নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নেতাদের ভিড়ে কর্মী চেনা কষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘সময় আসছে। আমি শুধু আওয়ামী লীগ নেতাদের বলব, কর্মীদের বলব, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। এই নগরীতে এমন লীগের এত ইউনিট কমিটি। হাজার হাজার নেতা কেন মঞ্চমুখী। আপনারা কর্মীদের সঙ্গে বসেন। নেতার ভিড়ে কর্মী চেনা কষ্ট। সবাই নেতা হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন সংলগ্ন গেটে ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা এবং বিএনপি-জামায়াত জোট গুজব ছড়িয়ে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্টেজে মনে হয় দুই হাজারের মতো লোক আছে। এটা যেন আর না হয়। নেতা একজন, তিনি শেখ হাসিনা আর আমরা সবাই কর্মী। কর্মীরা পোস্টার লাগাবে, লিফলেট বিতরণ করবে। আওয়ামী লীগ মাটির দল, মানুষের দল। আওয়ামী লীগ বন্দুকের নল থেকে জন্ম নেয়নি। আওয়ামী লীগ জন্ম নিয়েছে এ দেশের মানুষের মাঝ থেকে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বলে—আওয়ামী লীগের পায়ের তলায় নাকি মাটি নেই। এই যে জনতার ঢল, শেখ কামালের মাজারে, বঙ্গমাতার মাজারে, বঙ্গবন্ধুর মাজারে, টুঙ্গিপাড়ায় সেই জনতার ঢল। বিএনপি এই জনতার ঢল কোনো দিনও দেখেনি। গতবার জগাখিচুড়ি করে ধরা খেয়েছে, এবারও খাবে। বিএনপি ধরা খাবে। আবারও ধরা খাবে। সময় ঘনিয়ে আসছে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব ২০০৬ সালের সঙ্গে আজ ২০২২ সালের তুলনা করেন। ২০০৬ সালে বিএনপির বাজেট ছিল ৬৯ হাজার কোটি টাকা। আজকে শেখ হাসিনার বাজেট হচ্ছে ৬ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকা। কিসের সঙ্গে কী মেলাচ্ছেন। তিনি গত দুই দিন ধরে কটা মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন। আজকে আপনাদের সামনে বলতে চাই, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান মিশেল ব্যাশেলেট বাংলাদেশে এসেছেন। আজকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন। মির্জা ফখরুল, এখনো শিক্ষা হয় নাই? জাতিসংঘের দ্বারে দ্বারে ঘুরে প্রধান কোনো কর্মকর্তার দেখা করার সুযোগ পাননি। ওই নিচের দিকের কেরানিদের সঙ্গে বৈঠক করে নালিশ করে এসেছে। বিএনপির নাম কী, বাংলাদেশ নালিশ পার্টি। নালিশ পার্টির কাজ কী, বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করা। এই নালিশ পার্টি সন্ধ্যার পরে দেখবেন বিদেশি দূতাবাসে ঘোরে। ফখরুলের চোখের পানি, নাকের পানি এক হয়ে যাচ্ছে। ক্ষমতায় বসতে চায়, সেই ময়ূর সিংহাসনে।’
কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জাতিসংঘের তদন্ত করার সুযোগ নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব আপনি বোধ হয় জানেন না, আপনি যে নালিশ করেছেন, তা বিচার করার এখতিয়ার নেই মিশেল ব্যাশেলেটের। জাতিসংঘের নিয়ম কানুন কী জানেন? জাতিসংঘের কাছে তদন্ত কমিটি করতে বলেছেন। জাতিসংঘের কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে তদন্ত করার এখতিয়ার নেই।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, রিজার্ভ নিয়ে কথা বলতে বলতে বিএনপির মুখে ফেনা উঠে গেছে। শ্রীলঙ্কার অবস্থা শূন্য, পাকিস্তানের অবস্থাও খারাপ। বাংলাদেশ কখনো শ্রীলঙ্কা হবে না। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ কখনো পাকিস্তান হবে না। আমাদের রিজার্ভ এখন ৪০ থেকে ৪২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে উঠানামা করছে। আপনারা বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তা করবেন না। আমরা যখন ঘুমাই, তখন শেখ হাসিনা জেগে জেগে রাত কাটান। আমরা যেন ঘুমাতে পারি, সে জন্য তিনি জেগে আছেন। আমি বলব আপনার ঐক্যবদ্ধ হন।
বিএনপিকে রুখতে হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বোমাবাজির দিন শেষ, গ্রেনেডবাজির দিন শেষ। আগুন সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় আসার দিন শেষ। আপনারা অনেক দেশপ্রেমিক বীরের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের ঠিকানা বিএনপি, বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ পৃষ্ঠপোষক বিএনপি। এদের রুখতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে এবং আগামী নির্বাচনে প্রমাণ করে দিতে হবে, এই দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ। এই দেশ মুক্তিযোদ্ধার দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। আরও বক্তব্য রাখেন—দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, উত্তরের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, দক্ষিণের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ প্রমুখ।
নেতাদের ভিড়ে কর্মী চেনা কষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘সময় আসছে। আমি শুধু আওয়ামী লীগ নেতাদের বলব, কর্মীদের বলব, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। এই নগরীতে এমন লীগের এত ইউনিট কমিটি। হাজার হাজার নেতা কেন মঞ্চমুখী। আপনারা কর্মীদের সঙ্গে বসেন। নেতার ভিড়ে কর্মী চেনা কষ্ট। সবাই নেতা হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন সংলগ্ন গেটে ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা এবং বিএনপি-জামায়াত জোট গুজব ছড়িয়ে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্টেজে মনে হয় দুই হাজারের মতো লোক আছে। এটা যেন আর না হয়। নেতা একজন, তিনি শেখ হাসিনা আর আমরা সবাই কর্মী। কর্মীরা পোস্টার লাগাবে, লিফলেট বিতরণ করবে। আওয়ামী লীগ মাটির দল, মানুষের দল। আওয়ামী লীগ বন্দুকের নল থেকে জন্ম নেয়নি। আওয়ামী লীগ জন্ম নিয়েছে এ দেশের মানুষের মাঝ থেকে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বলে—আওয়ামী লীগের পায়ের তলায় নাকি মাটি নেই। এই যে জনতার ঢল, শেখ কামালের মাজারে, বঙ্গমাতার মাজারে, বঙ্গবন্ধুর মাজারে, টুঙ্গিপাড়ায় সেই জনতার ঢল। বিএনপি এই জনতার ঢল কোনো দিনও দেখেনি। গতবার জগাখিচুড়ি করে ধরা খেয়েছে, এবারও খাবে। বিএনপি ধরা খাবে। আবারও ধরা খাবে। সময় ঘনিয়ে আসছে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব ২০০৬ সালের সঙ্গে আজ ২০২২ সালের তুলনা করেন। ২০০৬ সালে বিএনপির বাজেট ছিল ৬৯ হাজার কোটি টাকা। আজকে শেখ হাসিনার বাজেট হচ্ছে ৬ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকা। কিসের সঙ্গে কী মেলাচ্ছেন। তিনি গত দুই দিন ধরে কটা মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন। আজকে আপনাদের সামনে বলতে চাই, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান মিশেল ব্যাশেলেট বাংলাদেশে এসেছেন। আজকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন। মির্জা ফখরুল, এখনো শিক্ষা হয় নাই? জাতিসংঘের দ্বারে দ্বারে ঘুরে প্রধান কোনো কর্মকর্তার দেখা করার সুযোগ পাননি। ওই নিচের দিকের কেরানিদের সঙ্গে বৈঠক করে নালিশ করে এসেছে। বিএনপির নাম কী, বাংলাদেশ নালিশ পার্টি। নালিশ পার্টির কাজ কী, বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করা। এই নালিশ পার্টি সন্ধ্যার পরে দেখবেন বিদেশি দূতাবাসে ঘোরে। ফখরুলের চোখের পানি, নাকের পানি এক হয়ে যাচ্ছে। ক্ষমতায় বসতে চায়, সেই ময়ূর সিংহাসনে।’
কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জাতিসংঘের তদন্ত করার সুযোগ নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব আপনি বোধ হয় জানেন না, আপনি যে নালিশ করেছেন, তা বিচার করার এখতিয়ার নেই মিশেল ব্যাশেলেটের। জাতিসংঘের নিয়ম কানুন কী জানেন? জাতিসংঘের কাছে তদন্ত কমিটি করতে বলেছেন। জাতিসংঘের কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে তদন্ত করার এখতিয়ার নেই।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, রিজার্ভ নিয়ে কথা বলতে বলতে বিএনপির মুখে ফেনা উঠে গেছে। শ্রীলঙ্কার অবস্থা শূন্য, পাকিস্তানের অবস্থাও খারাপ। বাংলাদেশ কখনো শ্রীলঙ্কা হবে না। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ কখনো পাকিস্তান হবে না। আমাদের রিজার্ভ এখন ৪০ থেকে ৪২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে উঠানামা করছে। আপনারা বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তা করবেন না। আমরা যখন ঘুমাই, তখন শেখ হাসিনা জেগে জেগে রাত কাটান। আমরা যেন ঘুমাতে পারি, সে জন্য তিনি জেগে আছেন। আমি বলব আপনার ঐক্যবদ্ধ হন।
বিএনপিকে রুখতে হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বোমাবাজির দিন শেষ, গ্রেনেডবাজির দিন শেষ। আগুন সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় আসার দিন শেষ। আপনারা অনেক দেশপ্রেমিক বীরের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের ঠিকানা বিএনপি, বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ পৃষ্ঠপোষক বিএনপি। এদের রুখতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে এবং আগামী নির্বাচনে প্রমাণ করে দিতে হবে, এই দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ। এই দেশ মুক্তিযোদ্ধার দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। আরও বক্তব্য রাখেন—দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, উত্তরের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, দক্ষিণের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ প্রমুখ।
গতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
২ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
৬ ঘণ্টা আগেএকাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত ব্যক্তিরাই একাত্তরের সংবিধান পুরোটা বাদ দিতে চান বা পরিবর্তন করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ। তিনি বলেন, ‘৭১-এর সংবিধান রচিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ও সার্বভৌমত্বকে ঘিরে। সংবিধানকে সংস্কার করা যাবে, কিন্তু সংবি
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন ‘নতুন এক যুগে প্রবেশ’ করেছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি ও রাজনৈতিক কাঠামোকে পুনর্গঠনের দায়িত্ব আবারও বিএনপির ওপরই বর্তেছে।
৭ ঘণ্টা আগে