশনে পাইপ দিয়ে মারধর, ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত