
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি।

রেমিট্যান্সে প্রবাহ বাড়লেও পণ্য রপ্তানিতে ধাক্কার ধারা থামছে না। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নভেম্বরে দেশের রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৮৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার। গত বছরের একই মাসে এই আয় ছিল ৪১১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।

দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪

পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা পরিবারের প্রয়োজনে প্রতিদিনই টাকা পাঠাচ্ছেন। এই অর্থ দেশে আসে রেমিট্যান্স হিসেবে, যা দেশের টাকার মান ধরে রাখে, আমদানি খরচ মেটায় এবং বৈদেশিক রিজার্ভ শক্তিশালী করে। অক্টোবর মাসে দেশে এসেছে ২৫৬ কোটি ডলার—সেপ্টেম্বরের তুলনায় সামান্য কম, কিন্তু গত বছরের একই