আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্ববাজারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশেও সোনার বাজার অস্থির। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে সোনার দাম; রেকর্ডের পর রেকর্ড ভেঙেই চলেছে। গত সপ্তাহে বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো আউন্সপ্রতি সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশেও প্রথমবার সোনার দাম ২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে ইতিহাস গড়েছে।
আজ সোমবার সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে সোনার দাম। বিশ্ববাজারে সোনার আউন্স ৪ হাজার ১০০ ডলার ছাড়িয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত বিশ্ববাজারে সোনার দাম ৫৬ শতাংশ বেড়েছে, যা নজিরবিহীন। ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, অর্থনৈতিক চাপ, যুক্তরাষ্ট্রের সুদের হার কমার প্রত্যাশা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার হিড়িককে দাম বাড়ার মূল কারণ হিসেবে তুলে ধরেছে রয়টার্স।
এদিকে দেশের বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) প্রতি ভরি সোনার দাম ৪ হাজার ৬১৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ ১৪ হাজার টাকায় উঠেছে। আজ রাতে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
পাঁচ দিন আগে ৮ অক্টোবর এই মানের সোনার দর ভরিতে ৬ হাজার ৯০৫ টাকা বাড়ানো হয়; ভরি উঠেছিল ২ লাখ ৯ হাজার ১০০ টাকায়। এর আগে ৬ অক্টোবর ২২ ক্যারেট সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৪৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ টাকার মাইলফলক ছাড়িয়ে ২ লাখ ৭২৬ টাকায় ওঠে।
বাজুসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে অস্থির ছিল দেশের সোনার বাজার। পুরো মাসে মোট ১২ বার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। এর মধ্যে ১০ বারই বেড়েছে দাম, কমেছে মাত্র দুবার। সেপ্টেম্বর মাসে ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়েছে ২১ হাজার ৬৬ টাকা।
সেই উল্লম্ফন অক্টোবর মাসেও চলছে। এই মাসের ১৩ দিনে পাঁচ দফায় ২২ ক্যারেট মানের সোনার দাম ভরিতে ১৮ হাজার ৩৩৪ টাকা বেড়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত মোট ৬৪ বার সোনার দাম সমন্বয় হয়েছে। এর মধ্যে ৪৬ বারই বেড়েছে, আর কমেছে মাত্র ১৮ বার।
বাজুসের নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে দেশের বাজারে হলমার্ক করা এক গ্রাম ২২ ক্যারেট মানের সোনা ১৮ হাজার ৩২৩ টাকায় বিক্রি হবে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতি ভরি বিক্রি হবে ২ লাখ ১৩ হাজার ৭১৯ টাকায়। ২১ ক্যারেটের এক ভরি কিনতে লাগবে ২ লাখ ৪ হাজার ৩ টাকা।
১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৫৫ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫২০ টাকায় বিক্রি হবে।
হিসাব বলছে, পাঁচ দিনের ব্যবধানে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের সোনার দাম বাড়ছে ৪ হাজার ৬১৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের বাড়ছে ৪ হাজার ৪০৯ টাকা।
সোনা ৪ হাজার ১০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়াল বিশ্ববাজারে
আজ সোনার দাম ইতিহাস সৃষ্টি করেছে—প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১০০ ডলার অতিক্রম করেছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা নতুন করে শুরু হওয়া ও সুদের হার কমানোর আশাবাদে রেকর্ড গড়ল সোনার দাম। একই সঙ্গে রুপার দামও ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ১৭ মিনিট পর্যন্ত স্পট গোল্ডের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১১৪ ডলারে, যা এর আগে ৪ হাজার ১১৬ ডলারের রেকর্ড ছুঁয়েছিল। ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ড ফিউচারস ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৩৩ ডলারে পৌঁছেছে।
ব্লু লাইন ফিউচারসের প্রধান বাজার কৌশলবিদ ফিলিপ স্ট্রাইবেল বলেন, ‘সোনার এই ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকতে পারে। ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ আমরা ৫ হাজার ডলারের ওপরে দাম দেখতে পারি।’
ফিলিপ আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ধারাবাহিক সোনা কেনা, এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডে (ইটিএফ) বিনিয়োগ বৃদ্ধি, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা এবং সুদের হার কমার সম্ভাবনায় সোনার বাজার চড়ছে।
ভূরাজনৈতিক কৌশলগত দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের ‘অস্থায়ী বিরতি’ ভেঙে উত্তেজনা আবারও জাগিয়ে তুলেছেন।
বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ সুদহার কমানোর সম্ভাবনা ৯৭ শতাংশ এবং ডিসেম্বর মাসে তা ১০০ শতাংশ। যেহেতু সোনা সুদবিহীন সম্পদ, তাই সাধারণত কম সুদের হারে এর দাম বাড়ে।
ব্যাংক অব আমেরিকা ও সোশিয়েতে জেনারেল পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৬ সালে সোনার দাম ৫ হাজার ডলারে পৌঁছাবে। আর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী বছরের গড় দাম ৪ হাজার ৪৮৮ ডলার হবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের পণ্য গবেষণা বিভাগের প্রধান সুকি কুপার বলেন, ‘আমাদের মতে, এই ঊর্ধ্বগতি দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই হতে পারে, তবে স্বল্প মেয়াদে কিছুটা সংশোধন হলে তা বাজারের জন্য ভালো হবে।’
বিশ্ববাজারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশেও সোনার বাজার অস্থির। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে সোনার দাম; রেকর্ডের পর রেকর্ড ভেঙেই চলেছে। গত সপ্তাহে বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো আউন্সপ্রতি সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশেও প্রথমবার সোনার দাম ২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে ইতিহাস গড়েছে।
আজ সোমবার সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে সোনার দাম। বিশ্ববাজারে সোনার আউন্স ৪ হাজার ১০০ ডলার ছাড়িয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত বিশ্ববাজারে সোনার দাম ৫৬ শতাংশ বেড়েছে, যা নজিরবিহীন। ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, অর্থনৈতিক চাপ, যুক্তরাষ্ট্রের সুদের হার কমার প্রত্যাশা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার হিড়িককে দাম বাড়ার মূল কারণ হিসেবে তুলে ধরেছে রয়টার্স।
এদিকে দেশের বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) প্রতি ভরি সোনার দাম ৪ হাজার ৬১৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ ১৪ হাজার টাকায় উঠেছে। আজ রাতে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
পাঁচ দিন আগে ৮ অক্টোবর এই মানের সোনার দর ভরিতে ৬ হাজার ৯০৫ টাকা বাড়ানো হয়; ভরি উঠেছিল ২ লাখ ৯ হাজার ১০০ টাকায়। এর আগে ৬ অক্টোবর ২২ ক্যারেট সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৪৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ টাকার মাইলফলক ছাড়িয়ে ২ লাখ ৭২৬ টাকায় ওঠে।
বাজুসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে অস্থির ছিল দেশের সোনার বাজার। পুরো মাসে মোট ১২ বার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। এর মধ্যে ১০ বারই বেড়েছে দাম, কমেছে মাত্র দুবার। সেপ্টেম্বর মাসে ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়েছে ২১ হাজার ৬৬ টাকা।
সেই উল্লম্ফন অক্টোবর মাসেও চলছে। এই মাসের ১৩ দিনে পাঁচ দফায় ২২ ক্যারেট মানের সোনার দাম ভরিতে ১৮ হাজার ৩৩৪ টাকা বেড়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত মোট ৬৪ বার সোনার দাম সমন্বয় হয়েছে। এর মধ্যে ৪৬ বারই বেড়েছে, আর কমেছে মাত্র ১৮ বার।
বাজুসের নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে দেশের বাজারে হলমার্ক করা এক গ্রাম ২২ ক্যারেট মানের সোনা ১৮ হাজার ৩২৩ টাকায় বিক্রি হবে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতি ভরি বিক্রি হবে ২ লাখ ১৩ হাজার ৭১৯ টাকায়। ২১ ক্যারেটের এক ভরি কিনতে লাগবে ২ লাখ ৪ হাজার ৩ টাকা।
১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৫৫ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫২০ টাকায় বিক্রি হবে।
হিসাব বলছে, পাঁচ দিনের ব্যবধানে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের সোনার দাম বাড়ছে ৪ হাজার ৬১৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের বাড়ছে ৪ হাজার ৪০৯ টাকা।
সোনা ৪ হাজার ১০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়াল বিশ্ববাজারে
আজ সোনার দাম ইতিহাস সৃষ্টি করেছে—প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১০০ ডলার অতিক্রম করেছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা নতুন করে শুরু হওয়া ও সুদের হার কমানোর আশাবাদে রেকর্ড গড়ল সোনার দাম। একই সঙ্গে রুপার দামও ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ১৭ মিনিট পর্যন্ত স্পট গোল্ডের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১১৪ ডলারে, যা এর আগে ৪ হাজার ১১৬ ডলারের রেকর্ড ছুঁয়েছিল। ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ড ফিউচারস ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৩৩ ডলারে পৌঁছেছে।
ব্লু লাইন ফিউচারসের প্রধান বাজার কৌশলবিদ ফিলিপ স্ট্রাইবেল বলেন, ‘সোনার এই ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকতে পারে। ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ আমরা ৫ হাজার ডলারের ওপরে দাম দেখতে পারি।’
ফিলিপ আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ধারাবাহিক সোনা কেনা, এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডে (ইটিএফ) বিনিয়োগ বৃদ্ধি, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা এবং সুদের হার কমার সম্ভাবনায় সোনার বাজার চড়ছে।
ভূরাজনৈতিক কৌশলগত দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের ‘অস্থায়ী বিরতি’ ভেঙে উত্তেজনা আবারও জাগিয়ে তুলেছেন।
বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ সুদহার কমানোর সম্ভাবনা ৯৭ শতাংশ এবং ডিসেম্বর মাসে তা ১০০ শতাংশ। যেহেতু সোনা সুদবিহীন সম্পদ, তাই সাধারণত কম সুদের হারে এর দাম বাড়ে।
ব্যাংক অব আমেরিকা ও সোশিয়েতে জেনারেল পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৬ সালে সোনার দাম ৫ হাজার ডলারে পৌঁছাবে। আর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী বছরের গড় দাম ৪ হাজার ৪৮৮ ডলার হবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের পণ্য গবেষণা বিভাগের প্রধান সুকি কুপার বলেন, ‘আমাদের মতে, এই ঊর্ধ্বগতি দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই হতে পারে, তবে স্বল্প মেয়াদে কিছুটা সংশোধন হলে তা বাজারের জন্য ভালো হবে।’
দেশের কৃষি ও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) স্বল্প মেয়াদী ঋণ বিতরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোনো ব্যাংক যদি এসব প্রতিষ্ঠানকে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ দেয় তবে তাদের খেলাপিবিহীন ঋণের বিপরীতে মাত্র ১ শতাংশ প্রভিশন রাখতে
১ ঘণ্টা আগেশুরু হয়েছে দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস কার্টআপ লিমিটেডের সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘অক্টোবর অফারস’। গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত। এই অফারে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আকর্ষণীয় ছাড়, ভাউচার ও ক্যাশব্যাকের সুযোগ।
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে গত আগস্টে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে টানাপোড়েন তৈরি হয়। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ব্যবসায়ীরা ১০ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেন। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক টাকার বেশি বাড়াতে রাজি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক ও বস্ত্র রপ্তানিকারকেরা ইউরোপে নতুন ক্রেতা খুঁজছেন। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পুরোনো ক্রেতাদেরও ছাড় দিচ্ছেন তারা। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের ধাক্কা সামলাতে এই উদ্যোগ নিয়েছেন তারা। এমনটাই জানিয়েছেন শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা।
৫ ঘণ্টা আগে