আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) কাছে নিবন্ধন করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে নন-বাসমতী চাল রপ্তানি ছিল ‘মুক্ত’ ক্যাটাগরির আওতায়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি এখন ‘শর্তসাপেক্ষ অনুমোদিত’ পণ্য হিসেবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশের বাজারে ভারতের নন-বাসমতী চালের একটি বড় অংশ যায়। গত অর্থবছরে ছয় লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সরকার। আমদানি করা এই চালের সিংহভাগই এসেছিল ভারত থেকে। তাই ভারতের নতুন শর্তে চাল আমদানিতে নতুন করে বাধা সৃষ্টি হতে পারে, যা আমদানিতে প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে এর প্রভাব বাংলাদেশের চালের বাজারে কতটা পড়বে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
ভারতের রপ্তানিকারক ফেডারেশনের (আইআরইএফ) সভাপতি ও শ্রীলাল মহল গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রেম গর্গ এ সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এত দিন শুধু বাসমতী চাল রপ্তানিতেই নিবন্ধন বাধ্যতামূলক ছিল। এখন নন-বাসমতী চালও একই কাঠামোর আওতায় আসায় রপ্তানি নীতিতে সমতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি চুক্তি নিবন্ধনে ৮ রুপি ফি দিতে হবে। ভারত প্রতিবছর ১ কোটি ৬০ লাখ থেকে ১ কোটি ৭০ লাখ টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি করে থাকে। ফলে নতুন এ ব্যবস্থায় বছরে ১০০ কোটি রুপির বেশি রাজস্ব আসবে।
বিশ্লেষকদের মতে, নন-বাসমতী চাল দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য। হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তনের কারণে এর আগে বহু রপ্তানিকারক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
এদিকে এমন এক সময় ভারত চাল রপ্তানিতে নতুন শর্ত দিল, যখন ভারতের সরকারি গুদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বাংলাদেশ একসময় চাল আমদানির জন্য ভারতের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল থাকলেও এখন অন্যান্য দেশ থেকেও আমদানি করে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৯ দশমিক ৭ লাখ টন চাল আমদানি হয়েছিল।
চলতি অর্থবছরে ভারত থেকে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ। যদিও ভারত সরকার বলছে, চাল রপ্তানিতে নতুন শর্তের অর্থ রপ্তানিতে স্বচ্ছতা ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশসহ অন্য যেসব দেশ ভারত থেকে চাল আমদানি করে, তাদের ওপর প্রভাব পড়তে পারে।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) কাছে নিবন্ধন করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে নন-বাসমতী চাল রপ্তানি ছিল ‘মুক্ত’ ক্যাটাগরির আওতায়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি এখন ‘শর্তসাপেক্ষ অনুমোদিত’ পণ্য হিসেবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশের বাজারে ভারতের নন-বাসমতী চালের একটি বড় অংশ যায়। গত অর্থবছরে ছয় লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সরকার। আমদানি করা এই চালের সিংহভাগই এসেছিল ভারত থেকে। তাই ভারতের নতুন শর্তে চাল আমদানিতে নতুন করে বাধা সৃষ্টি হতে পারে, যা আমদানিতে প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে এর প্রভাব বাংলাদেশের চালের বাজারে কতটা পড়বে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
ভারতের রপ্তানিকারক ফেডারেশনের (আইআরইএফ) সভাপতি ও শ্রীলাল মহল গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রেম গর্গ এ সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এত দিন শুধু বাসমতী চাল রপ্তানিতেই নিবন্ধন বাধ্যতামূলক ছিল। এখন নন-বাসমতী চালও একই কাঠামোর আওতায় আসায় রপ্তানি নীতিতে সমতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি চুক্তি নিবন্ধনে ৮ রুপি ফি দিতে হবে। ভারত প্রতিবছর ১ কোটি ৬০ লাখ থেকে ১ কোটি ৭০ লাখ টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি করে থাকে। ফলে নতুন এ ব্যবস্থায় বছরে ১০০ কোটি রুপির বেশি রাজস্ব আসবে।
বিশ্লেষকদের মতে, নন-বাসমতী চাল দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য। হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তনের কারণে এর আগে বহু রপ্তানিকারক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
এদিকে এমন এক সময় ভারত চাল রপ্তানিতে নতুন শর্ত দিল, যখন ভারতের সরকারি গুদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বাংলাদেশ একসময় চাল আমদানির জন্য ভারতের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল থাকলেও এখন অন্যান্য দেশ থেকেও আমদানি করে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৯ দশমিক ৭ লাখ টন চাল আমদানি হয়েছিল।
চলতি অর্থবছরে ভারত থেকে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ। যদিও ভারত সরকার বলছে, চাল রপ্তানিতে নতুন শর্তের অর্থ রপ্তানিতে স্বচ্ছতা ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশসহ অন্য যেসব দেশ ভারত থেকে চাল আমদানি করে, তাদের ওপর প্রভাব পড়তে পারে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) কাছে নিবন্ধন করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে নন-বাসমতী চাল রপ্তানি ছিল ‘মুক্ত’ ক্যাটাগরির আওতায়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি এখন ‘শর্তসাপেক্ষ অনুমোদিত’ পণ্য হিসেবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশের বাজারে ভারতের নন-বাসমতী চালের একটি বড় অংশ যায়। গত অর্থবছরে ছয় লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সরকার। আমদানি করা এই চালের সিংহভাগই এসেছিল ভারত থেকে। তাই ভারতের নতুন শর্তে চাল আমদানিতে নতুন করে বাধা সৃষ্টি হতে পারে, যা আমদানিতে প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে এর প্রভাব বাংলাদেশের চালের বাজারে কতটা পড়বে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
ভারতের রপ্তানিকারক ফেডারেশনের (আইআরইএফ) সভাপতি ও শ্রীলাল মহল গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রেম গর্গ এ সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এত দিন শুধু বাসমতী চাল রপ্তানিতেই নিবন্ধন বাধ্যতামূলক ছিল। এখন নন-বাসমতী চালও একই কাঠামোর আওতায় আসায় রপ্তানি নীতিতে সমতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি চুক্তি নিবন্ধনে ৮ রুপি ফি দিতে হবে। ভারত প্রতিবছর ১ কোটি ৬০ লাখ থেকে ১ কোটি ৭০ লাখ টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি করে থাকে। ফলে নতুন এ ব্যবস্থায় বছরে ১০০ কোটি রুপির বেশি রাজস্ব আসবে।
বিশ্লেষকদের মতে, নন-বাসমতী চাল দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য। হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তনের কারণে এর আগে বহু রপ্তানিকারক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
এদিকে এমন এক সময় ভারত চাল রপ্তানিতে নতুন শর্ত দিল, যখন ভারতের সরকারি গুদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বাংলাদেশ একসময় চাল আমদানির জন্য ভারতের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল থাকলেও এখন অন্যান্য দেশ থেকেও আমদানি করে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৯ দশমিক ৭ লাখ টন চাল আমদানি হয়েছিল।
চলতি অর্থবছরে ভারত থেকে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ। যদিও ভারত সরকার বলছে, চাল রপ্তানিতে নতুন শর্তের অর্থ রপ্তানিতে স্বচ্ছতা ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশসহ অন্য যেসব দেশ ভারত থেকে চাল আমদানি করে, তাদের ওপর প্রভাব পড়তে পারে।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) কাছে নিবন্ধন করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এর আগে নন-বাসমতী চাল রপ্তানি ছিল ‘মুক্ত’ ক্যাটাগরির আওতায়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি এখন ‘শর্তসাপেক্ষ অনুমোদিত’ পণ্য হিসেবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশের বাজারে ভারতের নন-বাসমতী চালের একটি বড় অংশ যায়। গত অর্থবছরে ছয় লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সরকার। আমদানি করা এই চালের সিংহভাগই এসেছিল ভারত থেকে। তাই ভারতের নতুন শর্তে চাল আমদানিতে নতুন করে বাধা সৃষ্টি হতে পারে, যা আমদানিতে প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে এর প্রভাব বাংলাদেশের চালের বাজারে কতটা পড়বে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
ভারতের রপ্তানিকারক ফেডারেশনের (আইআরইএফ) সভাপতি ও শ্রীলাল মহল গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রেম গর্গ এ সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এত দিন শুধু বাসমতী চাল রপ্তানিতেই নিবন্ধন বাধ্যতামূলক ছিল। এখন নন-বাসমতী চালও একই কাঠামোর আওতায় আসায় রপ্তানি নীতিতে সমতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি চুক্তি নিবন্ধনে ৮ রুপি ফি দিতে হবে। ভারত প্রতিবছর ১ কোটি ৬০ লাখ থেকে ১ কোটি ৭০ লাখ টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানি করে থাকে। ফলে নতুন এ ব্যবস্থায় বছরে ১০০ কোটি রুপির বেশি রাজস্ব আসবে।
বিশ্লেষকদের মতে, নন-বাসমতী চাল দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল পণ্য। হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তনের কারণে এর আগে বহু রপ্তানিকারক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
এদিকে এমন এক সময় ভারত চাল রপ্তানিতে নতুন শর্ত দিল, যখন ভারতের সরকারি গুদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বাংলাদেশ একসময় চাল আমদানির জন্য ভারতের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল থাকলেও এখন অন্যান্য দেশ থেকেও আমদানি করে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৯ দশমিক ৭ লাখ টন চাল আমদানি হয়েছিল।
চলতি অর্থবছরে ভারত থেকে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ। যদিও ভারত সরকার বলছে, চাল রপ্তানিতে নতুন শর্তের অর্থ রপ্তানিতে স্বচ্ছতা ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর ফলে বাংলাদেশসহ অন্য যেসব দেশ ভারত থেকে চাল আমদানি করে, তাদের ওপর প্রভাব পড়তে পারে।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১০ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে