সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ফলমূল কোনো বিলাসবহুল পণ্য নয়। প্রতিটি মানুষের অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফলমূল খাওয়াও খুবই জরুরি। কিন্তু হঠাৎ করে ফলমূলকে বিদেশি পণ্য হিসেবে দেখিয়ে অধিক মাত্রায় শুল্ক আদায় করা হচ্ছে। এতে মানুষের পুষ্টির ঘাটতি হচ্ছে।’
তৈরি পোশাক রপ্তানির বৈশ্বিক বাজারে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে ভারত পোশাক রপ্তানিতে জোর দিচ্ছে এবং আর্থিক সহায়তা বাড়ানোর পাশাপাশি নানাবিধ উদ্যোগ নিচ্ছে। এদিকে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, কারখানা বন্ধ, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং রপ্তানি ভর্তুকি কমানোর ফলে রপ্তান
বাংলাদেশে আমদানি ও রপ্তানির খরচ ভারত, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম বা সিঙ্গাপুরের তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স প্রক্রিয়া, লজিস্টিকস সেবার মান ও দক্ষতা এবং বাণিজ্য ও পরিবহন অবকাঠামোর মান সেসব দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভালো নয় বলে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলেন, দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে জা
চীন বাংলাদেশসহ আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলো থেকে ভেড়া, ছাগল, পোলট্রি এবং দুই খুরযুক্ত প্রাণী আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। ভেড়ার ও ছাগলের গুটিবসন্ত এবং ‘ফুট অ্যান্ড মাউথ’ রোগের প্রাদুর্ভাবের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১৮ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি। আমরা প্রথম থেকে দুইটা কাজ করে এসেছি। একটা হচ্ছে-যারা যেতে পারেনি তাদের মালয়েশিয়া পাঠানোর ব্যবস্থা করা, আরেকটি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করা। সম্প্রতি দুটিরই উন্নয়ন হয়েছে...
পাকিস্তান থেকে খেজুর, কমলার পাশাপাশি অন্যান্য ফল ও কৃষিপণ্য আমদানিতে বড় সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকেরা। পাশাপাশি পাকিস্তানে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি সম্ভাবনাও রয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এ জন্য দুই দেশের মধ্যে শুল্ক-অশুল্ক বাধাসমূহ দূর করার আহ্বান জানিয়েছেন উভয় দেশের ব্যব
এলসিবিহীন বা ফ্রি অব কস্ট (এফওসি) কাঁচামাল আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)। সম্প্রতি এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমানের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়।
একসময় দরিদ্র মানুষের ক্ষুধা নিবারণের খাবার হিসেবে পরিচিত ছিল মিষ্টি আলু। সময়ের ব্যবধানে এখন সেই আলু বাণিজ্যিকভাবে চাষ করে বিদেশে রপ্তানি করছেন কৃষকেরা। শেরপুরের চরাঞ্চলে উৎপাদিত আলু যাচ্ছে জাপানে। সরাসরি খেত থেকে এগুলো কিনে নিচ্ছে এক জাপানি প্রতিষ্ঠান। ফলে দিন দিন বাড়ছে চাষের পরিমাণ।
চলতি মৌসুমে ১০ লাখ টন চিনি রপ্তানির অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। কৃষকদের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিশ্চিত করতে এবং উদ্বৃত্ত চিনি কমানোর জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি উৎপাদক দেশটি।
ভারতের বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী গৌতম আদানির মালিকানাধীন আদানি পাওয়ার কোম্পানি বর্তমানে একাধিক সমস্যার মধ্যে পড়েছে; বিশেষ করে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিতর্ক, বিপুল বকেয়া পাওনা এবং অতিরিক্ত বিদ্যুতের ব্যবহার নিয়ে অনিশ্চয়তা—সব মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কঠিন অবস্থায় রয়েছে।
দেশে উৎপাদিত রাইস ব্রান অয়েল ও রাইস ব্রান ক্রুড অয়েল দীর্ঘদিন ধরেই আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি হয়ে আসছে। তবে এবার সরকার এই পণ্যগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে রপ্তানি পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
আগামী ফেব্রুয়ারি থেকেই আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের ছাড়ের জন্য সব ধরনের সনদ অনলাইনে জমা দিতে হবে। জানুয়ারির পর থেকে পণ্যের চালান শুল্কায়নের জন্য ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হবে না।
নিজেদের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে আগামী বাজেটে আর্থিক সহায়তা, প্রধান উপকরণে শুল্ক হ্রাস এবং স্থানীয় উৎপাদনের জন্য উৎসাহ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ভারত। একটি সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (কেইপিজেড) ভূমি সমস্যার দ্রুত সমাধান এবং বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সব বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থাকে এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইয়ংওন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাং এবং আর
দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি ফ্লাইট চলাচল সুবিধা এবং বিদ্যমান ভিসা জটিলতা দূর করার প্রস্তাব রেখেছে ঢাকা সফররত পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
শীতের ঠান্ডা হাওয়া গায়ে লাগলেই মনের কোণে উষ্ণতার খোঁজ শুরু হয়। এ সময় পারিপার্শ্বিক অবস্থা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে নানা অনুষ্ঠানের সাজে। ক্লাবের জমায়েত, সামাজিক মেলবন্ধন বা পারিবারিক আয়োজন—সবই যেন শীতের নিজস্ব রং। তার মাঝে অফিসের দৈনন্দিনতা তো রয়েছেই।
ব্রাজিল থেকে বাংলাদেশে আমদানি হয় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিলে রপ্তানি মাত্র ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, পাটপণ্য, চামড়া, ওষুধ, মাছসহ ১২ ধরনের পণ্যের সম্ভাবনাময় বাজার...