হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় পাঁচ দালালসহ ২৩ রোহিঙ্গাকে আটক করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আটক রোহিঙ্গাদের মধ্যে পাঁচজন দালাল, চারজন পুরুষ, ছয়জন নারী ও আটটি শিশু রয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আটকের পর তাদের ভাসানচর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আটক রোহিঙ্গা দালালেরা হচ্ছেন ভাসানচর ৬৩ নম্বর ক্লাস্টারের নূর মোহাম্মদের ছেলে রজুমল্লাহ (২০), মৃত আব্দুল মতলবের ছেলে আব্দুশ শুক্কুর (২৮), মৃত আলমগীরের ছেলে শামসুল আলম (৩০), ২৬ নম্বর ক্লাস্টারের নূর মোহাম্মদের ছেলে এনায়েত উল্লাহ (১৮) ও ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের মৃত হোসেন আহম্মদের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (১৯)।
আটক রোহিঙ্গা নাগরিকেরা হচ্ছে আশ্রয়ণের রশিদ উল্লাহ (২৫), আনোয়ারা (২০), মোহাম্মদ আমিন (২), সৈয়দ আমিন (১), আম্বিয়া খাতুন (৫৮), আবদুল্লাহ (২৫), হাসিনা বেগম (২০), আবদুর রহমান (৩), আবদুর রহিম (২), আবদুর রশিদ (৩ মাস), হাসিনা বেগম (২৭), আলী জোহর (৮), আবু আনসার (৬), সৈয়দুল আমিন (৫), নূর বাহার (৫৮), জেসমিন আক্তার (২১), নুরুজ্জামান (১২) ও মশারিফা (২)।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় এপিবিএন সিভিল দল ও কোস্টগার্ড। যৌথ অভিযানকালে ভাসানচর আশ্রয়ণ থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার পূর্বের কেওড়া বনের পাশের একটি কবরস্থান থেকে ৫ দালাল ও ১৮ জন রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়। পরে সন্ধ্যায় তাদের ভাসানচর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
কোস্টগার্ড ভাসানচর ক্যাম্পের কমান্ডার খলিলুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক পাঁচ রোহিঙ্গা দালালকে ভাসানচর থানায় এবং ১৮ রোহিঙ্গা নারী, শিশু ও পুরুষকে ক্যাম্পের প্রশাসন ইনচার্জের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক দালালদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অপর আটক রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে আশ্রয়ণে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় পাঁচ দালালসহ ২৩ রোহিঙ্গাকে আটক করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আটক রোহিঙ্গাদের মধ্যে পাঁচজন দালাল, চারজন পুরুষ, ছয়জন নারী ও আটটি শিশু রয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আটকের পর তাদের ভাসানচর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আটক রোহিঙ্গা দালালেরা হচ্ছেন ভাসানচর ৬৩ নম্বর ক্লাস্টারের নূর মোহাম্মদের ছেলে রজুমল্লাহ (২০), মৃত আব্দুল মতলবের ছেলে আব্দুশ শুক্কুর (২৮), মৃত আলমগীরের ছেলে শামসুল আলম (৩০), ২৬ নম্বর ক্লাস্টারের নূর মোহাম্মদের ছেলে এনায়েত উল্লাহ (১৮) ও ৫১ নম্বর ক্লাস্টারের মৃত হোসেন আহম্মদের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (১৯)।
আটক রোহিঙ্গা নাগরিকেরা হচ্ছে আশ্রয়ণের রশিদ উল্লাহ (২৫), আনোয়ারা (২০), মোহাম্মদ আমিন (২), সৈয়দ আমিন (১), আম্বিয়া খাতুন (৫৮), আবদুল্লাহ (২৫), হাসিনা বেগম (২০), আবদুর রহমান (৩), আবদুর রহিম (২), আবদুর রশিদ (৩ মাস), হাসিনা বেগম (২৭), আলী জোহর (৮), আবু আনসার (৬), সৈয়দুল আমিন (৫), নূর বাহার (৫৮), জেসমিন আক্তার (২১), নুরুজ্জামান (১২) ও মশারিফা (২)।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় এপিবিএন সিভিল দল ও কোস্টগার্ড। যৌথ অভিযানকালে ভাসানচর আশ্রয়ণ থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার পূর্বের কেওড়া বনের পাশের একটি কবরস্থান থেকে ৫ দালাল ও ১৮ জন রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়। পরে সন্ধ্যায় তাদের ভাসানচর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
কোস্টগার্ড ভাসানচর ক্যাম্পের কমান্ডার খলিলুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক পাঁচ রোহিঙ্গা দালালকে ভাসানচর থানায় এবং ১৮ রোহিঙ্গা নারী, শিশু ও পুরুষকে ক্যাম্পের প্রশাসন ইনচার্জের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক দালালদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অপর আটক রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে আশ্রয়ণে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪