অনলাইন ডেস্ক
বর্তমানে বাংলাদেশে ইউটিউব একটি বড় আয়ের মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তরুণদের মধ্যে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কনটেন্ট তৈরি করে আয় করার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। তবে অনেকেই জানেন না—বাস্তবে ইউটিউব থেকে কত ভিউতে কত আয় হয়।
অনেকেই মনে করেন, ভিউ বাড়লেই সরাসরি আয় বাড়ে। তবে প্রকৃতপক্ষে, ইউটিউবে আয় নির্ভর করে কস্ট পার মাইল (Cost per Mille) বা সিপিএমের ওপর, অর্থাৎ প্রতি হাজার ভিউতে আপনি কত টাকা আয় করবেন।
সিপিএম মানে প্রতি হাজার ভিউ বা বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য বিজ্ঞাপনদাতা যে অর্থ দেয়। এটি বিজ্ঞাপনদাতার খরচের হিসাব এবং ইউটিউব ক্রিয়েটরের আয় হিসাবের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি।
গড়ে বাংলাদেশি ইউটিউব চ্যানেলগুলোর সিপিএম থাকে প্রায় শূন্য ৫ ডলার অর্থাৎ প্রতি হাজার ভিউ থেকে আয় হয় ৬১ টাকা (১ ডলার সমান ১২২ টাকা ধরে)।
তবে সিপিএম দেশের ভিত্তিতেও পরিবর্তিত হয়। যেমন—আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ থেকে আসা ভিউতে সিপিএম অনেক বেশি থাকে, যার ফলে আয়ও অনেক বেড়ে।
চ্যানেলের আয় নির্ভর করে যেসব বিষয়ের ওপর—
১. কনটেন্টের ধরন বা বিষয়
কিছু ক্যাটাগরির ভিডিওতে সিপিএম অনেক বেশি হয়। বিশেষ করে—ফিন্যান্স (অর্থ ও বিনিয়োগ), প্রযুক্তি (টেক রিভিউ, সফটওয়্যার), স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন।
২. ভিউয়ারদের দেশ
আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডার দর্শক থাকলে সিপিএম বেশি হয়, তাই আয় বাড়ে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের দর্শকের সিপিএম কম হওয়ায় আয় কম হতে পারে।
৩. বিজ্ঞাপনের ধরন
ইউটিউবে কিছু বিজ্ঞাপন স্কিপ করা যায়, আবার কিছু স্কিপ করা যায় না। স্কিপ করা যায় না, এমন বিজ্ঞাপন থেকে ক্রিয়েটররা বেশি আয় পান।
৪. দর্শকের মনোযোগ ও ইন্টারঅ্যাকশন
যদি দর্শক বিজ্ঞাপন সম্পূর্ণ দেখে অথবা ক্লিক করে, তাহলে আয় বেড়ে যায়। শুধু ভিউ পাওয়াই নয়, বিজ্ঞাপনের সঙ্গে দর্শকের সম্পৃক্ততাও আয় বাড়ায়।
৫. ভিডিওর দৈর্ঘ্য ও ফরম্যাট
দীর্ঘ ভিডিওতে একাধিক বিজ্ঞাপন দেখানো যায়, ফলে আয় বেশি হতে পারে। শর্ট ভিডিওতে বিজ্ঞাপনের সুযোগ কম থাকে।
৬. চ্যানেলের জনপ্রিয়তা ও সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা
যদিও সরাসরি আয় না বাড়ায়, তবে জনপ্রিয়তা বেশি হলে ভিডিওর ভিউ ও দর্শক ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ে, যা পরোক্ষভাবে আয় বাড়ায়।
১০০০ ভিউতে আয় গড়ে ৬০ টাকা হলেও এটি একটি আনুমানিক হিসাব। ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে শুধু ভিউ নয়, ভিউয়ের গুণগত মান, দর্শকদের দেশ, বিজ্ঞাপনের ধরন এবং ভিডিওর বিষয়বস্তু—সব মিলিয়ে আয় নির্ধারিত হয়।
তথ্যসূত্র: ইজ দিস চ্যানেল মনিটাইজড
বর্তমানে বাংলাদেশে ইউটিউব একটি বড় আয়ের মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তরুণদের মধ্যে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কনটেন্ট তৈরি করে আয় করার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। তবে অনেকেই জানেন না—বাস্তবে ইউটিউব থেকে কত ভিউতে কত আয় হয়।
অনেকেই মনে করেন, ভিউ বাড়লেই সরাসরি আয় বাড়ে। তবে প্রকৃতপক্ষে, ইউটিউবে আয় নির্ভর করে কস্ট পার মাইল (Cost per Mille) বা সিপিএমের ওপর, অর্থাৎ প্রতি হাজার ভিউতে আপনি কত টাকা আয় করবেন।
সিপিএম মানে প্রতি হাজার ভিউ বা বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য বিজ্ঞাপনদাতা যে অর্থ দেয়। এটি বিজ্ঞাপনদাতার খরচের হিসাব এবং ইউটিউব ক্রিয়েটরের আয় হিসাবের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি।
গড়ে বাংলাদেশি ইউটিউব চ্যানেলগুলোর সিপিএম থাকে প্রায় শূন্য ৫ ডলার অর্থাৎ প্রতি হাজার ভিউ থেকে আয় হয় ৬১ টাকা (১ ডলার সমান ১২২ টাকা ধরে)।
তবে সিপিএম দেশের ভিত্তিতেও পরিবর্তিত হয়। যেমন—আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ থেকে আসা ভিউতে সিপিএম অনেক বেশি থাকে, যার ফলে আয়ও অনেক বেড়ে।
চ্যানেলের আয় নির্ভর করে যেসব বিষয়ের ওপর—
১. কনটেন্টের ধরন বা বিষয়
কিছু ক্যাটাগরির ভিডিওতে সিপিএম অনেক বেশি হয়। বিশেষ করে—ফিন্যান্স (অর্থ ও বিনিয়োগ), প্রযুক্তি (টেক রিভিউ, সফটওয়্যার), স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন।
২. ভিউয়ারদের দেশ
আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডার দর্শক থাকলে সিপিএম বেশি হয়, তাই আয় বাড়ে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের দর্শকের সিপিএম কম হওয়ায় আয় কম হতে পারে।
৩. বিজ্ঞাপনের ধরন
ইউটিউবে কিছু বিজ্ঞাপন স্কিপ করা যায়, আবার কিছু স্কিপ করা যায় না। স্কিপ করা যায় না, এমন বিজ্ঞাপন থেকে ক্রিয়েটররা বেশি আয় পান।
৪. দর্শকের মনোযোগ ও ইন্টারঅ্যাকশন
যদি দর্শক বিজ্ঞাপন সম্পূর্ণ দেখে অথবা ক্লিক করে, তাহলে আয় বেড়ে যায়। শুধু ভিউ পাওয়াই নয়, বিজ্ঞাপনের সঙ্গে দর্শকের সম্পৃক্ততাও আয় বাড়ায়।
৫. ভিডিওর দৈর্ঘ্য ও ফরম্যাট
দীর্ঘ ভিডিওতে একাধিক বিজ্ঞাপন দেখানো যায়, ফলে আয় বেশি হতে পারে। শর্ট ভিডিওতে বিজ্ঞাপনের সুযোগ কম থাকে।
৬. চ্যানেলের জনপ্রিয়তা ও সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা
যদিও সরাসরি আয় না বাড়ায়, তবে জনপ্রিয়তা বেশি হলে ভিডিওর ভিউ ও দর্শক ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ে, যা পরোক্ষভাবে আয় বাড়ায়।
১০০০ ভিউতে আয় গড়ে ৬০ টাকা হলেও এটি একটি আনুমানিক হিসাব। ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে শুধু ভিউ নয়, ভিউয়ের গুণগত মান, দর্শকদের দেশ, বিজ্ঞাপনের ধরন এবং ভিডিওর বিষয়বস্তু—সব মিলিয়ে আয় নির্ধারিত হয়।
তথ্যসূত্র: ইজ দিস চ্যানেল মনিটাইজড
ক্যারিয়ার পরামর্শ, মানসিক স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত সম্পর্ক বা অন্যান্য সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে চ্যাটজিপিটির সঙ্গে আলাপ করেন অনেকেই। তবে সম্প্রতি জানা যায়, প্রায় সাড়ে চার হাজারেরও বেশি ব্যক্তিগত কথোপকথন গুগলসহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে দেখা যাচ্ছিল। সমস্যাটি বর্তমানে ঠিক করা হলেও ব্যবহারকারীদের অনলাইন গোপনীয়তা..
১৪ মিনিট আগেএআই চ্যাটবট কি একদিন আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে? নতুন এক গবেষণা বলছে, হ্যাঁ পারে। এটি আর নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলো দিন দিন আরও তীক্ষ্ণ ও ধূর্ত হয়ে উঠছে।
১১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে যে কেউ হঠাৎ ভাইরাল হতে পারে। অনেক সময় তার পেছনে কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যাও থাকে না। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে জাপানের এক নারী সাওরি আরাকিকে ঘিরে।
১৮ ঘণ্টা আগেআর্দ্র আবহাওয়াতেও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারে—এমন একধরনের ভাঁজযোগ্য সৌরকোষ তৈরি করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা। এটি খুব কম খরচেই তৈরি করা সম্ভব বলে দাবি করেছেন গবেষকেরা। তাই এই উদ্ভাবন সৌরপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে এক বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে