নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
গত বুধবার (৯ অক্টোবর) এনবিআরের মূসক আইন ও বিধি শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে সই করেছেন এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সী।
জানতে চাইলে আজ শনিবার এ প্রসঙ্গে মো. বদরুজ্জামান মুন্সী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সুবিধা সরকার নতুন করে দিচ্ছে, তা নয়। এই সুবিধা আগে থেকেই ছিল। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে বন্ড কমিশনারেট বা অনেক প্রতিষ্ঠানের বুঝতে অসুবিধা হতো। দুই পক্ষের ভেতরে একটা কষাকষি চলত যে প্রচ্ছন্ন রপ্তানি হিসেবে গণ্য হবে কি হবে না, ভ্যাট মওকুফ পাবে কি পাবে না। যে কারণে আমরা এনবিআর থেকে একদম স্পষ্টীকরণ দিয়ে দিলাম, এই পাঁচটা শর্ত যদি পরিপালন করে তাহলে সে এই সুবিধা পাবে।’
বদরুজ্জামান মুন্সী বলেন, এর উদ্দেশ্যে হলো ব্যবসায় সহজ করা। যাতে করে প্রকৃত রপ্তানিকারকেরা সুবিধা পায়। অন্য কারও কাছ থেকে যাতে সহজেই সবকিছু কেনাকাটা করতে পারেন। তবে এ সুবিধার অপব্যবহার রোধে শর্ত দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
এনবিআরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ১১৮ (ক)-এর ক্ষমতাবলে এই ব্যাখ্যা জারি করা হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, বিষয়টি বোর্ডের নির্দেশক্রমে অবহিত করা হলো।
চিঠিতে বলা হয়েছে, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ১৮ (খ) অনুযায়ী কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এ ধরনের সরবরাহকে প্রচ্ছন্ন রপ্তানি ধরা হবে। এর ফলে সরবরাহকারীর ওপর ভ্যাট আরোপ করা হবে না।
শর্তগুলো হলো প্রকৃত রপ্তানিকারককে সরবরাহ করতে হবে। পণ্য বা সেবা এমন কোনো প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করতে হবে, যেটি রপ্তানিকারক হিসেবে নিবন্ধিত এবং নিয়মিতভাবে বিদেশে পণ্য বা সেবা রপ্তানি করে। অর্থাৎ, সরবরাহটি এমন কোনো ব্যবসার কাছে হলে হবে না, যারা কেবল দেশীয় বাজারে কাজ করে।
দ্বিতীয় শর্তে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের (এলসি) বিপরীতে সরবরাহ দিতে হবে। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সাধারণত ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে কাঁচামাল বা সেবা ক্রয় করে। এই শর্তে বলা হয়েছে—সরবরাহটি ঋণপত্রের মাধ্যমে নথিভুক্ত হতে হবে, যাতে অর্থ লেনদেন ও রপ্তানি সংযোগ প্রমাণিত হয়। অর্থাৎ, নগদ বা অনানুষ্ঠানিকভাবে সরবরাহ দিলে সেটা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ ধরা হবে না।
তৃতীয়ত, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ে সরবরাহ হতে হবে। সরবরাহের অর্থ বিদেশি মুদ্রায় নিষ্পত্তি হতে হবে। অর্থাৎ ডলার, ইউরো, পাউন্ড ইত্যাদি বৈদেশিক মুদ্রায়। এতে নিশ্চিত হয় যে সরবরাহটি রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত। কারণ, রপ্তানি থেকে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা থেকেই এর মূল্য পরিশোধ করা হচ্ছে।
চতুর্থ শর্তে বলা হয়েছে, অনুমোদিত বন্ডেড বা স্পেশাল বন্ডেড ওয়্যারহাউস থাকতে হবে। প্রকৃত রপ্তানিকারকের অবশ্যই কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বা অন্য কোনো অনুমোদিত সংস্থার বন্ডেড ওয়্যারহাউস বা স্পেশাল বন্ডেড ওয়্যারহাউস থাকতে হবে। এই গুদাম ব্যবস্থার মাধ্যমে তারা করমুক্তভাবে কাঁচামাল আমদানি করতে পারে এবং রপ্তানির জন্য সংরক্ষণ করতে পারে। ফলে সরবরাহের পণ্য বা সেবা যে রপ্তানির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত—তা নিশ্চিত হয়।
পঞ্চমত, সরবরাহের তথ্য ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশন (ইউডি) বা ইউটিলাইজেশন পারমিশনে (ইউপি) উল্লেখ থাকতে হবে। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি-সংক্রান্ত শর্ত। ইউডি বা ইউপি হচ্ছে সেই সরকারি নথি, যেখানে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও উপকরণের হিসাব থাকে। সরবরাহকারী যদি ওই নথিতে তার সরবরাহের বিবরণ উল্লেখ করাতে পারে, তবে তা আইনি প্রমাণ হিসেবে গণ্য হয় যে—সরবরাহটি রপ্তানির অংশ।
এসব শর্ত পূরণ হলে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে পণ্য বা সেবা সরবরাহকে আইন অনুযায়ী রপ্তানির অংশ হিসেবে গণ্য করা হবে। ফলে সরবরাহকারীর ওপর মূসক বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না।
এনবিআরের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগে বন্ডেড প্রতিষ্ঠানগুলো নন-বন্ডেড প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পণ্য বা সেবা কিনলে সেটার ওপর ভ্যাট আরোপ হতো। এর মাধ্যমে সেই খরচটা থেকে বেঁচে যাবেন ব্যবসায়ীরা। এটা রপ্তানিকারকদের জন্য বেশ ভালো সুবিধা।
রপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
গত বুধবার (৯ অক্টোবর) এনবিআরের মূসক আইন ও বিধি শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে সই করেছেন এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সী।
জানতে চাইলে আজ শনিবার এ প্রসঙ্গে মো. বদরুজ্জামান মুন্সী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সুবিধা সরকার নতুন করে দিচ্ছে, তা নয়। এই সুবিধা আগে থেকেই ছিল। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে বন্ড কমিশনারেট বা অনেক প্রতিষ্ঠানের বুঝতে অসুবিধা হতো। দুই পক্ষের ভেতরে একটা কষাকষি চলত যে প্রচ্ছন্ন রপ্তানি হিসেবে গণ্য হবে কি হবে না, ভ্যাট মওকুফ পাবে কি পাবে না। যে কারণে আমরা এনবিআর থেকে একদম স্পষ্টীকরণ দিয়ে দিলাম, এই পাঁচটা শর্ত যদি পরিপালন করে তাহলে সে এই সুবিধা পাবে।’
বদরুজ্জামান মুন্সী বলেন, এর উদ্দেশ্যে হলো ব্যবসায় সহজ করা। যাতে করে প্রকৃত রপ্তানিকারকেরা সুবিধা পায়। অন্য কারও কাছ থেকে যাতে সহজেই সবকিছু কেনাকাটা করতে পারেন। তবে এ সুবিধার অপব্যবহার রোধে শর্ত দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
এনবিআরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ১১৮ (ক)-এর ক্ষমতাবলে এই ব্যাখ্যা জারি করা হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, বিষয়টি বোর্ডের নির্দেশক্রমে অবহিত করা হলো।
চিঠিতে বলা হয়েছে, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক বিধিমালা, ২০১৬-এর বিধি ১৮ (খ) অনুযায়ী কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এ ধরনের সরবরাহকে প্রচ্ছন্ন রপ্তানি ধরা হবে। এর ফলে সরবরাহকারীর ওপর ভ্যাট আরোপ করা হবে না।
শর্তগুলো হলো প্রকৃত রপ্তানিকারককে সরবরাহ করতে হবে। পণ্য বা সেবা এমন কোনো প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করতে হবে, যেটি রপ্তানিকারক হিসেবে নিবন্ধিত এবং নিয়মিতভাবে বিদেশে পণ্য বা সেবা রপ্তানি করে। অর্থাৎ, সরবরাহটি এমন কোনো ব্যবসার কাছে হলে হবে না, যারা কেবল দেশীয় বাজারে কাজ করে।
দ্বিতীয় শর্তে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের (এলসি) বিপরীতে সরবরাহ দিতে হবে। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সাধারণত ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে কাঁচামাল বা সেবা ক্রয় করে। এই শর্তে বলা হয়েছে—সরবরাহটি ঋণপত্রের মাধ্যমে নথিভুক্ত হতে হবে, যাতে অর্থ লেনদেন ও রপ্তানি সংযোগ প্রমাণিত হয়। অর্থাৎ, নগদ বা অনানুষ্ঠানিকভাবে সরবরাহ দিলে সেটা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ ধরা হবে না।
তৃতীয়ত, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ে সরবরাহ হতে হবে। সরবরাহের অর্থ বিদেশি মুদ্রায় নিষ্পত্তি হতে হবে। অর্থাৎ ডলার, ইউরো, পাউন্ড ইত্যাদি বৈদেশিক মুদ্রায়। এতে নিশ্চিত হয় যে সরবরাহটি রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত। কারণ, রপ্তানি থেকে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা থেকেই এর মূল্য পরিশোধ করা হচ্ছে।
চতুর্থ শর্তে বলা হয়েছে, অনুমোদিত বন্ডেড বা স্পেশাল বন্ডেড ওয়্যারহাউস থাকতে হবে। প্রকৃত রপ্তানিকারকের অবশ্যই কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বা অন্য কোনো অনুমোদিত সংস্থার বন্ডেড ওয়্যারহাউস বা স্পেশাল বন্ডেড ওয়্যারহাউস থাকতে হবে। এই গুদাম ব্যবস্থার মাধ্যমে তারা করমুক্তভাবে কাঁচামাল আমদানি করতে পারে এবং রপ্তানির জন্য সংরক্ষণ করতে পারে। ফলে সরবরাহের পণ্য বা সেবা যে রপ্তানির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত—তা নিশ্চিত হয়।
পঞ্চমত, সরবরাহের তথ্য ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশন (ইউডি) বা ইউটিলাইজেশন পারমিশনে (ইউপি) উল্লেখ থাকতে হবে। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি-সংক্রান্ত শর্ত। ইউডি বা ইউপি হচ্ছে সেই সরকারি নথি, যেখানে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও উপকরণের হিসাব থাকে। সরবরাহকারী যদি ওই নথিতে তার সরবরাহের বিবরণ উল্লেখ করাতে পারে, তবে তা আইনি প্রমাণ হিসেবে গণ্য হয় যে—সরবরাহটি রপ্তানির অংশ।
এসব শর্ত পূরণ হলে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে পণ্য বা সেবা সরবরাহকে আইন অনুযায়ী রপ্তানির অংশ হিসেবে গণ্য করা হবে। ফলে সরবরাহকারীর ওপর মূসক বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না।
এনবিআরের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগে বন্ডেড প্রতিষ্ঠানগুলো নন-বন্ডেড প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পণ্য বা সেবা কিনলে সেটার ওপর ভ্যাট আরোপ হতো। এর মাধ্যমে সেই খরচটা থেকে বেঁচে যাবেন ব্যবসায়ীরা। এটা রপ্তানিকারকদের জন্য বেশ ভালো সুবিধা।
দেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের কৃষি ও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) স্বল্প মেয়াদী ঋণ বিতরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোনো ব্যাংক যদি এসব প্রতিষ্ঠানকে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ দেয় তবে তাদের খেলাপিবিহীন ঋণের বিপরীতে মাত্র ১ শতাংশ প্রভিশন রাখতে
১০ ঘণ্টা আগেশুরু হয়েছে দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস কার্টআপ লিমিটেডের সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘অক্টোবর অফারস’। গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত। এই অফারে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আকর্ষণীয় ছাড়, ভাউচার ও ক্যাশব্যাকের সুযোগ।
১০ ঘণ্টা আগে