আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের সরকারি গোদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, গত ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন মেট্রিক টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭.৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রেকর্ড পরিমাণ চালের মজুত বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল সরবরাহকারী হিসেবে ভারতের রপ্তানি বাড়াতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি গমের মজুত বেড়ে যাওয়ায়, দেশটির সরকার এই বছরের শেষের দিকে দাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য খোলা বাজারে বিক্রি করার সুযোগ পাচ্ছে।
নয়াদিল্লিভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক ট্রেডিং ফার্মের ডিলার বলেছেন, ‘চালের রপ্তানি বাড়ছে। এ বছর ভারত রেকর্ড পরিমাণ চাল রপ্তানি করতে চলেছে, কিন্তু গত বছরের রেকর্ড ফসলের কারণে মজুত এখনো বেশি রয়েছে।’
ভারত বিশ্বের চাল রপ্তানির মধ্যে ৪০ শতাংশ একাই নিয়ন্ত্রণ করে। গত মার্চে দেশটি চাল রপ্তানির ওপর থেকে সব ধরনের বিধিনিষেধ তুলে নেয়। তবে নতুন মৌসুমের ধান আগামী মাস থেকে আসা শুরু করলে সরকারি সংস্থাগুলোর জন্য মজুতের জায়গার সংকট সৃষ্টি হতে পারে।
ভারতের রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন আশা করছে, ভারতের রপ্তানি গত বছরের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড সাড়ে ২২ মিলিয়ন টনে পৌঁছাবে। ডিলারটি আরও জানিয়েছেন, নতুন মৌসুমের ধানের ফসল আগামী মাস থেকে আসা শুরু হবে, যা সরকারি সংস্থাগুলোর জন্য মজুতের জায়গা সংকট তৈরি করতে পারে।
গত তিন বছরে কম গমের মজুত সরকারকে উদ্বিগ্ন করেছিল, কিন্তু এখন পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় তারা উৎসবের মৌসুমে দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য খোলা বাজারে গম ছাড়তে পারবে—বলে জানিয়েছেন মুম্বাইভিত্তিক একজন।
ভারতীয়রা আগামী অক্টোবর মাসে দাশেরা ও দীপাবলি উৎসব উদ্যাপন করবে, যখন সাধারণত গমের চাহিদা বেড়ে যায়। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, পর্যাপ্ত মজুতের কারণে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে এবং রপ্তানি ধারাও অব্যাহত থাকবে।
ভারতের সরকারি গোদামগুলোতে চাল ও গমের মজুত নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য বলছে, গত ১ সেপ্টেম্বর নাগাদ চালের মজুত গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮ দশমিক ২ মিলিয়ন মেট্রিক টনে দাঁড়িয়েছে। এটি জুলাই মাসের সরকারের লক্ষ্য সাড়ে ১৩ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে গমের মজুত ৩৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এবং সরকারের লক্ষ্য ২৭.৬ মিলিয়ন টনের চেয়ে অনেক বেশি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রেকর্ড পরিমাণ চালের মজুত বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল সরবরাহকারী হিসেবে ভারতের রপ্তানি বাড়াতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি গমের মজুত বেড়ে যাওয়ায়, দেশটির সরকার এই বছরের শেষের দিকে দাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য খোলা বাজারে বিক্রি করার সুযোগ পাচ্ছে।
নয়াদিল্লিভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক ট্রেডিং ফার্মের ডিলার বলেছেন, ‘চালের রপ্তানি বাড়ছে। এ বছর ভারত রেকর্ড পরিমাণ চাল রপ্তানি করতে চলেছে, কিন্তু গত বছরের রেকর্ড ফসলের কারণে মজুত এখনো বেশি রয়েছে।’
ভারত বিশ্বের চাল রপ্তানির মধ্যে ৪০ শতাংশ একাই নিয়ন্ত্রণ করে। গত মার্চে দেশটি চাল রপ্তানির ওপর থেকে সব ধরনের বিধিনিষেধ তুলে নেয়। তবে নতুন মৌসুমের ধান আগামী মাস থেকে আসা শুরু করলে সরকারি সংস্থাগুলোর জন্য মজুতের জায়গার সংকট সৃষ্টি হতে পারে।
ভারতের রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন আশা করছে, ভারতের রপ্তানি গত বছরের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড সাড়ে ২২ মিলিয়ন টনে পৌঁছাবে। ডিলারটি আরও জানিয়েছেন, নতুন মৌসুমের ধানের ফসল আগামী মাস থেকে আসা শুরু হবে, যা সরকারি সংস্থাগুলোর জন্য মজুতের জায়গা সংকট তৈরি করতে পারে।
গত তিন বছরে কম গমের মজুত সরকারকে উদ্বিগ্ন করেছিল, কিন্তু এখন পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় তারা উৎসবের মৌসুমে দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য খোলা বাজারে গম ছাড়তে পারবে—বলে জানিয়েছেন মুম্বাইভিত্তিক একজন।
ভারতীয়রা আগামী অক্টোবর মাসে দাশেরা ও দীপাবলি উৎসব উদ্যাপন করবে, যখন সাধারণত গমের চাহিদা বেড়ে যায়। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, পর্যাপ্ত মজুতের কারণে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে এবং রপ্তানি ধারাও অব্যাহত থাকবে।
দেশের কৃষি ও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) স্বল্প মেয়াদী ঋণ বিতরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোনো ব্যাংক যদি এসব প্রতিষ্ঠানকে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ দেয় তবে তাদের খেলাপিবিহীন ঋণের বিপরীতে মাত্র ১ শতাংশ প্রভিশন রাখতে
৫ ঘণ্টা আগেশুরু হয়েছে দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস কার্টআপ লিমিটেডের সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘অক্টোবর অফারস’। গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত। এই অফারে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আকর্ষণীয় ছাড়, ভাউচার ও ক্যাশব্যাকের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে গত আগস্টে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে টানাপোড়েন তৈরি হয়। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলে ব্যবসায়ীরা ১০ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেন। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক টাকার বেশি বাড়াতে রাজি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক ও বস্ত্র রপ্তানিকারকেরা ইউরোপে নতুন ক্রেতা খুঁজছেন। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পুরোনো ক্রেতাদেরও ছাড় দিচ্ছেন তারা। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের ধাক্কা সামলাতে এই উদ্যোগ নিয়েছেন তারা। এমনটাই জানিয়েছেন শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা।
৮ ঘণ্টা আগে